জুয়াংকু ই রাসকুইন বিমানবন্দরের শেষে রয়েছে খোলা উত্তাল সমুদ্র, উভয় পাশে উঁচু পাহাড়। বিমান উঠানো নামানোর সময় সবচেয়ে বেশিবার জরুরি অবস্থার মুখোমুখি হওয়া বিমানবন্দরগুলোর একটি এটি। এ বিমানবন্দরটি নেদারল্যান্ডের অন্তর্গত ছোট একটি ক্যারিবিয়ান দ্বীপ সাবায় অবস্থিত। এ বিমানবন্দরের নির্মাণকাজ হয় ১৯৬৩ সালে। এটি সাবা দ্বীপের অধিকাংশ এলাকা নিয়ে অবস্থিত অন্যতম বড় আকারের এয়ারপোর্ট।
ছোটখাটো বেশ কয়েকবার বিমান দুর্ঘটনা হলেও সৌভাগ্যকবশত এখন পর্যন্ত বড় ধরনের কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক বিমানবন্দরের একটি ধরা হয় এটিকে। এই এয়াপোর্টের রানওয়েটি সম্ভবত কোনো পাইলটকেই স্বাগত জানায় না- এমনটাই বলা চলে। দুই পাশের উঁচু পাহাড়গুলো বিমান অবতরণের পক্ষে কোনোভাবেই ঠিক নয়। তাছাড়া রানওয়ের শেষ প্রান্তটি সমুদ্রে নেমে যাওয়ায় ভুল করেও যদি পাইলট বিমান টেক অফ করাতে না পারেন তবে বিমানটি গিয়ে সোজা আছড়ে পড়বে সমুদ্রে।
পর্বতময় ভূখণ্ড এই রানওয়েটিকে করে তুলেছে আরও চ্যালেঞ্জিং। অভিজ্ঞ পাইলট ছাড়া এখানে উড়োজাহাজ অবতরণ করার কথা অন্য কেউ ভাবতেই পারেন না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।