এই সেই হিন্দু সাম্প্রদায়িক কীট পীযুষ বন্দোপাধ্যায়!! বনানী-গুলশান পূজা মণ্ডপের পৃষ্ঠপোষক ও এফডিসি’র এমডি। যে অতিঘৃণ্য ভাবে মুসলমানদের আলেম সমাজকে গালি দিয়েছে। বলেছে মৌলবাদী, পশ্চাদপদ, ধরিবাজ, মদে অন্ধ!! সে আলেম সমাজকে ইসলাম বাদ দিয়ে বন্দে মাতরম পড়তে বলেছে (নাউজুবিল্লাহ)
পীযুষের যেই জঘণ্য কবিতা:
বিব্রত বাংলাদেশ
মৌলবাদীর দেশ
এদেশে পানিকে জল,
জিন্দাবাদকে জয় বলা যাবে না
বললে সর্বনাশ,
একেবারে ধর্মনাশ!
কাফের, মুরতাদ, ধর্মদ্রোহী বলে
ফতোয়া দেবে মোল্লা মৌলভী
কপট ধার্মিক ধর্ম নিয়ে করে ধামালি
সামান্য ছুতা ধরে ধনুজ ধর্মদ্রোহী মতান্ধরা
ধর্মের শ্রীবৃদ্ধি করাই তাদের একমাত্র মোরাল
এসব শুনে মোল্লা মৌলভী মদান্ধ হয়ে বলে
..........................................
ছি ছি ছি হে পশ্চাৎপদ মোল্লা মৌলভী
তোরা কবে হবি বিজ্ঞানমুখী
ঢন ঢন ঢন ঢ্যাপসা
হে ধড়িবাজ ধর্মপাল
ঢাঙাতি করে কতকাল কাটাবি আর?
হে মোল্লা মৌলভী
আর নয় ঢাঙাতি
এসো আলোর পথে
বিষীর্ণ বাংলাদেশ
মৌলবাদীর দেশ
এদেশে বিপদে পড়লেই
বিধর্মী থেকে সাহায্য নেয়া যাবে
মুক্ত হয়ে বিধর্মীকে
বিক্রম বলা যাবে না
ধন্যবাদও বলা যাবে না
সাড়ে তিন হাজার প্রাণ, এক কোটি শরনার্থী
সৈন্য দিয়ে, অস্ত্র দিয়ে, অর্থ দিয়ে, অন্ন দিয়ে
দীর্ঘ নয় মাস অসীম সাহস দিয়ে
বেজন্মা টিকা ইয়াহিয়ার গদিতে লাথি মেরে
যারা সাহায্য করেছে তাদেরকে বন্ধু বলা যাবে না
বললে সর্বনাশ, একেবারে ধর্মনাশ
কাফের, মুরতাদ, ধর্মদ্রোহী,
ভারতের দালাল বলে ফতোয়া দেবে মোল্লা মৌলভী
যারা ধর্ম নিয়ে করে ধামালি
অথচ, তারা হলেন ধর্মাচার্য
ধর্মের শ্রীবৃদ্ধি করাই তাদের
একমাত্র কার্য্য
এসব শুনে মোল্লা মৌলভী বলে, ধুত্তুরি
তোর মোরাল দাউ দাউ দাউ,
আমাদের খুশি না করে চললেই
ফতোয়া দেব মুরতাদ
ছি ছি ছি হে পশ্চাৎপদ মোল্লা মৌলভী
তোরা কবে হবে বিজ্ঞানমুখী
ঢন ঢন ঢন ঢ্যাপসা হে ধড়িবাজ ধর্মপাল
ধাঙাতি করে আর কতকাল কাটাবি আর?
আর নয় ঢাঙাতি
এসে আলোর দিকে মুহম্মদ ইউনূসের মতো
তুর্যধ্বনি দিয়ে বল
হে বাংলা মা, বন্দে মাতরম
......................
ধর্মান্ধরা উন্মত্ত হয়ে
অসুরের মতো বেসুরে বলে ওঠে
হে কাফের মুরতাদ,
একেবারে চুপ থাক
..........................
হে মদান্ধগণ,
আমার সুবর্ণ ধর্মকে
আর করিস না বিবর্ণ
(কবিতাটিতে অতি নির্লজ্জভাবে ভারতের দালালি করা হয়েছে। একই সাথে ইসলাম ধর্মকে মদ বলে এবং হিন্দু ধর্মকে সুবর্ণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। কবিতাটি পীযুষের নিজ মুখে শুনতে: Click This Link)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।