প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক বলেছেন, সুপ্রিমকোর্ট তো শেষ। বারোটা বেজে গেছে। সুপ্রিমকোর্টের জানাজা হয়ে গেছে। গতকাল সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণে এক আইনজীবীর জানাজা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন,এখন তো মহীউদ্দীন খান আলমগীর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নেই।
এখন প্রধানমন্ত্রী নিজেই এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে। তিনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা, তিনিই যদি সুপ্রিমকোর্টে হামলার নির্দেশ দিয়ে থাকেন, তাহলে সেটা আমাদের জন্য দুঃখজনক। তিনি আরও বলেন, বিরোধী দলের মার্চ ফর ডেমোক্রেসি করতে দিলে কী ক্ষতি হতো। এটা করা কোনো অপরাধ নয়। কি অদ্ভুত বিষয়।
বালুর ট্রাক দিয়ে রাস্তা আটকে দেওয়া হয়েছে। এটা নাকি গণতন্ত্র। এটাই যদি গণতন্ত্র হয়, তাহলে এমন গণতন্ত্র আমরা চাই না। রফিক-উল হক বলেন, 'সবাই বলছেন, নির্বাচন পিছিয়ে দিন। কিন্তু আওয়ামী লীগ নির্বাচন না পেছাতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
এটা সিলেকশনের চেয়েও খারাপ। দুই নেত্রী একে অন্যকে দেখতে পারেন না। একজন আরেকজনকে সম্বোধনও করেন না। নেত্রী নয়, নেতা দরকার। তিনি আরও বলেন, এমন পদ্ধতি করতে হবে, যেন দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে না পারেন।
বিএনপি নির্বাচনে আসতে রাজি থাকলে, নির্বাচন অবশ্যই পেছাতে হবে। বিদেশিরা এখানে এসে নির্দেশনা দিলে আমাদের গলায় দড়ি দেওয়া উচিত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।