কখগ The tragedy of the modern men is that we have forgotten how to cry, to scream, to hunt, to love, to honor, to teach, to initiate." -- Dagonet Dewr
সাইকোলজি নিয়ে পড়াশোনা করতে গিয়ে ঘটনাচক্রে আমার পরিচয় হয় কার্ল ইয়াং এর কাজের সাথে । আর আমার জন্য এটা ছিল গুপ্তধন খুঁজে পাওয়ার মত একটা ব্যপার । সাইকোলজির সাথে আধ্যাত্মিকতার এক অদ্ভুত মিলনের পক্ষে জীবনের অনেক সময় কাজ করে যান কার্ল ইয়াং । মানুষের সত্য খোজার যেই প্রচেষ্টা এটাকে প্রতিটা মানুষের নিজেকে পুর্ণতা দেওয়ার এক অবচেতন চাহিদা থেকে তৈরি হয় ধরে নিয়ে কিছু অসাধারণ কাজের খোরাক রেখে যান তিনি । আর কালেক্টিভ আন-কনশাস তার বহু কাজের একটি ।
এটাকে বলা যায় সৃষ্টির শুরু থেকে আমাদের ডি-এন-এ অথবা ব্রেইনের অবচেতনে থেকে যাওয়া সকল তথ্য । আর এই অবচেতনে মানব-ইতিহাসের কিছু আদিরূপ আমাদের সবার মধ্যে বর্তমান ধরে নিয়ে মানবচরিত্রের কিছু অসাধারণ বিশ্লেষণ করেন তিনি । নিজেকে এবং অন্যকে বোঝার ক্ষেত্রে এটা এক মারাত্মক জ্ঞান আর নিজেকে বোঝার মধ্যেই সবাইকে বুঝতে পারা আর সবাইকে বুঝতে পারার ভেতরেই সম্ভব সৃষ্টির অর্থ বোঝবার দিকে আরেকটু এগিয়ে যাওয়া । তবে নিজস্ব খারাপ দিকগুলোকে মনোবল বা সাহসের সাথে ফেস না করতে চাইলে এ লেখা এড়িয়ে যাওয়াটাই ভালো হবে।
অ্যানিমা / অ্যানিমাস - ব্যক্তিত্বের মাঝের মেয়েলি ইগোকে বলা হয় অ্যানিমা ।
আর অ্যানিমাস হলো আমাদের ব্যক্তিত্বের পুরুষ ইগোর রূপ । আর এই অ্যানিমা এবং অ্যানিমাসের সঠিকা ভারসাম্য ছাড়া আমাদের ব্যক্তিত্বের যেই দিকগুলো বের হয়ে আসবার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় তাকে বলা হয় শ্যাডো পারসোনালিটি( ছায়া ব্যক্তিত্ব ), যা আসলে আমাদের ব্যক্তিত্বের সেই অন্ধকার অংশ যার মুখোমুখি হতে আমাদের ভয়ই আমাদের ব্যক্তিত্বের ওপর তাদের একটা অলিখিত কতৃত্ব বয়ান করে । আর নিজস্ব এই ভয়গুলোকে অস্বীকার করলে জীবনের যে কোন সময় যে কোন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তারা আমাদের ব্যক্তিত্বের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে, এমনকি আপনার আমার অজান্তেই । শ্যাডো পারসোনালিটিকে আসলে দুষ্ট বলা যাবে না, এটা বরং আমাদের ব্যক্তিত্বের আদিম একটা এনার্জি, যাকে আমাদের ব্যক্তিত্বে সঠিক ভাবে গ্রহণ না করতে পারলে তখন সে হয়ে উঠতে পারে ভয়ানক । বিভিন্ন ধর্মেও নানাভাবে ইগোর ব্যপারে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে, আর কার্ল ইয়াং ঠিক সেটাকেই বৈজ্ঞানিক রূপ দিয়েছেন ।
"Mind – A beautiful servant or a dangerous master."
এবার আসি কার্ল ইয়াং এর মতে আমাদের ব্যক্তিত্বের সেই আদিরূপ গুলোয় । আমাদের ব্যক্তিত্বের মাঝে একইসাথে উপস্থিত বেশ কিছু এনার্জি বা শক্তি সারাক্ষণ আমাদের মনোযোগ আকর্ষণের জন্য লড়াই করে যাচ্ছে । আর এতগুলো শক্তির আওয়াজকে শ্রুতিকটু হতে শ্রুতিমধুর করে তুলতে হলে এর সবাইকেই জানতে পারাটা খুব জরুরী । মনে রাখতে হবে যে, কোন একটা শক্তিকে যখন আমরা সচেতনভাবে ব্যবহার করতে ব্যর্থ হই তখনই সে আমাদের অবচেতনের দখল নিয়ে ব্যক্তিত্বের ওপর কতৃত্ব করে বসতে পারে । আসুন তবে পরিচিত হই আমাদের চরিত্রের এই চারটি আদিরূপ ব্যক্তিত্বের সাথে এবং তাদের দুটি করে শ্যাডোর সাথে ।
উল্লেখ্য যে, বেশিরভাগ মানুষের জীবনে পরিস্থিতি অনুযায়ী যে কোন একটি আদিরূপ ব্যক্তিত্বের উপস্থিতি অন্যগুলো থেকে বেশি হয়ে থাকে । আর অন্যগুলোর শ্যাডো রূপ থাকে । একজন পরিণত ব্যক্তিত্বের অধিকারী হতে তাই আপনাকে কম-বেশী সবগুলো ব্যক্তিত্বকে বিকশিত করতে হবে যাকে বলা হয় সাইকোলজিক্যাল ইন্টিগ্রেশন ।
১। শাসকঃ
পুরুষ মানুষের ব্যক্তিত্বের একদম কেন্দ্রীয় শক্তি হলো শাসক ।
ব্যক্তিত্বের এই এনার্জিটি যখন দুর্বল হয়ে পড়ে তখনই আমাদের জীবনে নেমে আসে অন্ধকার, মানসিকতা হয়ে পড়ে বিপর্যস্ত । কারোর জীবন যখন বিপর্যস্ত অথবা অগোছালো হয়ে পড়ে তখন অবশ্যই তাকে তার ব্যক্তিত্বের এই শক্তিটাকে বের করে আনতে হবে এবং সচেতনভাবে কাজে লাগাতে হবে ।
অ্যানিমাসের প্রভাবে সৃষ্ট শ্যাডো – স্বৈরশাসক
একজন শাসক যখন তার ভেতরের নারীস্বত্তাকে পুরোপুরি অস্বীকার করে তখন তার ব্যক্তিত্বের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় অ্যানিমাসের প্রভাবে সৃষ্ট শ্যাডো স্বৈরশাসক । একজন স্বৈরশাসক এটুকু বুঝতে ভুল করে যে একজন শাসক সাধারণ মানুষের সাথে আরো উচ্চতর শক্তির যোগাযোগের একটি চ্যানেল মাত্র । আর নিজের ইন্সিকিউরিটি বা ভয়গুলো এড়িয়ে চলার জন্য নিজেকে সৃষ্টিকর্তার সমকখ্য ভাবতে চায় সে ।
সমালোচনা শুনতে প্রচণ্ড ভঁয় পায় ব্যক্তিত্বের এই শ্যাডো ।
অ্যানিমা প্রভাবে সৃষ্ট শ্যাডো - দুর্বল শাসক
শাসকের ব্যক্তিত্বে মেয়েলি ইগো কতৃত্ব স্থাপন করলে তৈরি হয় দুর্বল শাসক যে সঠিক ভাবে তার রাজ্য চালাতে ব্যর্থ হবার পাশাপাশি সারাক্ষণ ষড়যন্ত্রের গন্ধ পায় এবং ফলাফল হিসাবে প্যারানয়া আক্রান্ত হয়ে ওঠে । তার চারপাশের লোকজনকে সে অবিশ্বাস করতে শুরু করে এবং ফলাফল হিসাবে নিশ্চিত সে যে কোন সময় তার বিপরীত শ্যাডো অর্থাৎ স্বৈরশাসক হয়ে উঠতে পারে । এটাই শ্যাডো ব্যক্তিত্বের সবচাইতে মজার ব্যপার যে আমরা যা কিছু ঘৃণা করি তার সবই আসলে আমাদের ব্যক্তিত্বের মাঝেরই লুকানো অংশ ।
২।
জাদুকরঃ
একজন শাসককে গোপন এবং অতিপ্রাকৃতিক জ্ঞানের আলোকে উপদেশ দিয়ে সাহায্য করা ব্যক্তিত্বটি হলো গিয়ে জাদুকর । বিজ্ঞানী, ইঞ্জিনিয়ার, আইনবিদ, গণিতবিদ থেকে শুরু করে বুদ্ধিজীবী এবং লেখক জাতীয় সবাই কে এককথায় বলা যায় জাদুকর । কারণ নিজস্ব জ্ঞান দিয়ে তারা যেমন শাসককে সাহায্য করে থাকে তেমনি সাধারণ মানুষকে রূপান্তরিত করে ফেলেন তারা নিজস্ব জাদুকরী ক্ষমতা দয়ে । সমাজের রূপান্তরে কোন কোন ক্ষেত্রে শাসকের চাইতেও অধিক ক্ষমতার অধিকারী ব্যক্তিত্বের এই আদিরূপ । নিজেকে এবং সমাজ বা তার মানুষের ব্যপারে অসচেতন ব্যক্তির উচিত নিজের এই ব্যক্তিত্বটিকে আরো শক্তিশালী করে তোলা ।
অ্যানিমাসের প্রভাবে সৃষ্ট সক্রিয় শ্যাডো – প্রতারক
জাদুকর ব্যক্তিত্বের অধিকারীর মধ্যে তার পুরুষ ইগো অধিক শক্তিশালী হয়ে উঠলে সে হয়ে ওঠে ছলনাকারী প্রতারক । গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বা জ্ঞান গোপন করে সে সাধারণকে ফাঁদে ফেলে এবং নিজের জাদুকরী প্রতিভা নিয়ে গর্ব অনুভব করে । নিজেকে জ্ঞানী মনে করবার যে গর্ব সে অনুভূতিটুকু পাবার জন্যই তার বাচা, তবে সঠিক মূল্য পেলে সে তার জ্ঞান বিক্রি করতে প্রস্তুত । তার জ্ঞানকে হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করবার দিকেই ছলনাকারী প্রতারকের উৎসাহ । অতিরিক্ত বুদ্ধিমান ব্যক্তিরা বুদ্ধির উপযুক্ত ব্যবহার করতে ব্যর্থ হলে ব্যক্তিত্বের এই শ্যাডোটি সক্রিয় হয়ে ওঠার সম্ভাবনা প্রবল ।
অ্যানিমা প্রভাবে সৃষ্ট শ্যাডো – নির্দোষ জ্ঞানী/মুর্খ / বোকা
অবাক ব্যপার হলেও সত্যি যে, ছলনাকারী প্রতারকের একদম বিপরীতে অবস্থান কারী নির্দোষ এবং দায়িত্বহীন মুর্খ হলো জাদুকরেরই নিষ্ক্রিয় শ্যাডো ব্যক্তিত্ব । এই শ্যাডো আক্রান্ত ব্যক্তি জাদুকরের সমান মূল্য চায় অথচ সমাজের পরিবর্তনে কোন দায়িত্ব নিতে অস্বীকৃতি জানায় । আর তার জ্ঞান সম্পুর্ণ নয় বিধায় তাকে মুর্খের সমকখ্য বলা যায় । আমাদের সমাজে বুঝেও না বোঝার ভান করে থাকা সকল ব্যক্তি এই শ্যাডোতে আক্রান্ত । উল্লেখ্য, ঠকতে ঠকতে একসময় সে নিজেই রাগবশত ছলনাকারী প্রতারক হিসাবে আত্মপ্রকাশ করতে পারে ।
৩। যোদ্ধাঃ
জীবনে নিজস্ব দর্শনের পক্ষে সবটুকু শক্তি আর উৎসাহ নিয়ে ঝাপিয়ে পড়া ব্যক্তিত্বটি হলো যোদ্ধা । নিজের মিশন বা গোলের দিকে এগিয়ে যেতে সে তুচ্ছ করে নিজের জীবনকে, মৃত্যকে ভঁয় না পেয়ে বরং তাকে সঙ্গী হিসাবে মেনে নেয় যোদ্ধা । আর তার ভায়োলেন্স পৃথিবীর যাবতীয় মন্দের বিরুদ্ধে । একজন যোদ্ধা চিন্তা করে কম আর কাজ বেশি ।
একজন যোদ্ধা হয় তার শরীর এবং মনের কর্তা । তার গোলের দিকে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে যে কোন শারীরিক ও মানসিক প্রতিকূলতার মুখোমুখি হবার মত ক্ষমতা থাকে তার ।
অ্যানিমাসের প্রভাবে সৃষ্ট শ্যাডো – নির্মম হত্যাকারী/স্যাডিস্ট
যোদ্ধার সক্রিয় শ্যাডো হলো নির্মম হত্যাকারী অথবা স্যাডিস্ট । জীবনের আবেগের সাথে একজন যোদ্ধার বিচ্ছিন্নতার ফলে তার কতৃত্ব নিয়ে নিতে পারে এই স্যাডিস্ট শ্যাডো। বিশেষ করে সম্পর্কের বেলায় তার মধ্যে এই শ্যাডো সক্রিয় হয়ে ওঠবার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে ।
দুর্বলতার প্রতি স্যাডিস্টের এক বিশেষ ক্ষোভ থাকে যা আসলে তার ভেতরে লুকানো দুর্বলতা আর ইন্সিকিউরিটি থেকেই জন্ম নিয়ে থাকে । নিজেকে প্রচণ্ড নিম্ন মনে করা থেকেই তার ভায়োলেন্সের শুরু এবং নিজের কাছের মানুষগুলোকে নির্যাতন করবার পাশাপাশি নিজেকেও যন্ত্রণার শেষ পর্যায়ে নিয়ে যায় এই স্যাডিস্ট লোকেরা ।
অ্যানিমা প্রভাবে সৃষ্ট শ্যাডো – দুর্বল / আত্মনিগ্রহকারী
অ্যানিমা প্রভাব থেকে তৈরি যোদ্ধার শ্যাডো ব্যক্তিত্ব হলো দুর্বল যে সবলের হাতে অত্যাচারিত হয় অথচ তার নিজের মাঝের শক্তি ব্যবহার করতে অনিচ্ছা প্রকাশ করে । এবং তার সাথে ঘটা ঘটনা এবং পারিপার্শ্বিকতা অনুযায়ী যে কোন সময় তার মাঝেও জেগে উঠতে পারে বিপরীত মেরুর স্যাডিস্ট ব্যক্তিত্ব । উদাহরণঃ অতিরিক্ত ভাল ছেলে স্টেরিওটাইপ যখন প্যাসিভ অ্যাগ্রেসিভ উত্তেজনা প্রদর্শন করে ।
৪। প্রেমিকঃ
নারীর ব্যক্তিত্বের একদম কেন্দ্রীয় শক্তি হলো প্রেমিক। পৃথিবী এবং প্রকৃতির যাবতীয় সৌন্দর্য কে যারা উপাসনা করে তারাই হলো প্রেমিক। গায়ক, কবি আর শিল্পী – এরা সবাই প্রেমিক ব্যক্তিত্বের অধিকারী । সবকিছুর সাথে এক হতে পারবার মাঝেই প্রেমিকের জীবন পূর্ণতা পায় আর সকলের অনুভুতিকে সে নিজস্ব ইন্টুইশন দিয়ে অনুভব করতে পারে।
ব্যক্তিত্বের আর বাকি তিনটি আদিরূপ কে পজিটিভ এনার্জি দিয়ে তাদের সঠিক ব্যলান্সে রাখবার জন্য এই ব্যক্তিত্বটির গুরুত্ব তাই খুব বেশি।
অ্যানিমাসের প্রভাবে সৃষ্ট শ্যাডো- আসক্ত প্রেমিক/প্লেবয়
অ্যানিমাসের প্রভাবে প্রেমিকের মাঝে সৃষ্ট শ্যাডো ব্যক্তিত্ব হলো আসক্ত প্রেমিক যে তার সৌন্দর্যের পূজার প্রতি এতটাই আসক্ত হয়ে পরে যে তার সৌন্দর্যের মাঝে পূর্ণতা খোজার নেশায় নিজেকে হারিয়ে ফেলে সে । সবার মাঝে নিজেকে খুঁজতে খুঁজতে নিজস্ব স্বকীয়তা বলতে আর কিছু বাকি থাকে না একসময় এই আসক্ত প্রেমিকের। উদাহরণঃ ক্যাসানোভা ।
অ্যানিমা প্রভাবে সৃষ্ট শ্যাডো- দেবদাস বা আত্মহননকারী প্রেমিক
প্রেমিকের নারী ইগোর ফলে সৃষ্ট শ্যাডো ব্যক্তিত্ব হলো গিয়ে সে যে প্রেম করতে গিয়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলে আত্মহননের পথ বেছে নেয় ।
আবার রাগ থেকে সে বিপরীত শ্যাডো ব্যক্তিত্ব আসক্ত প্রেমিকেও পরিণত হতে পারে যে কোন সময়।
সাইকোলজিক্যাল ইন্টিগ্রেশন বলতে যা বোঝায় তা হলো একইসাথে বিভিন্ন ব্যক্তিত্বের মিলিতকরণ । আর একমাত্র প্রতিটা ব্যক্তিত্ব এবং তার শ্যাডোগুলো বুঝতে পারবার মাধ্যমেই তা সম্ভব। আর সচেতনতার সাথে খেয়াল করলেই আমাদের নিজেদের দৈনন্দিন জীবনে এদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা সম্ভব । প্রথমেই বুঝতে হবে আপনার জীবনের সবচাইতে শক্তিশালী ব্যক্তিত্বটিকে এবং ধীরে ধীরে উন্নীত করতে হবে বাকি তিনটি ব্যক্তিত্বকে।
যেমন “শাসক” ব্যক্তিত্বটির বিকাশ করতে চাইলে আশেপাশের লোকজন নিয়ে যে কোন প্রজেক্ট শুরু করা যায়, তেমনি “যোদ্ধা” ব্যক্তিত্বটির উন্নীতকরনের জন্য করা যায় শরীরচর্চা এমনকি মার্শাল আর্ট অথবা দীর্ঘদিন ধরে এড়িয়ে চলা কোন সংঘাত। নিজের শৈল্পিক চেতনা বাড়ানোর মধ্যে দিয়ে যেমন করা যায় “প্রেমিক” ব্যক্তিত্বের বিকাশ তেমনি বিভিন্ন জ্ঞানার্জনের মাধ্যমে বিকাশ করা যায় ব্যক্তিত্বের জাদুকরী প্রতিভা । এজন্যই প্রয়োজন নিজের সবগুলো শ্যাডো পারসোনালিটির ব্যপারে সচেতন হওয়া ।
https://www.facebook.com/DoctorXBD
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।