বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সাকার বিচারের রায় সিএবি তে রেখে দেয়া হয়েছে প্রায় দেড় মাস হল। রায়ের কোন খবর নেই। গতকাল প্রথমালুতে এই নিয়ে রিপোর্ট হল। আর, আজই সিদ্ধান্ত হল, আগামী কাল রায়। এখন প্রশ্ন উঠতেই পারে - রায়ের সিদ্ধান্ত কি প্রথমালুর রিপোর্টের কারণে? এর আগের বিভিন্ন বিষয়ে দেখা গেছে এই বিচারের ব্যপারে সরকারের সিদ্ধান্ত বা ট্রাইবুনালের সিদ্ধান্ত রাস্তার আন্দোলন বা পত্রিকার রিপোর্টের উপর নির্ভর করে।
বিষয়টি স্বাধীন এই কমিশনকে বিতর্কিত করতেই যথেষ্ঠ। স্কাইপ কেলেংকারী বা অধুনা নিজামীর স্বাক্ষী কেলেংকারী সবই মনে হচ্ছে একই সুত্রে গাঁথা।
রাষ্ট্রের কোটি টাকা খরচ করে আমেরিকায় লবিষ্ট নিয়োগ না করে বিচারের মানকে উন্নত করাই ছিল সরকারের মূল কাজ। তা না করে সরকার যেনতেন ভাবে একটি রাজনৈতিক বিচারের দিকেই যত মন দিচ্ছে, যা আমাদের কারো কাম্য নয়। প্রশ্ন হচ্ছে সরকার কি ইচ্ছাকৃত ভাবে এই বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে? প্রশ্নটি এসেছে গতকাল প্রধানমন্ত্রীর একটি মন্তব্যের কারণে।
সরকার কি ট্রাইবুনালকে ডিকটেইট করছে? কেনই বা আমেরিকায় লবিষ্ট নিয়োগ দেয়া হল গোপনে? আমার কাছে পুরো বিষয়টিই গোলমেলে মনে হচ্ছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।