এই দেশ আমার, আমি কি করেছি তার জন্য, তাই ভেবে চলি আগামীর পথে প্রতিনিয়তঃ
''যীশু খিস্ট্রকে শূলে চড়ানো হয়েছিল একজন চোর সাব্যস্ত করে। অন্য এক চোর কে মুক্তি দিয়ে তাকে সেই দোষে দোষী করা হয়। পরিণতিতে এক অসাধারণ মানুষের অপমৃত্যু ঘটে। সেদিন অনেকেই জানতো যে তিনি নির্দোষ ছিলেন। শুধুমাত্র কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষের স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।
মাঝখানে পার পেয়ে যায় সেই ছিচকে চোর !
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটে। আফসোস ! ইতিহাস থেকে মানুষ কখনই শিক্ষা গ্রহণ করে না। এভাবেই রচিত হয় আরেকটি অনাকাঙ্ক্ষিত ইতিহাস !''
এরপর ঐ ছাগী আজকে আবার স্ট্যাটাসে অংগীকার করেছে গত স্ট্যাটাসটায় তিনি জ্ঞানের উপরযুপুরি ব্যবহার করেছেন!
সবার অবগতির জন্য জানাচ্ছি এইটা আমারই আইডি এবং গত স্ট্যাটাসটি আমিই লিখেছি...
মুক্তবুদ্ধির চর্চায় নিজের মানসিকতাকে সংকীর্ন রাখতে চাইনি আর এ কারণেই স্যটাসটি দেয়া।
কারও মতের সাথে মিল রেখে কিছু লিখলেই যে আমি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী হয়ে যাবো অথবা কারও মতের অমিলে কিছু লিখলেই মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে হয়ে যাবো এ চিন্তাধারা আমি মোটেই ধারণ করিনা ।
ছ্রিস্টান ধর্ম অনুসারে যীশু একজন দেবতা ছিলেন এবং তিনি একজন মানুষ ছিলেন, ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী তিনি একজন প্রফেট ছিলেন এবং এক্ষেত্রেও তিনি একজন মানুষ ছিলেন।
আর মানুষ হিসেবে মানুষেরই তুলনা হয়। এখানে কোন ভাবেই তাকে হিউমিলেইট করা হয় নি।
আর মুখোশের আড়ালে নিজেকে লুকাতে চাইলে আমি এই স্ট্যাটাস টা লিখতাম না। সকলের মতো আমারও মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে।
পক্ষে বিপক্ষে কত কথাই না হচ্ছে।
কত কে কত নাম পেয়ে যাচ্ছে এই দফায়। চেতনাবাদ আর রাজাকারির দলাদলিতে একেক সময় যখন হাশফাঁস লাগে, তখন শুধু একদিক থেকেই শান্তির আশা করি। আল্লাহ্ সর্বদ্রষ্টা, সর্বজ্ঞানী। তিনিই ভালো জানেন আসল ঘটনা। আর হ্যা তিনি আমাদেরকে যে মেধাটুকু দিয়েছেন তার উপরযুপুরি ব্যবহারের মাধ্যমে সবাইকে সত্য জানার তৌফিক দিক।
এবং সত্য একদিন উন্মোচিত হবেই সেটা যেদিনই হোক না কেন !!
সেই দিনের অপেক্ষায় থাকলাম।
এবার পেইজের এডমিনদের মত বলি,,,,, এই ছাগীর জন্য কয়টা লাইক??
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।