আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অবশেষে মিলানের জয়

ঘোর দুঃসময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল এসি মিলান। পাঁচ ম্যাচে জয় নেই, কদিন আগে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন সহসভাপতি আদ্রিয়ানো গ্যালিয়ানি। কালকের জয়টা যেন প্রচণ্ড দাবদাহের পর একপশলা বৃষ্টি। সিরি ‘আ’তে দুই মাস পর গোল পেয়েছেন মারিও বালোতেল্লি। সঙ্গে কাকা ও রিকার্ডো মন্তোলিভোর গোলে কাল কাতানিয়াকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে এসি মিলান।

পরশু ইউরোপে জিতেছে প্রায় সব বড় দলই। জার্মানিতে নিজেদের অপরাজিত থাকার রেকর্ডটা আরেকটু বাড়িয়ে নিয়েছে বায়ার্ন মিউনিখ। আরিয়েন রোবেনের জোড়া গোলে ব্রাউনশোয়াইগকে চ্যাম্পিয়নরা হারিয়েছে ২-০ গোলে। দুই ম্যাচ পর জয় পেয়েছে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডও, মেইনজকে হারিয়েছে ৩-১ গোলে। ইউনাইটেডের কাছে পাঁচ গোলের ধাক্কা সামলে ফিরেছে লেভারকুসেন, নুরেমবার্গকে হারিয়েছে ৩-০ গোলে।

লেভারকুসেনের চেয়ে চার পয়েন্ট এগিয়ে গেল বায়ার্ন, ডর্টমুন্ডের চেয়ে সাত। ফ্রেঞ্চ লিগে পিএসজিকে ভালোই তাড়া করছে মোনাকো। স্তাদে রেঁসকে ২-০ গোলে হারিয়ে তারা পিএসজির চেয়ে মাত্র দুই পয়েন্ট পেছনে। কাল জিতে থাকলে পিএসজি এগিয়ে গেছে ৫ পয়েন্টে।

তবে বায়ার্ন মিউনিখ যেভাবে ছুটছে, তাদের থামাতে হলে বুন্দেসলিগার অন্য দলগুলোকে অসাধারণ কিছু করতে হবে।

পরশু অবশ্য প্রতিপক্ষকে ছিঁড়েখুঁড়ে ফেলতে পারেনি। প্রথমার্ধে দুই গোলের পর দ্বিতীয়ার্ধে কোনো গোলই পায়নি বায়ার্ন। কিন্তু রিবেরি, লাম, শোয়েনস্টেইগারবিহীন একাদশ নিয়ে জিততে পারাটাকেই বড় করে দেখছেন গোলরক্ষক ম্যানুয়েল নয়্যার, ‘আমরা মানুষ। আমরা তো যন্ত্র নই। ’ সতীর্থ টনি ক্রুসের ভাবনাও সে রকম, ‘অনেক সময় জেতাই যথেষ্ট।

স্কোরলাইন যেমন দেখায়, ডর্টমুন্ডের জয় ততটা সহজ ছিল না। ৭৮ মিনিট পর্যন্তও ম্যাচ ছিল ১-১ সমতায়। এরপর লেভানডফস্কির দুটি পেনাল্টি গোলে জয় পায় ইয়ুর্গেন ক্লপের দল। রক্ষণের প্রধান চার খেলোয়াড় নেই। খর্বশক্তির দল নিয়ে এমন জয়ে ক্লপ সন্তুষ্ট, ‘আমাদের বর্তমান পরিস্থিতি বিচার করে আপনাকে জয়টা মূল্যায়ন করতে হবে।

আমরা দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছি। ’ এএফপি।

সোর্স: http://www.prothom-alo.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।