পৃথিবীর সভ্যতা আর সংস্কৃতির সবচেয়ে অদ্ভুদ আর রোমাঞ্চ মিশে আছে সপ্তাশ্বর্যগুলোতে। মৃত্যুর আগে প্রতিটি সপ্তাশ্চর্য ঘুরে দেখা চাই। ২০০১ সালে বর্তমানে বিদ্যমান ২০০ লাভজনক স্মৃতিসৌধগুলো থেকে বিশ্বের নতুন সপ্তাশ্চর্য নির্ধারণের জন্য সুইস করপোরেশনের নিউ৭-ওয়ান্ডার্স ফাউন্ডেশন এক পদক্ষেপ গ্রহণ করে। ১ জানুয়ারি, ২০০৬ সালে একুশটি চূড়ান্ত প্রতিযোগীর নাম ঘোষিত হয়। পৃথিবীর একমাত্র আসল বিস্ময়টিকেও অন্যান্য দর্শনীয় স্থান যেমন, স্ট্যাচু অব লিবার্টি, সিডনি অপেরা হাউস প্রভৃতির সঙ্গে প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হওয়ার ঘটনাটিতে অসন্তুষ্ট হয় এবং এ প্রকল্পকে হাস্যকর বলে। এ সমস্যা সমাধানের উদ্দেশে গির্জাকে সাম্মানিক প্রতিযোগীর আখ্যা দেওয়া হয়। ৭ জুলাই, ২০০৭ সালে পর্তুগালের লিসবনের বেনফিকাসের খেলার মাঠে এক বৃহৎ অনুষ্ঠানে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। আলোচিত এই তালিকার সপ্তাশ্চার্যগুলো হচ্ছে চীনের প্রাচীর [চীন], পেত্রা [জর্ডান], ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার [ব্রাজিল], মাচুপিচু [পেরু], চিচেন ইৎজা [মেঙ্েিকা], রোমান কলোসিয়াম [ইতালি], তাজমহল [ভারত], গ্রেট পিরামিড (সাম্মানিক প্রতিযোগী) মিসর।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।