বিচারিক আদালতের ফাঁসির দণ্ড কার্যকরের আবেদন (ডেথ রেফারেন্স) ও আসামিদের আপিলের শুনানি শেষে বিচারপতি আব্দুল হাই ও বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের বেঞ্চ রোববার এ রায় দেয়।
এই রায়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে আপিল করার কথা জানিয়েছে তুর্য্যের পরিবার।
বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত শাহাদাত হোসেন লিটন ও তার ভাই আল মামুনের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন দণ্ড দিয়েছে হাই কোর্ট।
আবু সাঈদ ও শামসুন নাহার শিউলীকে দেয়া হয়েছে সাতবছর করে কারাদণ্ড। অপর আসামি ফরহাদ আলম হীরাকে খালাস দেয়া হয়েছে।
সাঈদ ও শিউলী ইতোমধ্যে সাত বছর কারাগারে কাটানোয় এখন তারা মুক্তি পাবেন বলেও রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
রায়ের পর তুর্য্যের মা সুচিত্রা রাণী ঘোষ বলেন, “আমরা এই রায়ে সন্তুষ্ট নই। এখানে রায়ের নামে প্রহসন হয়েছে। এই রায় মানা যায় না। আসামিরা ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে।
আদালত কাউকে মৃত্যুদণ্ড দিল না। তাহলে আমার ছেলের কী হয়েছে?”
রায়ের পর তুর্য্যের মায়ের সঙ্গে বাবা জগন্নাথ ঘোষকেও কাঁদতে দেখা যায়।
(বিস্তারিত আসছে)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।