গোটা শহর তখন ভাসছে আনন্দের বন্যায়। পুজোমণ্ডপ থেকে শহরের অলিগলি যেন লোকে লোকারণ্য। আতশবাজি আর পটকার শব্দে কেঁপে কেঁপে উঠছে ভবনগুলো। আনন্দের হলিখেলায় অনেকে নেমে গেল আইনভঙ্গ করার উন্মত্ত নেশায়। বসে রইল না পুলিশও।
এরমধ্যে শহরে শব্দবিধি ভাঙায় গ্রেফতার করা হয়েছে ৪০০ জনকে। আইন ভাঙায় গ্রেফতার হয়েছেন ৩৭১ জন।
তবে এত গ্রেফতারের মধ্যেও কালীপুজোয় শব্দদুষণ থেকে মুক্তি পায়নি কলকাতাবাসী। রাত যত বেড়েছে শব্দবাজির তাণ্ডব তত বেড়েছে।
বেহালা, খিদিরপুর, যাদবপুর, ইএম বাইপাস, মেটিয়াব্রুজের পাশাপাশি কসবা, বালিগঞ্জ, টালিগঞ্জ, সিঁথি, বেলগাছিয়া, লেকটাউনের অসংখ্য বাসিন্দা শব্দবাজির বিকট আওয়াজে ঘুমাতে পারেননি বলে অভিযোগ করেছেন।
শুধু কলকাতা বা তার পাশ্ববর্তী এলাকা নয়, দক্ষিণবঙ্গের অনেক জেলাতেই শব্দবাজির দাপট ছিল অসহনীয় পর্য়ায়ে। হাওড়া, হুগলি থেকে সবচেয়ে বেশি অভিযোগ আসে।
।অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।