এ বছর পরীক্ষা সৃজনশীল পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। তাই শিক্ষার্থীদের পুরো বই ভালোভাবে পড়তে হবে। অপেক্ষাকৃত দুর্বল শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তরদানের ক্ষেত্রে কৌশলী হতে হবে। গাইড বই নির্ভর হওয়া যাবে না। রুটিন মেনে পড়াশোনা চালাতে হবে।
প্রস্তুতি যা তাই পরীক্ষার সময় ভালোভাবে কাজে লাগাতে হবে। শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে। পরীক্ষার কেন্দ্রে যানজটের কথা মাথায় রেখে হাতে পর্যাপ্ত সময় রেখে পৌঁছাতে হবে। প্রবেশপত্রের ফটোকপি করে রাখবে। প্রশ্নপত্র হাতে পেয়ে তা কয়েকবার পড়বে।
কোন কোন প্রশ্নের উত্তর দেবে তা প্রথমেই বাছাই করে নেবে। ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য অবশ্যই রিভিশন দিতে হবে। এজন্য সময় বরাদ্দ রাখবে। উত্তর লেখার সময় আগে ব্যবহৃত কলম ব্যবহার করবে। আর অভিভাবকদের উচিত তাদের ছেলেমেয়েদের সঙ্গে বন্ধুসুলভ আচরণ করা।
তাদের উপর চাপ প্রয়োগ করা যাবে না। কোনো পরীক্ষা খারাপ হলে তা যাতে পরবর্তী পরীক্ষার উপর প্রভাব না ফেলে সেজন্য তাদের সঙ্গে বকাঝকা করা যাবে না। সন্তানদের কাছে অভিভাবকদের প্রত্যাশা তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী হতে হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।