ঃ কবীর শেখ ঃ www.banglatolet.com ডিজিটাল দুনিয়া
বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রায়ই শোনা যায় পুরুষত্বহীনতা তথা পুরুষের অক্ষমতা বা দুর্বলতা। আর এতে উঠতি বয়সের যুবকরা রীতিমতো হতাশ। অন্যদিকে এসব সমস্যাকে পুঁজি করে অপচিকিৎসার হার বেড়েই চলেছে। এসব বিষয়ে সচেতন না হলে হিতে বিপরীত হতে পারে। প্রকৃত অর্থে এটি পুরুষের দৈহিক মিলনের অক্ষমতাকেই বোঝায়।
একে তিন ভাগে ভাগ করা যায় : ইরেকশনফেইলিউর, পেনিট্রেশন ফেইলিউর, প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন।
এর প্রধান কারণগুলো হলো_ বয়সের পার্থক্য, পার্টনারকে অপছন্দ (দেহ সৌষ্ঠর, ত্বক ও মুখশ্রী), দুশ্চিন্তা, টেনশন ও অবসাদ, ডায়াবেটিস, বিভিন্ন রোগ, রক্তে সেঙ্ হরমোনের ভারসাম্যহীনতা * এইডস ভীতি, সেঙ্ এডুকেশনের অভাব ইত্যাদি।
দেখা যায়, উঠতি বয়সের যুবকরা হাতুড়ে ডাক্তারের খপ্পরে পড়ে বা স্বেচ্ছায় বিভিন্ন হরমোন ইনজেকশন নেয় অথবা ভুয়া ওষুধ সেবন করে। এটি মোটেই কাম্য নয়। কারণ, এর পাশর্্বপ্রতিক্রিয়ায় শেষ পর্যন্ত সত্যিকারভাবে পুরুষত্বহীনতার আশঙ্কা দেখা দেয়, যা থেকে পরবর্তীতে আরোগ্য লাভ করা অসম্ভব হয়ে ওঠে।
তাই এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
ডা. এ কে এম মাহমুদুল হক খায়ের, ত্বক ও যৌনরোগ
বিশেষজ্ঞ, সিনিয়র কনসালটেন্ট, বিএসএমএমইউ, ঢাকা। ফোন :৯৩৪০৫৭৯
সুউরসঃ বিডি-প্রতিদিন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।