আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শ্রমকিরে মজুরী দওেয়ার বলোয় আসি আসি করে জোসনা ফাকি দয়িছে।ে রাজনতৈকি র্বতমান পরস্থিতিি মডে ইন ব্যবসায়ী শল্পিপত।ি



ব্যবসায় মন্দা,ব্যবসায়ী শিল্পপতিরা নিজেদের বেহেস্শতীয় সুখ আরাম আয়েশের খরচ কমাতে পারছেন না,মজুরী দিবেন কিভাবে ! বলছেন রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এর জন্য দায়ী। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের মাননীয় সাংসদদের মধ্যে,বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলির নীতি নির্ধারকদের মধ্যে কি কোন ব্যবসায়ী শিল্পপতি আছেন ? নাকি উনারা সকলে গরীব দিন মজুর ! মাননীয় সাংসদদের মধ্যে, নীতি নির্ধারকদের মধ্যে ১০০ জনের মধ্যে ৮০ জনই ব্যবসায়ী শিল্পপতি এবং এনারা সকলে আধুনিক সব্বোর্চ সুখ আরাম আয়েশের জীবন যাপন করে থাকেন যার ব্যয় লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি শত শত হাজার হাজার কোটি টাকা। ক্ষমতা আর সম্পদ,আরোও আরোও সম্পদ চাই তাই রাজনৈতিক সুবাতাস কুবাতাস সবই আপনাদেরই তৈরী অর্থাৎ রাজনৈতিক বর্তমান পরিস্থিতি মেড ইন ব্যবসায়ী শিল্পপতি। মহান আল্লাহ কাউকেই ১ শতক জায়গা লিখে দেন নাই, ধন রতœ সম্পদ বিশেষ কাউকে লিখে দেন নাই,সকল সম্পদের মালিক আল্লাহর পক্ষে সকল মানুষ। সকল মানুষের সম্পদ দিয়ে কিছু মানুষ আধুনিক সব্বোর্চ সুখ আরাম আয়েশের জীবন যাপন করবেন মজুরী বোর্ডের মিটিংয়ে আসি আসি করে জোসনা ফাকি দিয়েছে।

শ্রমিকেরা মালিকের সকল সম্পদ দাবী করে নাই, ন্যুনতম মজুরী দাবী করেছে। ব্যবসায়ী কাম রাজনীতিক শিল্প মালিকদের কাছে সঞ্চিত গচ্ছিত যা ধন সম্পদ টাকা পয়সা আছে তা দিয়ে সকল দরিদ্রদের পাকা বাড়ীঘর,স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ও আগামী ১০০ বছর মাসে ১০হাজার টাকা ভাতা দেওয়া যায় ! নিজেরা অঢেল সম্পদের মালিক হয়ে গরীবদের শান্তনা দিচ্ছেন দুনিয়াতে সম্পদ যার যত কম আখরাতে জবাবদিহিতা তার তত কম। ধর্মকে ব্যবহার করে সম্পদ আড়াল করছেন আর সব্বোর্চ ভোগ করছেন। আপনারা যতদিন বেচে থাকছেন সব্বোর্চ আরাম আয়েশ বাদশাহী রাজপ্রাসাদ,লাগামহীন ভোগবিলাসী জীবন,মেয়ের হাত খরচ মাসে ১০লক্ষ টাকা,বিদেশ ট্যুর লক্ষ লক্ষ টাকা,নাইট ক্লাব ও বেশ্যার খরচ লক্ষ লক্ষ টাকা মৃত্যুর আগ পর্যন্ত । তারপর ঔরসজাত সন্তানদের জন্য রেখে যাচ্ছেন পাহাড় পরিমান সম্পদ।

আর শ্রমিকের মজুরী দেওয়ার বেলায় আসি আসি করে জোসনা ফাকি দিয়েছে। গ্রামের গরীব মানুষ শহরের গরীব মানুষ সমস্ত শ্রম নিংড়ে যে সম্পদ তৈরী করছে তা দিয়ে গ্রামের বড়লোক আর শহরের বড়লোক বেশ বাদশাহী জীবন যাপন করছেন। আমাদের বড়লোকেরা ভোগকৃত সম্পদে টাকায় গরীবের গায়ের গন্ধ পান কি ! আমরা গরীব হলেও,বুদ্ধি বিবেচনা কম হলেও কল্যাণ অকল্যাণ বুঝি যে আমাদের গরীবের শ্রম যত সস্তা বড়লোকের ভোগবিলাস তত রাজকীয়। গত তিন দশক ধরে বড়লোক গার্মেন্টস মালিকেরা গরীবের সস্তা শ্রম এত চুষা চুষেছে যে এখন গার্মেন্টস থাকলেই বা কি না থাকলেই বা কি। কিন্ত ন্যায্য মজুরী দেবেন না।

আমাদের মালিক শ্রেনী ও ব্যবসায়ী প্রধান সরকার বলছে ব্যাটা গরীব শ্রমিক তোর এত সাহস তুই বেশী মজুরী দাবী করিস,পুলিশ দিয়ে দমন করছেন। মালিক শ্রেনী ও ব্যবসায়ী প্রধান বিরোধী দল মজুরি নিয়ে কোন কথা বলছেন না কারণ তারাও গরীবের সস্তা শ্রম এত চুষা চুষেছে যে এক্ষেত্রে সরকার আর বিরাধী দল ভাই ভাই।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।