'আমার সারা জীবনের স্বপ্ন ছিল ভারতের জন্য ক্রিকেট খেলা।
গত চব্বিশটি বছর আমি এই স্বপ্নের সঙ্গেই বসবাস করেছি। আমার জন্য সত্যিই ক্রিকেটহীন জীবন কল্পনা করা কঠিন। কারণ, আমার এগার বছর বয়স থেকে এর সঙ্গেই বেড়ে উঠেছি আমি। দেশের মাটিতে ২০০তম টেস্ট ম্যাচ খেলেই আমি বিদায় নেব।ভারতীয় ক্রিকেটই কেবল নয়, শচীন টেন্ডুলকার বিশ্ব ক্রিকেটের এক অন্যতম নাম। একটি ইতিহাস। অসংখ্য উপাধিতে ভূষিত এই ক্রিকেট গ্রেট গত দুই যুগ ধরে ক্রিকেটভক্তদের আনন্দ উপহার দিয়েছেন।
ভারতে এনে দিয়েছেন বিশ্বসেরার মুকুট। অসংখ্য বিজয়ের মুহূর্ত এনে দিয়েছেন ভারতকে। ২০১১ সালে বিশ্বকাপ জয়টা শচীনের জীবনের সেরা কীর্তি। এ কথা তিনি অসংখ্যবার বলেছেন। কিন্তু ক্রিকেটভক্তরা জানেন, শচীন টেন্ডুলকার কেবল এর জন্যই নন, বরং তার ব্যাটিং ক্যারিশমার জন্যই তিনি অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
১৯৮৯ সালের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যাত্রা করেছিলেন তিনি। এরপর থেকে ১৯৮টি টেস্ট খেলেছেন। আর মাত্র দুটি টেস্ট খেলেই বিদায় জানাবেন তিনি টেস্ট ক্রিকেটকেও। টেস্টে ১৫৮৩৭ রান করার পাশাপাশি শচীন ৪৫টি উইকেটও নিয়েছেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।