ইসলামের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, নবী ও রাসুল আ. গণ যখনই কোন বাষ্ট্রপ্রধান বা রাষ্ট্রযন্ত্রের কাছে ইসলামের দাওয়াত নিয়ে গেছেন বা তার সকল অনৈতিক কার্যকলাপের বিরুদ্ধাচারণ করেছেন কিংবা খোদাদ্রোহী শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে কথা বলেছেন তখনই তাদের উপর এসছে অবর্ণনীয় নির্যাতন। হযরত নুহ আ. হযরত মুসা আ. হযরত ঈসা আ. সহ অনেকের ইুতহাস আমাদের জানা আছে। সর্বপরী রাসুলুল্লাহ সা. এর জীবনী। কাফেরেরা বলেছিল যে আপনি যদি আরবের সবচেয়ে সুন্দরী রমনী কিংবা সবচেয়ে বেশী সম্পদশালী হতে চান তাহলে আমরা তার ব্যবস্থা করতে রাজি আছি, তবে আপনি এ কথা প্রচারে বিরত থাকবেন।
শাসকশ্রেনী কখোনই ইসলামের পক্ষাম্বলন করেনি।
বরং তীব্র বিরুদ্ধাচারণ ও অপপ্রচার করেছে। তারা হয়রত আলফেসানী রহ. এর মত মহা মানবদেরকে জেলে পুরেছে। ফাঁসীর কাষ্ঠ হয়েছে অনেকের ঠিকানা। সত্যতার এটি একটি মাফকাঠি।
তাবলীগ জামাতের মত নপুংষক ইসলামের সমর্থক সারা বিশ্বে অনেক আছে।
আছে সরকারের আশেপাশে তোষামুদে মাসউদমার্কা অনেক মুনাফেক। এদের মত ইসলামের অপব্যাখ্যাকারীরাই পাবে রাষ্ট্রিয় ভোগ। পক্ষান্তরে, সত্যপথের পথিকদের সইতে হবে অনেক যাতনা।
ব্লগে নাস্তিকতার সয়লাব হয়েছে। সরকার ইসলামের ব্যাপারে মোটেও আন্তরিক নয়।
তারা হিন্দুও নয় মুসলমানও নয়। এ কথা আমাদের সকলের জানা। শুধুমাত্র রাজনৈতিক কারণে আহমেদ শফি রহ. এর মহান আন্দোলনকে কলুষিত করা হচ্ছে। পাল্টা মুনফিকরা তাকেই ইসলামের আকিদা পরিপন্থি ভন্ড বলে আখ্যা দিচ্ছে। এই ঘটনাটিই ইসলামের ইতিহাসের ধারার সাথে মিল রয়েছে।
এই বৃদ্ধ বয়সেও জিহাদী জজবায় উদ্দিপ্ত একজন মহাপুরুষ। আপোষহীন বক্তব্যে প্রমানিত আপনি "একবিংশ শতাব্দির মহা নায়ক" একজন মুজাদ্দেদ।
হে আল্লাহ, এই ক্রান্তিকালে জালিমদের বিরুদ্ধে তার হাতকে শক্তিশালী করুন। ইসলাম রক্ষার এ আন্দোলনে আমাদেরকে কবুল করুন। আমিন।
। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।