আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যে কথা বলেননি বগুড়ার বৌমা... "আমরা আর প‌্যাচাল শুনতে চাই না কাজ চাই"

অধম কিছু বলতে চাই

যে কথা বলেননি বগুড়ার বৌমা... মহসিন রাজু বগুড়া থেকে : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিরোধী ১৮ দলীয় জোট নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ৩৭ মিনিটের ফোনালাপ এখন যেমন সর্বত্র আলোচনার বিষয়। তেমনি জাতীয় নেত্রীদ্বয়ের কথোপকথনের মধ্যে খালেদা জিয়া যে সব কথা বলেছেন, তা বগুড়ার ১৮ দলের নেতাকর্মীদের জন্য হয়ে উঠেছে অনুপ্রেরণার উৎস। ১৮ দলের ছোট বড় সকল দলের ‘টপ টু বটম’ নেতাকর্মীর মধ্যে এতদিন ধরে যত ধরনের বিভ্রান্তি বিএনপি ও খালেদা জিয়াকে ঘিরে তৈরি হয়েছিল তার সবটুকুই দূর হয়েছে, এই অভিমত বগুড়াবাসীর। পাশাপাশি বগুড়ার জনারণ্যে এই আলোচনাও শুরু হয়েছে, শেখ হাসিনার সাথে কথা বলার সময় তিনিও (দেশনেত্রী) প্রধানমন্ত্রীর মত ৮১’র মে মাসে বিধবা হবার কথা। ৮২ থেকে ৯০ পর্যন্ত বিএনপিকে ভেঙেচুরমার করার কথা, ৯৬’র ২০ মে অভ্যুত্থানে জিয়া পরিবারকে নির্মূল করার অপচেষ্টা ও নীলনকশার কথা, ১/১১’র পরে বড় ছেলে তারেক রহমান ও আরাফাত রহমানকে গ্রেফতার করে অকথ্য নির্যাতনের কথা, ২ ছেলের স্বপরিবারে প্রবাস জীবনের যন্ত্রণার কথা, জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নাম পরিবর্তনের কথা, মুক্তিযুদ্ধে বীরোত্তম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা, সেনাপতি ও রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্মৃতি বিজড়িত বাড়ি থেকে অমানবিকভাবে ও বল প্রয়োগ করে উৎখাতের কথা ইত্যাদি অপ্রাসঙ্গিকভাবে টেনে আনেননি খালেদা জিয়া।

অথচ এই বিষয়গুলো দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ঘটনাবহুল পারিবারিক ও রাজনৈতিক জীবনের খুব মোটা দাগে চিহ্নিত বিষয়। শুধু আমাদের দেশ নয়, পৃথিবীর যে কোন দেশেই যে কোন নেতা ও নেত্রী ইচ্ছা করলে কথায় কথায় এই ধরনের বিষয়গুলো বারবার বলে বলে জনগণের সহানুভূতি অর্জনের চেষ্টা করাটা খুবই স্বাভাবিক। জিয়াউর রহমানের শাসনামলে তার সরকারের সদিচ্ছায় ৮১’র ১৭ মে শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসার পর (৮১’র ৩০ শে মে ব্যর্থ অভ্যুত্থানে নিহত হন জিয়া) থেকে প্রতিটি সভা সমাবেশে বাবা, মা, ভাই-বোন বিশেষ করে ১০ বছরের শিশু রাসেলকে নির্মমভাবে হত্যার বিষয়টা টেনে আনেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে এজন্য শেখ হাসিনাকে কেউ দোষ দেয় না। কিন্তু শেখ হাসিনার মত খালেদা জিয়া কখনই অপ্রাসঙ্গিকভাবে নিজের পারিবারিক ট্র্যাজেডির কথা বলেন না।

শহীদ জিয়ার স্ত্রী হিসেবে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ‘বগুড়ার বৌমা’ হিসেবে সমাধিক পরিচিত। তাই তিনি এখানকার যে কোন আসনেই প্রার্থী হন না কেন পাস করেন বিপুল ভোটে। প্রধানমন্ত্রী পদে থাকুন অথবা বিরোধী দলীয় নেত্রী পদে থাকুন না কেন তিনি উত্তরাঞ্চলে সাংগঠনিক বা রাষ্ট্রীয় সফরে আসলে প্রয়োজন হলে রাত্রী যপন করেন বগুড়াতেই। সেই বগুড়াতেও তাকে সস্তা সেন্টিমেন্ট ব্যবহারের চেষ্টা করতে কখনও দেখেনি বগুড়াবাসী। সাম্প্রতিক ৩৭ মিনিটের ফোনালাপেও যখন বগুড়ার বৌমা খালেদা জিয়া অপ্রাসঙ্গিক একটি কথাও বলেননি।

তখন তাতে তার ‘স্টেটসশীপম্যানই’ ‘প্রতিষ্ঠিত হলো নতুন রূপে’। ইনকিলাবকে এই অভিমত জানিয়েছন সর্বস্তরের বগুড়াবাসী। - See more at: Click This Link. মহসিন রাজু বগুড়া থেকে : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বিরোধী ১৮ দলীয় জোট নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ৩৭ মিনিটের ফোনালাপ এখন যেমন সর্বত্র আলোচনার বিষয়। তেমনি জাতীয় নেত্রীদ্বয়ের কথোপকথনের মধ্যে খালেদা জিয়া যে সব কথা বলেছেন, তা বগুড়ার ১৮ দলের নেতাকর্মীদের জন্য হয়ে উঠেছে অনুপ্রেরণার উৎস। ১৮ দলের ছোট বড় সকল দলের ‘টপ টু বটম’ নেতাকর্মীর মধ্যে এতদিন ধরে যত ধরনের বিভ্রান্তি বিএনপি ও খালেদা জিয়াকে ঘিরে তৈরি হয়েছিল তার সবটুকুই দূর হয়েছে, এই অভিমত বগুড়াবাসীর।

পাশাপাশি বগুড়ার জনারণ্যে এই আলোচনাও শুরু হয়েছে, শেখ হাসিনার সাথে কথা বলার সময় তিনিও (দেশনেত্রী) প্রধানমন্ত্রীর মত ৮১’র মে মাসে বিধবা হবার কথা। ৮২ থেকে ৯০ পর্যন্ত বিএনপিকে ভেঙেচুরমার করার কথা, ৯৬’র ২০ মে অভ্যুত্থানে জিয়া পরিবারকে নির্মূল করার অপচেষ্টা ও নীলনকশার কথা, ১/১১’র পরে বড় ছেলে তারেক রহমান ও আরাফাত রহমানকে গ্রেফতার করে অকথ্য নির্যাতনের কথা, ২ ছেলের স্বপরিবারে প্রবাস জীবনের যন্ত্রণার কথা, জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নাম পরিবর্তনের কথা, মুক্তিযুদ্ধে বীরোত্তম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা, সেনাপতি ও রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্মৃতি বিজড়িত বাড়ি থেকে অমানবিকভাবে ও বল প্রয়োগ করে উৎখাতের কথা ইত্যাদি অপ্রাসঙ্গিকভাবে টেনে আনেননি খালেদা জিয়া। অথচ এই বিষয়গুলো দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ঘটনাবহুল পারিবারিক ও রাজনৈতিক জীবনের খুব মোটা দাগে চিহ্নিত বিষয়। শুধু আমাদের দেশ নয়, পৃথিবীর যে কোন দেশেই যে কোন নেতা ও নেত্রী ইচ্ছা করলে কথায় কথায় এই ধরনের বিষয়গুলো বারবার বলে বলে জনগণের সহানুভূতি অর্জনের চেষ্টা করাটা খুবই স্বাভাবিক। জিয়াউর রহমানের শাসনামলে তার সরকারের সদিচ্ছায় ৮১’র ১৭ মে শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসার পর (৮১’র ৩০ শে মে ব্যর্থ অভ্যুত্থানে নিহত হন জিয়া) থেকে প্রতিটি সভা সমাবেশে বাবা, মা, ভাই-বোন বিশেষ করে ১০ বছরের শিশু রাসেলকে নির্মমভাবে হত্যার বিষয়টা টেনে আনেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তবে এজন্য শেখ হাসিনাকে কেউ দোষ দেয় না। কিন্তু শেখ হাসিনার মত খালেদা জিয়া কখনই অপ্রাসঙ্গিকভাবে নিজের পারিবারিক ট্র্যাজেডির কথা বলেন না। শহীদ জিয়ার স্ত্রী হিসেবে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ‘বগুড়ার বৌমা’ হিসেবে সমাধিক পরিচিত। তাই তিনি এখানকার যে কোন আসনেই প্রার্থী হন না কেন পাস করেন বিপুল ভোটে। প্রধানমন্ত্রী পদে থাকুন অথবা বিরোধী দলীয় নেত্রী পদে থাকুন না কেন তিনি উত্তরাঞ্চলে সাংগঠনিক বা রাষ্ট্রীয় সফরে আসলে প্রয়োজন হলে রাত্রী যপন করেন বগুড়াতেই।

সেই বগুড়াতেও তাকে সস্তা সেন্টিমেন্ট ব্যবহারের চেষ্টা করতে কখনও দেখেনি বগুড়াবাসী। সাম্প্রতিক ৩৭ মিনিটের ফোনালাপেও যখন বগুড়ার বৌমা খালেদা জিয়া অপ্রাসঙ্গিক একটি কথাও বলেননি। তখন তাতে তার ‘স্টেটসশীপম্যানই’ ‘প্রতিষ্ঠিত হলো নতুন রূপে’। ইনকিলাবকে এই অভিমত জানিয়েছন সর্বস্তরের বগুড়াবাসী। - See more at: Click This Link Click This Link


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।