সত্য পথের অনুসন্ধানি
কেউ তিন বার প্রধানমন্ত্রী পদে অধিষ্ঠিত হলে তার তিন তিনটি জন্মদিন নিয়ে কোন সমালোচনা করা যাবে না। কেউ হিলারীর বন্ধুত্বের সুবাধে নোবেল পুরস্কার পেলে তাকে সুদখোর বলা যাবে না, টেক্স খেলাফী বলা যাবে না। শক্তি দই খেয়ে বলতে হবে --অসম্ভবকে সম্ভব করাই শক্তি দইয়ের কাজ। অনন্ত জলিলকে নিয়ে কুনো সমালোচনা আর সহ্য করা হবে না। উই লুকিং ফর শত্রুজ বলে বাবর ভাইকে এবং বোগাস, রাবিশ বলে মুহিত ভাইকে নিয়ে কোন দুষ্ঠুমি চলবে না।
প্রফেসর সাহেবের নাম কেন জামাতের বন্ধুত্বের খাতায় , প্রফেসর সাহেবের বউ কেন পালায় সেটা নিয়েতো একদমই কিছু বলা যাবে না।
তবে দুই বারের প্রধানমন্ত্রী যদি কাউকে সুদখোর বলে সেটার প্রতিবাদ করা যাবে। বিদেশী বলে শাহরুখ খানের সমালোচনা করা যাবে। মাঠিতে বসে অনুষ্ঠান উপভোগ কারী মন্ত্রীর সমালোচনা করলে পুরস্কৃত করা যাবে। বর্তমান প্রেসিডেন্ট এবং সাবেক অর্থমন্ত্রীর আঞ্চলিক উচ্ছারণ নিয়ে সমালোচনা করা যেতে পারে।
আর সবচেয়ে বড় কথা বেয়াদপ প্রজন্ম তৈরী রুখতে হবে। এই প্রজন্ম সত্যকে বড় বেশী বেয়াড়া করে বলে। আগের প্রজন্ম কত ভালো ছিল প্রফেসরদের কোন ভুলকে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিত না। --
আদেশ ক্রমে আসিফ নজরুল-- বিশ্বাস না হলে দেখুন ভাবার্থ- বিস্তারিত -প্রথম আলো-অনন্ত জলিল: কিছু জিজ্ঞাসা।
মন্তব্য: বুঝলি আইজউদ্দিন-রুটি হালোয়ার ভাগের আশায় মানুষ যে কত কিছু করে।
কাউকে পিঠে নেয় কাউকে বুকে। আর সবচেয়ে বড় কথা কি জানিস- সেটা হলো আওলা বাতাস -ক্ষমতার বাতাস। সেটা যে দিক থেকে আসে সে দিকেইতো মানুষের ছাতা ধরা দরকার তাই নারে আইজু?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।