শনিবার তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়টি খতিয়ে দেখতে আমরা এরইমধ্যে একটি তদন্ত কমিটি করেছি। সরকারের গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরাও আছেন। তদন্তে যা পাওয়া যাবে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। ”
শুক্রবার বিকালে রাজধানীর ১৫টি কেন্দ্রে অগ্রণী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার পদের নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নেন ৪২ হাজার চাকরিপ্রত্যাশী। পরীক্ষার পর অংশ নেয়া অনেকেই প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ করেন।
এই নিয়োগ পরীক্ষা নেয়া ও ফল প্রকাশের সার্বিক দায়িত্ব পালন করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ।
বজলুল হক বলেন, “এ ধরনের ঘটনা খুবই অনাকাঙ্খিত। কিছু অভিযোগ উঠেছে। আমি বলব না যে কিছুই ঘটেনি। আবার পত্র-পত্রিকায় যা এসেছে তার সবটাই ঠিক তাও আমি মানব না।
“যদিও এ পরীক্ষায় দায়-দায়িত্ব আমার না। কিন্তু ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসাবে নিজের দায়িত্ববোধ থেকে তদন্ত কমিটি করেছি। ”
পরীক্ষার ফল স্থগিত করা হচ্ছে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক বলেন, “ফল প্রকাশের আগাম কোনো তারিখ ঠিক করা থাকে না। পরীক্ষা বাতিল বা ফলাফল প্রকাশ করার বিষয়ে এখনই কিছু বলতে পারছি না। ”
কর্তৃপক্ষ কোনো অন্যায়ের সঙ্গে আপস করবে না বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
“এটি একটি জাতীয় বিষয়। একজন চাকরিপ্রার্থী চাকরি পাওয়ার পর ৩০ বছর বা তার বেশি সময় ব্যাংক বা রাষ্ট্রকে সেবা দেবে। তাই অসাধু উপায়ে কেউ এ কাজে সম্পৃক্ত হোক এটা আমরা চাই না। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।