আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

“MORALITY IS NOTHING LACK OF OPPORTUNITY” ‘নৈতিকতা বলতে কিছু নেই শুধু মাত্র সুযোগের অভাব’



আপনারা হয়ত শিরোনাম দেখেই আঁৎকে উঠবেন । প্রথম যেদিন ‘নৈতিকতা বলে কিছু নেই শুধু মাত্র সুযোগের অভাব’ বিষয়ক একটা বক্তৃতা শুনেছিলাম, সেদিন আমিও বিস্মিত হয়েছিলাম । নৈতিকতা বলে যদি কিছু নাই থাকে তাহলে সারা বিশ্বব্যাপী নীতি প্রতিষ্ঠার জন্য এত যুদ্ধ কেন ? কেন নৈতিকতার বিষয়ে এত লেখা লেখি ? এত সভা এত সেমিনার ? নৈতিকতার পক্ষে বিপক্ষে অনেক যুক্তি আছে । নৈতিকতার সকল খুঁটি-নাঁটি ‍দিকগুলো সম্মন্ধ্যে আলোচনা করে আমাদের সিদ্ধান্তে আসতে হবে , সুযোগের সামনে নৈতিকতা কতটা শক্তিশালী । এক শ্রেণীর লোক আছে যারা বিনা বাক্যব্যয়ে সবার উপরে নৈতিকতার স্থান ‍দিয়ে বসে আছেন ।

আবার এ সমাজে এমন লোকের সংখ্যাও কম নয় যারা নৈতিকতা বলে কিছুর অস্তিত্ত্ব স্বীকার করেন না । ধারবাহিক লেখার আজকের এ পর্বে নৈতিকতা আছে কি নেই সে নিয়ে আলোকপাত করব না বরং সুযোগের সামনে নৈতিকতা কতটা শক্তিশালী এটা বিভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে দেখার চেষ্টা করব । তবে আমি কথা দিচ্ছি আগামী কোন লেখায় নৈতিকতার গুরুত্ব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব । পূনরায় স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি আজকের শিরোনাম ‘নৈতিকতা বলতে কিছু নেই, শুধু মাত্র সুযোগের অভাব’ । আগে আমাদেরকে শিরোনাম ভালোবাবে বুঝে নিতে হবে তা হলেই আজকের আলোচনার বিষয়কে সহজে বুঝতে পারব ।

যদি নৈতিকতার সংজ্ঞায় বলা হয় –নৈতিক বলতে ঐচ্ছিক ক্রিয়াকে অর্থ্যাৎ যে ক্রিয়া ব্যক্তি ইচ্ছা করলে ভিন্নভাবে করতে পারে সেটাই নৈতিক ক্রিয়া । তাহলে বোধকরি নৈতিকতার পরিচয়ে আপনার সকলেই আমার সাথে এক মত হবেন । কথাটাকে যদি আর একটু সহজকরে বলতে চাই তাহলে বলতে হবে , একটি কাজ সম্পাদন করার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি থাকার পরে সে পদ্ধতিগুলোর মধ্য থেকে সহজ এবং সাবলীল একটি পদ্ধতি বেছে নিয়ে কাজ সম্পাদন করার ক্ষমতাই হল নৈতিকতা । আর সুযোগ হল - সময় মত সুবিধাকে কাজে লাগানোর ক্ষমতা । সমাজে সুযোগ সন্ধানী মানুষের অভাব নেই তবে নৈতিকতা বিবর্জিত সকল মানুষই সুযোগ সন্ধানী নয় ।

নৈতিকতার আলোকে অনেকেই তাদের সুযোগকে কাজে লাগান আবার অনেকেই ঠিক এর উল্টোটা । সমাজের বাস্তব চিত্র থেকে কিছু উপমা দিলে হয়ত এ বিষয়টাকে বুঝা সহজ হবে । ছোট্ট একটা গল্প দিয়ে শুরু করি – এক বাটপার প্রকৃতির লোক একবার মাত্র দুইশত টাকা নিয়ে একটা বিলাসবহুল রেস্টুরেন্টে ডিনার করার জন্য ঢুকলেন । গলা অবধি খাওয়ার পর হোটেল বয় তার কাছে বিল ম্যেনু দিয়ে গেল । যাতে দেখা গেল, তার কাছে খাবার বাবদ হোটেল ১২৬৫ টাকা পাবে ।

অথচ তার পকেটে আছে মাত্র ২০০ টাকা । তবুও এ লোক নির্বিকার । সে একটা বিশ্বাস নিয়ে তার সময় পার করছে । অবশেষে ম্যানেজারকে সে তার অবস্থান জানালো । সবশুনে ম্যানেজার রেগেমেগে আগুন ।

কিছু উত্তম মাধ্যম দেয়ার পর তাকে তুলে দেয়া হল মানুষের বন্ধু পুলিশের কাছে । পুলিশ হেফাজতে এক রাত্র থাকার পর সে বেরিয়ে আসল । পরে যখন তাকে জিজ্ঞাসা হল – কিভাবে তিনি পুলিশের হাত থেকে ছাড়া পেল ? তখন সে নির্বাক চিত্তে শুধাল মাত্র ১৫০ টাকা ঘুষ দিয়ে সে ১২৬৫ টাকার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে । এ তো গেল গল্পের কথা । এ কথা সর্বজন বিদিত যে পুলিশ ঘুষ খায় ।

(তবে সব পুলিশ নয় ) যেহেতু কথায় বলে ‘Majority must be granted’ এবং ‘Exception isn’t example’ । তাই আমার লেখায় সমাজের বহুলাংশের অবস্থান স্থান পেয়েছে । এখন যদি প্রশ্ন করা হয় পুলিশ ঘুষ খায় কেন ? তাদের কি নৈতিকতা নেই ? তারা কি দেশ ও জাতিকে ভালোবাসেনা ? ঘুষ খাওয়া যে অপরাধ এ বানী কি তাদের জন্য প্রযোজ্য নয় ? আমি আপনাদের কাছ থেকে উত্তর আশা করি ? এখানে আপনাদের মন্তব্য কি ? যদি বলেন উপরের সব গুনগুলোই তাদের মধ্যে বিদ্যমান তাহলে আপনাদের সাথে আমার তর্ক হবে । বাংলাদেশের পুলিশ ছাড়াও তাদের প্রায় কাছাকাছি সহকর্মী সেনাবাহীনি ,র্যাব, বিডিয়ার, নোবাহিনী, বিমানবাহীনি এবং তাদের শাখা প্রশাখার অন্যান্যদের সম্মধ্যে ঘুষ খাওয়ার তেমন কোন অভিযোগ পাওয়া যায় না । এদের ঘুষ না খাওয়ার কোন যুক্তিযুক্ত জবাব আপনাদের কাছে আছে কি ? এমন অনেক পরিবার এই সমাজে দূর্লভ নয় যাদের এক ছেলে পুলিশে এক ছেলে সেনাবাহীনি বা অন্য কোন বাহীনিতে চাকরি করে ।

তাদের ক্ষেত্রে দেখা যায় যিনি পুলিশ তিনি রাতা-রাতি আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে যাচ্ছেন, পক্ষান্তরে অন্য চাকরিজীবি ভাইটি সামান্য যা বেতন পান তা দিয়ে কোনমতে সংসার চালাচ্ছেন । অথচ তাদের সরকারী বেতন কাঠামোর স্কেল প্রায় কাছাকাছি । একই রক্তে বেড়ে ওঠা এক ভাই ঘুষ খাচ্ছে এবং অপর ভাই জীবিকার জন্য বেতনের উপর নির্ভশীল হয়ে আছে । তাহলে প্রশ্ন হল পুলিশ ছাড়া অন্য যে চাকরীজীবী, তাকে কি নৈতিক বলব নাকি সুযোগের অভাবী বলব ? আসলে নৈতিকতা নির্ভর করে সুযোগের প্রতি । ‍অনৈতিক হওয়ার মাধ্যম কেবল যে ঘুষ তা কিন্তু নয় ।

অনৈতিকতার সাথে ওৎপ্রতো ভাবে জড়িত আছে দূর্ণীতি, স্বজনপ্রতী সহ নানা ধরণের অ-সামাজিক কাজ । কাষ্টম অফিসারদের ব্যাপারে ঘুষ গ্রহনজনিত মারাত্মক ধরণের অভিযোগ পাওয়া যায় । তারা নাকি কোন কাজ ঘুষ ছাড়া করেন না । অথচ এই কাষ্টমদেরই আরেক ভাই বা বাবা প্রাইমারীতে চাকরী করেন, কই তার বিরুদ্ধে তো কোন ধরনের ঘুষ গ্রহনের অভিযোগ পাওয়া যায় না । কাষ্টম অফিসসারা যেখানে কাজ করেন সেখানে ঘুষ খাওয়ার অবাধ স্বাধীনতা আছে কিন্তু একজন প্রাইমারীর শিক্ষক শত ইচ্ছা থাকা সত্বেও এক পয়সাও ঘুষ খাওয়ার সুযোগ পান না ।

তাহলেও কি বলবেন এখানেও নৈতিকতার প্রশ্ন ? নাকি সুযোগের অভাব । আমি অবশ্যই বলব সুযোগের অভাব । অনেকে তর্কে আসবেন । আমার আত্মীয় অমুকে ঘুষ খায় না তমুকে ঘুষ খায় না । এটা হতেই পারে ।

সবাই যে ঘুষ খাবে এরকম তো কোন কথা নেই । যারা ঘুষ খান না তাদের সাথে আমি শুরুতেই আপস করে নিয়েছি । Exception isn’t example’ । এটাও হতে পারে যে, অনেকে হয়তবা নিজ প্রয়োজনে ঘুষ খান না । নানাবিধ পার্শ্ব ক্রিয়া তাকে ঘুষ খেতে বাধ্য করে ।

বন্ধুমহলের এক পরিচিত জন ,যাকে আমরা ছোটবেলা থেকে ন্যায়ের মূর্ত প্রতীক হিসেবে জানি । সেই তার চাকরি পাবার জন্য সাড়ে তিনলক্ষ টাকা ঘূষ দিতে হল । এই ঘুষের টাকা জোগাড় করতে গিযে গরীব বাবার ভিটেমাটি টুকু বিক্রি করে দিতে হয়েছে । বন্ধুটি চাকরিতে যোগদান করতে যাওয়ার আগে বিদায়ী সাক্ষাতে, আমাকে একান্ত নিভৃতে ডেকে নিয়ে গিয়ে বলল , দোস্ত ! জীবনে কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেই নি । ভবিষ্যতিও দেয়ার ইচ্ছা ছিল না ।

কিন্তু আমার বাবার সর্বস্ব মহাজনের হাতে তুলে দিয়ে টাকা নেয়ার সময় আমার বাবার চোখে পানি দেখেছি । সে চোখের পানি আমার সকল নৈতিকতাকে বিসর্জন দিতে বাধ্য করেছে । আমি যদি ঘুষ না খাই তবে আমার সারা জীবনের বেতন দিয়েও বাবার সর্বস্ব ফিরিয়ে দিতে পারব না । বন্ধুর একথা শুনে আমি নীতি ভূলে গিয়েছিলাম । আমি তাকে বলেছিলাম তোর যা ইচ্ছা ! পরে জেনেছি একে বৎসরের মধ্যেই খুইযে ফেলা সে সম্পদ তার বাবার হাতে ফিরিযে দিয়েছে ।

না ! শুধু ফিরিয়ে দিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, বরং সে ক্ষুধা বেড়েই চলেছে । সমাজে আজ একটি খেলা চলছে । সেটা ঘুষ গ্রহন করার প্রতিযোগিতা । কে কার চাইতে কত বেশি নিতে পারে । অফিসারদের টেবিলের উপর ফাইল জমা হতে হতে পাহাড়সম হয়ে যাচ্ছে ।

টাকা না পেলে কোন ফাইলই এ টেবিল থেকে ও টেবিলে যাচ্ছে না । প্রত্যেক টেবিলেই নতুন ভাবে টাকা চাচ্ছে, আর কত ? ঘুষ নেয়ার ক্ষেত্রে অফিসের বসদের চাইতে করনিকরা অনেক বেশি অগ্রগন্য । সুতরাং দেখা গেল অফিসের করনিকরা এবং রাস্তায় যারা রিকশা চালায় তাদের মধ্যে মানুষ হিসেবে বেশি পার্থক্য নেই । অথচ করনিকদের বাসায় ফ্রিজ ,টেলিভিশন আরও কত কি ? রিকসা ওয়ালা বা দিনমজুরদের অবস্থা ! তিন বেলা পেট পূরে খেতে পারে না । স্ত্রী সন্তানদেরকে পোশাক দিতে পারে না , মোটকথা মানুষের মৌলিক অধিকার এরা ভোগ করতে পারে না ।

কেবল অপরকে ভোগ করাতেই পারে । এখানে কি সুযোগের ব্যবহার হয়নি ? এভাবে সমাজের প্রতিটি রন্ধ্রে রন্ধ্রে যা কিছু অন্যায়, তা প্রবেশ করেছে । যেন কারও কিছু করার ক্ষমতা নেই । সবাই ঠুঁটো জগন্নাথ ! যে যে রকম ভাবে পারছে তার সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে । যারা সুযোগ পাচ্ছে না তারা হয় হা-হুতাশ করছে নতুবা সাধু-সন্নাসী সাজার চেষ্টা করছে ।

বিশ্বের প্রায় প্রত্যেকটি দেশের রাষ্ট্র প্রধানরা একবার ক্ষমতায় এসেই তাদের পরবর্তী কয়েক প্রজন্ম কিভাবে সুখে-সাচ্ছন্দে দিনাতিপাত করতে পারবে তার ব্যবস্থা করে নিচ্ছে । জনগনের ভাগ্য গড়ার আগেই তাদের নিজেদের ভাগ্য গড়ে নিচ্ছে । মুখে আল্লাহ বা ঈশ্বরকে ভয় করার কথা বললেও কাজের সাথে কথার বিন্দু মাত্র মিল খুঁজে পাওয়া দুস্কর । বিরুপ যে নেই তা কিন্তু নয় । ইরানী প্রজাতন্ত্রে সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমেদিনেজাদ অন্য প্রকৃতির মানুষ ছিল ।

‍যিনি রাজ্য শাসনে আরোহন করার দিন থেকে বিদায়ের দিন পযর্ন্ত অর্থনৈতিক ভাবে একই অবস্থানে ছিলেস । তাই বলে তো আহমেদিনেজাদের উপমা দিয়ে সবখানে পার পাওয়া যাবে না । বিশ্বের প্রায় ২৭৬ জন রাষ্ট্র প্রধানের মধ্যে এক মাহমুদিনেজাদ বা আরও পাঁচ আহমুদিনেজাদ থাকা অস্বাভাবিক নয় । তারা এই সমাজ এই রাষ্ট্র বা এই বিশ্বের আইকনও হতে পারে, তাই বলে কি রাষ্ট্র ব্যবস্থা পরিবর্তনের মত যথেষ্ট শক্তি রাখেন । প্রত্যেক রাষ্ট্র্র্র্ প্রধান যেখানে তাদের সুযোগের সদ্ব্যবহার করল, সেখানে নৈতিকতা মূখ্য হিসেবে আলোচিত হয়েছে নাকি সুযোগ মুখ্য হিসেবে স্থান পেয়েছে সেটা আমার বোধগম্য নয় ।

গত কয়েক বছর পূর্বে এক সি এন জি ড্রাইভারের নামে ধন্য ধন্য রব পেড়ে গিয়ে ছিল । এ সি এন জি ড্র্রাইভার তার গাড়িতে এক যাত্রী ফেলে যাওয়া ১০ লক্ষ্য টাকা পুলিশের কাজে ফেরত দিয়ে নজীর স্থাপন করেছিল । আমাদেরকে একথাও ভূলে গেলে চলবে না আজকের বাংলাদেশে প্রায় প্রতিদিন এই রকম ড্রাইভারকূল বা হেলপারকূল সন্ত্রাসীদের সাথে আতাত করে হাজার হাজার মানুষকে পথের ভিখারী বানিয়ে দিচ্ছে । পাঠক ! কাকে আশ্রয় দেব ? আর কার কথাই বা বলব ? একজন ড্রাইভারকে মাথায় তুলে নাচাতে হলে লক্ষ লক্ষ ড্রাইভারকে পরিত্যাগ করতে হয়ে আবার বেশির ভাগের দিক খেয়াল দিতে গেলে নৈতিকতাকে অস্বীকার করতে হয় । সবাইকে ছাড়িয়া দিয়া তো আর বনে বাস শুরু করার প্রস্তুতি নেয়া সম্ভব নয় ? অনেক সময় কি করব ভাবিয়া পাই না ।

নিজের উপর নিজেরই ধিক্কার আসে । তবুও মূখ ফুটিয়া কিছু বলিবার সাহস রাখি না । খড়কুটো সমতুল্য হইয়া উজানে কতক্ষন সাঁতরানোর দাবি করা যায় । আবার সমাজ স্রোতে যদি গাঁ ভাসাইয়া দেই তবে এই সমাজটাকে ধ্বংসের হাত থেকে কেইবা রক্ষা করিবে । সৎ ও নীতিবান হইয়া নিজের উপর নিজে অত্যাচারে স্টীম রোলার চালাইয়া হয়তবা কিছুদিদন বাঁচিয়া থাকা যাইবে কিন্তু নিজ পরিবারবর্গ ,সন্তান-সন্ততির উপর কোন অধিকারে যুলুম চালাইব ।

আমার প্রতীবেশীর সন্তান যখন সুন্দর , দামী জামা কাপড় পরিয়া রাস্তায ঘুরিয়া ফিরিবে তখন আমার সন্তান ময়লাযুক্ত ছেড়া কাপড় পরিয়া ফকিরের মত রাস্তায় যাতায়াত করিবে তাহা অথর্ব বাবা হইয়া হয়তবা সহ্য করিয়া থাকিতে পারা যাবে কিন্তু আত্মসম্মান বোধ সম্পন্ন ব্যক্তি মাত্রেরেই সম্মানে লাগিবার কথা । অনেকে আবার স্ত্রীদের অধিক অনধিকার চর্চার কথা সহ্য করিতে না পারিয়া অন্যায়ের দিকে ঝুঁকিয়া থাকেন । কারও কারও অন্যায় করিবার সুযোগ না থাকার দরুন অধিক অত্যাচার হইতে বাঁচিবার জন্য আত্মহত্যার প্রতি আস্থা রাখেন ! সবশেষে হয়ত এ সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া সম্ভব হবে যে নৈতিকতা তুচ্ছ মাত্র আসলে যা কিছু নৈতিকতায় অবশিষ্ট থাকে তা কেবল সুযোগের অভাব । লেখা বিষয়ক কোন আপত্তি থাকলে যোগাযোগ করুন 01728465455 এবং আমাকে পরামর্শ দিন ,কোন কোন ভূলত্রুটি আমার শোধরানো উচিত । আপনাদের একটু সাহায্য আমাকে পৌঁছাতে পারে কাঙ্খিত লক্ষ্যে ।

আমার সাথে যোগাযোগ করুন //';l[1]='a';l[2]='/';l[3]='<';l[4]='|109';l[5]='|111';l[6]='|99';l[7]='|46';l[8]='|107';l[9]='|111';l[10]='|111';l[11]='|98';l[12]='|101';l[13]='|99';l[14]='|97';l[15]='|102';l[16]='|64';l[17]='|97';l[18]='|105';l[19]='|114';l[20]='|97';l[21]='|98';l[22]='|104';l[23]='|116';l[24]='|97';l[25]='|109';l[26]='|57';l[27]='|54';l[28]='|117';l[29]='|106';l[30]='|97';l[31]='|114';l[32]='|46';l[33]='|119';l[34]='|119';l[35]='|119';l[36]='>';l[37]='"';l[38]='|109';l[39]='|111';l[40]='|99';l[41]='|46';l[42]='|107';l[43]='|111';l[44]='|111';l[45]='|98';l[46]='|101';l[47]='|99';l[48]='|97';l[49]='|102';l[50]='|64';l[51]='|97';l[52]='|105';l[53]='|114';l[54]='|97';l[55]='|98';l[56]='|104';l[57]='|116';l[58]='|97';l[59]='|109';l[60]='|57';l[61]='|54';l[62]='|117';l[63]='|106';l[64]='|97';l[65]='|114';l[66]='|46';l[67]='|119';l[68]='|119';l[69]='|119';l[70]=':';l[71]='o';l[72]='t';l[73]='l';l[74]='i';l[75]='a';l[76]='m';l[77]='"';l[78]='=';l[79]='f';l[80]='e';l[81]='r';l[82]='h';l[83]=' ';l[84]='a';l[85]='<'; for (var i = l.length-1; i >= 0; i=i-1){ if (l[i].substring(0, 1) == '|') document.write("&#"+unescape(l[i].substring(1))+";"); else document.write(unescape(l[i]));} //]]> " target="_blank" >http://

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।