সুবিধাবাদি দল জামাতের চামচা বিম্পির কিছু ব্যাক্তি মাইর খাওয়ার পর আসিফ সাহেব একটা লেখা লিখেছেন। যদিও আওয়ামী লীগ কোন বোমা মেরে নেতা নেত্রীর জীবন নেয় নাই। হাসিনার উপর আল্লাহর রহমত আছে তাই বিম্পি জামাত এর চেস্টা করেও তারে মারতে পারে নাই। রাখে আল্লাহ মারে কে?
আসিফ সাহেব, আপনি কি চান জামাত বিম্পি দেশটাকে গ্রাস করে ফেলুক?
যদি হ্যা হয় তাহলে আওয়ামী লীগরে ইচ্ছামত গালাগালি করেন। আর যদি না হয় তাইলে আওয়ামী লীগরে বিএনপি জামাত সাইজ করতে দেন।
যদিও আপনারা লেখা ছাড়া আর টক শোতে টক কথা বলা ছাড়া কিছু করেন না। ম্যাডামের পাশে কাজের বুয়া ছাড়া আর কেউ নাই। আওয়ামী লীগের ৮০০০ নেতা কর্মী আটকাইছিলো বিম্পি জামাত এর জোট। সারা বাংলাদেশে বিম্পির ৮০০০ নেতা এক সাথে রাস্তায় নেমেছে কিনা সন্দেহ আছে। নেতারা পারে এসিতে ঘুমাইতে, বিরিয়ানি খাইতে আর আওয়ামী লীগের দেয়া ৩জি মাইরা ভিডিও আন্দোলোন চালাইতে।
যতদিন বিম্পির পাশে দেশ বাসি নাই (থাকবে বলে মনে হয় না, কারন আওয়ামী লীগের উপ্রে মানুষ বিরক্ত না, কাম কাজ উন্নয়ন ভালোই হয়েছে এইবার) বিম্পি জামাতরে সাথে নিয়া মানুষ মারা ছাড়া আর কিছুই করতে পারবো না।
আওয়ামী লীগ আর যাই করুক বোমা মেরে নেতা মারে নাই, কোন অধ্যাপকরে রাস্তায় কোপায় নাই, কোপায় কোন মন্ত্রীরে খুন করে নাই, পহেলা বৈশাখে বোমা মারে নাই...
একজন বলেছে- এখানে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির সাথে মিলিয়ে দেখার প্রয়োজন কোথায়? অন্যায় করেছে তার প্রতিবাদ করুন। আমিও করি। এই প্রজন্ম কখনো গুন্ডাবাহিনীকে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি মনে করে না। তেমনি আপনাদের মধ্যে যারা কলম তুলে ইনিয়েবিনিয়ে বা রাস্তায় নেমে চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে কথা বলছেন, তারাও দেশের শত্রু।
দেশকে যদি ভালোবাসেন, তাহলে বর্তমান অন্যায়ের প্রতিবাদের সাথে সাথে জামাতের সাথে থেকে বিএনপি কে সরে আসতে বলুন। বোঝা যাবে আপনার দেশপ্রেম কতটুকু আর পাকি প্রেম কতটুকু।
আরেকজন বলেছে- আপনারা ওখানে কেন গিয়েছিলেন? কাদের মোল্লাদের বাচাতে? যেহেতু বিএনপি সরাসরি রাজাকারদের পক্ষ নিয়েছে। তাই তাদের পক্ষের সকলেই রাজাকারদের পক্ষে। যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল।
সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা আজ রাজাকারদের পক্ষে কাজ করছেন। খুবই দুঃর্ভাগ্য আমাদের। সরকার যে সব ভাল কাজ করছে সেটা আমি বলছি না। কিন্ত রাজাকারদের বিচার শেষ করতে হলে...এগুলো দরকার।
আরেকজন বলেছে-নিন্দা ও ধিক্কার জানাই সব সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের; কিন্তু শ্রদ্ধেয় আসিফ নজরুলের লেখাগুলো স্পষ্ট একপেশে; বিএনপি-জামাত-শিবির যা ঘটায় তা গণতন্ত্র আর লীগের সবকিছুই সন্ত্রাসী কান্ড তাই না?
আরেকজন বলেছে-জনাব বহু বিবাহের নায়ক ।
প্রথমে নিজেকে ঠিক করুন তারপর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ বিপক্ষ এবং দেশকে উদ্ধার করতে আসুন। যে নিজেই শুদ্ধ না সে অন্যকে নীতিকথা দিয়ে কি শুদ্ধ করবে। আপনাকে এখন আর শ্রদ্ধা করতে পারছি না বলে দুঃখিত।
আরেকজন বলেছে-হায় সেল্যুকাস! নিজের গতরে লাঠির দু'ঘা পড়তেই ন্যায়- অন্যায়ের প্রসঙ্গ চলে এসেছে! তাদের ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরা যে সারা দেশে শত শত মানুষকে পুড়িয়ে মারছে, মানুষকে জবাই করে মারছে, মানুষের বাড়ি-ঘর, আশ্রয়- সম্পদ পুড়িয়ে দিচ্ছে, হাজার হাজার গাছ কেটে ফেলছে সেটাতে তাদের কিছু আসে যায় না। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে সম্মানিত ব্যক্তি এবং তাদের উপর এই ধরণের ন্যাক্কারজনক হামলা হয়ে থাকলে তা অবশ্যই নিন্দনীয়।
কিন্তু তারা দেশের দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক ও জাতির বিবেক হিসাবে নিজেদের দলের লেলিয়ে দেওয়া সন্ত্রাসীদের কাজের কি নিন্দা করেছেন?
আবারো বলি যত দিন বিম্পি সাধারন মানুষরে সাথে না পায় ততদিন কিছুই করতে পারবে না, যদি ভিডিও আপলোড করে মানুষ মারার আন্দোলোন করুক। মানুষ মেরে মানুষকে কাছে পাবেন না। রাজাকারদের ছাড়তে আপনারা পারবেন না জানি, কারন রাজাকারদের মন্ত্রী আপ্নারাই বানাইছিলেন। থু মারি এমন দেশপ্রেমহীন পলিটিশিয়ানদের মুখে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।