সাধারণ
কনকরডিয়া ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছি। বাংলাদেশের একমাত্র আমি। অনেক কিছু ক্লাশে বুঝতাম না। ক্লাশে না বুঝলেও আমি পরে বই পড়ে বুঝতাম। কাও কাছে গিয়ে বলতে হতে হতো না আমার এটা ক্লিয়ার না।
আমার কখন গ্রুপ ডিসকাশনের প্রয়োজন হতো না। সে জন্য আমি একা একা থাকতাম। বন্দের দিনগুলিতে আমি লক্ষ্য বিহীন তীরের মতো ঘুরের বেড়াতাম। কখন ব্রিটিশ কমম্বিয়া, কখন ড: সলমান, কখন বা অন্টোরিয়। অটোয়ার নদীর শব্দের কথা আমার সারাজীবন মনে থাকবে।
অন্টোরিয় পাঁচটি হ্রদের পানি যে লবনাক্ত না সেটা না দেখলে বুঝা যায় না। এভাবে আমার দিন চলছিল। আমার সাথে আছে জাপন, রাশিয়া, ভারত, মিশর আরো অন্যান্য দেশের মানুষ। মিশরের আসমার পিছনে পিছনে অনেক ছেলে আঠার মতো লেগে থাকতো। আমি সবসময় তাদের কাছ থেকে অনেক দূরে থাকতাম।
আসমা ব্যাপারটা লক্ষ্য করেছে, আসমা একদিন আমার কাছে এসে বলল তুমি আমাকে এড়িয় চল কেন। আমি বললাম আমি তোমার প্রতি অনেক দূর্বল, তাই আমি যেন দূর্বল হয়ে না পড়ি সে জন্য। তারপর থেকে প্রেম শুরু হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।