মমমমমম
ভিনি ভিডি ভিসি এর মানে এলাম দেখলাম জয় করলাম. এবার আমাদের প্রধানমন্ত্রী ছেলে জয় এর ব্যাপারে সেটাই সত্য. ভিনদেশি পাসপোর্ট নিয়ে এদেশে রাজনীতি এর থেকে দেশপ্রেমিক আছে নাকি?
কে কোন পাসপোর্ট রাখবে সেটা তার ব্যাপার কিন্তুু এবার জয় সাহেবের সামনে ছিল অপার সম্ভাবনা. তিনি সবাইকে গনতন্ত্রের পথে আনতে পারতেন উদারতা দেখাতে, তিনি সে পথে হাঁটলেন না তিনি পচা রাজনীতির পাকে ডুবে বিরোধীদল দল এর দুর্নাম ও বিষোধগার এ ব্যস্ত ....
এই যদি হয় বাইরে থেকে পড়াশোনার দোউড় তাহলে বলার কিছু নেই.
আমরা জাতি হিসাবে দুর্ভাগা ও সেই সাথে অপদার্থ আমরা নেতা নির্বাচন করতে পারি না. সুদুর প্রবাসের মানিক কে বরন করে নিতে প্রস্তুত যারা আমাদের বাংলাদেশের মাটিতে বড় হয় নাই তারা আজ নেতা হয়ে যাবে, পাকিস্তানের মত দেশে বিদেশী নাগরিকত্ব থাকলে কেউ প্রধানমন্ত্রী এমন কি কিছু ক্ষেত্রে সাংসদ হতে পারে না, ভারতের তো খাটি ভারতীয় না হলে হবেই না.
আমরা এমন অভাগা জাতি যে এখন ও তারেক জিয়া এর মত মানুষ কে পীরের আসনে বসিয়ে রেখেছি. আদালতে প্রমানিত হলেই কি জনগণ এর মনে প্রবিত্র হয়ে গেছে?
আজ আমরা এতটাই দুর্ভাগা যে আমাদের 53% মানুষের নাগরিক অধিকার হরন করা হয়েছে তার পরো আমরা কিছু বলতে পারি না. কারন আমরা আসলে বংশদবধ দাস. 200 বছর ব্রিটিশদের দাস খেটে আমাদের জিনের দাসত্ব ঢুকে গেছে. এখন আমরা হাসিনা খালেদার দাসের পরিনত হোয়েছি. কিছুদিন পর সারা দেশ হাসিনার দাসে পরিনত হবে .....ইতমধ্যে অনেক প্রতিষ্ঠান যে দাসের পরিনত হয়েছে তার প্রমান দেশবাসীর কাছে পরিষ্কার হয়ে গেছে. আর যায় হোক প্রতিষ্ঠান যখন দাসের রুপ নেই তারা জনগণের জন্য কাজ করে না. আজ পুলিশ থেকে শুরু করে নিরাপত্তা বাহিনী দাসের মত আজ্ঞাবহ হয়ে উঠেছে যা লীগের জন্য বর্তমানে ভাল হলেও দেশের জন্য শনি বয়ে আনবে. আমলীগ নিজেদের যতটা উদার হিসাবে বলে তারা অসলে উদার না , আম্লীগের চরিত্র হলো ক্ষনে ক্ষনে জনগণ কে মিথ্যা বলে বিভ্রান্ত করা ও সকল ব্যাপারে ডাবল স্ট্যান্ড নেওয়া যদিও তারা স্বীকার করে না. প্রধানমন্ত্রী প্রতিদিন মিথ্যা বলে চলেছেন তিনি বলেন আমি ক্ষমতা চাই না আমার প্রধানমন্ত্রী পদ লাগবে না সেই তিনিই আবার গদি ছাড়েন না. আজকের রাজাকার এর সর্দার গোলাম আজমের কাছে তিনিই দোয়া চেয়েছিলেন আজ তাকে ফাসি দেবেন? আমাদের সমস্যা হল আমরা ইতিহাস পড়তে চাই না. এক্টা দেশের প্রধানমন্ত্রী এত মিথ্যাচার করেন কিভাবে? এই ইতিহাস আজকের না. আজ বিনপি যা করছে তা তার পাপের ফসল 96 তে একদলীয় নির্বাচন হোয়েছিল,লীগ বুঝেছিল কেমন লাগে. এবার লীগ করতেছে বিনপি বুঝ ন, আজ হাসিেমন, আজ হাসিনা বিরোধী দলকে সিট ধরিয়ে দিতে চাই. এর শুরু করেছিল শেখ মুজিব নিজে. তিনি হায়দার আকবার খান রনো কে বলেছিলেন বিরোধী দল কয়েকটা সিট পাবে তা আমি জানি. এর মাধ্যমে প্রমানিত হয় এই বাংলায় নির্বাচনে কারচুপি হয়ে আসছে অনেক আগে থেকেই।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।