সাইদীর মামলার রাস্ট্রপক্ষের সাক্ষী মোস্তফা হাওলাদারকে কুপিয়ে হত্যা করা হল।
পরিকল্পিত ভাবে শিধ কেটে রাতের আঁধারে ঘুমন্ত অবস্থায় তাকে আঘাত করা হয়।
হামলায় আহত হওয়ার পর সোমবার গভীর রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
যেভাবে খুনিরা মাটির মেঝের ঘরে সিঁধ কেটে ঘরে ঢোকে
মোস্তফা হাওলাদারের স্বজনেরা গতকাল মঙ্গলবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে তাঁর লাশ পিরোজপুরে নিয়ে গেছেন। জীবনের ঝুঁকি আছে জেনেও মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতের নেতা সাঈদীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের হয়ে সাক্ষ্য দেন মোস্তফা হাওলাদার (৫৫)। শেষ পর্যন্ত জীবনও দিতে হলো তাঁকে।
জামাত শিবিরের কুকুরেরা এজাবৎ পঞ্চাশের অধিক লোককে কুপিয়েছে, হত্যা করেছে, আরো হত্যা করবে।
এখন শুশিলরা কোথায়? মিডিয়াবাজরা কোথায়?
যারা বিশ্বজিত হত্যার মত মাত্র একটি ঘটনায় দুনিয়া তোলপাড় করেছিল।
এখন এই অর্ধশত মুক্তিযোদ্ধা সহ সাধারন মানুষকে কোপানোতে কি রক্ত বের হয় নাই?
বিশ্বজিত হত্যার কিছু ..
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।