এক প্রতিবেদনে সংবাদ সংস্থা বিবিসি জানিয়েছে, চীনের কোটি কোটি ওয়েব ব্যবহারকারী রাষ্ট্রকে পরিহাস অথবা রাগ প্রকাশ করার জন্য ব্যবহার করছে মাইক্রোব্লগিং সাইটগুলো।
স¤প্রতিক এক গবেষণা মতে, চীনা সরকার সম্প্রতি জোরেসোরে সামাজিক গণমাধ্যমগুলোকে নজরে রাখছে।
ট্যাং জিয়াটাও ছদ্মনামধারী এবং পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পর্যবেক্ষক তাদের কাজ সম্পর্কে ধারণা দিয়েছেন। তিনি প্রতিদিন পিসিতে বসে একটি অ্যাপ্লিকেশন খোলেন। সেখানে তিনি ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে আসা মন্তব্যগুলো থেকে মূল শব্দগুলো টাইপ করেন।
যদি কোন মক্কেলদের সঙ্গে সম্পর্কিত কোনো খারাপ মন্তব্য পায় সেগুলোকে একত্রে করে ও প্রতিবেদন সংগ্রহ করে পাঠিয়ে দেন।
চীন সরকারের ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত বড় কর্মীদলের অংশ হিসেবে কাজ করছে এই ২০ লাখ কর্মী।
চীন সরকার প্রথমবারের মতো এই কর্মীদের প্রক্ষিণের ব্যবস্থা করেছে। প্রশিক্ষণটি চলবে ১৪ থেকে ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত। কীভাবে পোস্টগুলো বিশ্লেষণ ও বিচার করতে হবে, সংকটময় পরিস্থিতি কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে-- এ সবকিছু সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে অংশগ্রহণকারীদের।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।