@ আল্লাহ তার নেক বান্দাদেরকে অনেক ধরনের পরীক্ষা করেন। কাউকে ধন দিয়ে, কাউকে সনা দিয়ে, কাউকে দানা দিয়ে, আবার কাউকে দজ্জাল বউ দিয়ে। আল্লাহর প্রিয় নেক বান্দা আল্লামা দেলাওয়ার হসাইন সাইদিকে (রহঃ) এমনি একটি দজ্জাল বউ দিয়ে পরীক্ষা করছেন। ইউটিউব ভিডিও টি দেখুন ও অডিওটি শুনলেই বঝতে পারবেন।
ভিডিও
অডিও ক্লিক দিস লিংক Click This Link
দজ্জাল মহিলা বউটি কত বড় খারাপ তার নমুনা দেখুন।
১। লাইলি মজনুর প্রেম মিথ্যা বলে প্রশ্ন করেছে। নিজের স্বামীকে এমন প্রশ্ন করার স্পর্ধা কথায় পায়? স্বামীর পায়ের নিচে বেহেসত। তাকে অন্যের প্রেম নিয়ে কি প্রশ্ন করা শভা পায়?
২। স্বামী আদেশ দেয়া সত্তেও উপরে যাবে না, নিচে থেকে ফনে ঝগড়াঝাটি করবে।
সে কথায় বসে ফন করেছে স্বামীকে তাও জানায় না।
৩। স্বামীর মুখ দেখতে চায় না। কত বড় পাষন্ড মহিলা।
৪।
কত বড় নালায়েক হলে অবিশ্বাস করে স্বামীকে। স্বামী যেখানে বারবার করে বলেছে সে মাত্র একবার পরমহিলার বেডরুমে রাত কাটিয়েছে, সেখানে সে বিশ্বাসই করে না।
৫। নিজের স্বামী হলেই তার সম্বন্ধে খারাপ কথা বলা যায় না। সেখানে এমন একজন আল্লাহর অলীকে অভিযগ করেছে গালাগালি, ভাঙ্গাচুরা অভ্যাস আছে।
গালাগালির মধ্যে সে শুধু কুত্তার বাচ্চা ও বান্দর বলেছে, একটি গ্লাস লাথি দিয়ে ভাংচুর করেছে। এত বড় অভিযগ দেয়া যায়?
৬। কথায় কথায় করান শরীফের কিরা দিতে বলে। এই মূর্খ মহিলা করান শরীফের কি জানে? সে ত করান শরীফ চিনেছেই সাইদি হুজুরের কাছে।
৭।
সে হুজুরকে বলেছে রাতের কাজটা কি মহিলাকে দিতে পারবে? আপনার কি ওইডা আছে? এটা একদমই মিথ্যা কথা। হুজুর ৬ ফিট লম্বা। তার নুনুটি সাড়ে সাত ইন্চি লম্বা ও দেড় ইন্চি চওড়া। তিনি অবশ্যই পারবেন। স্ত্রী হয়ে স্বামীর পুরুষত্বের অভিযগকারিনীর চেয়ে বড় জাহান্নামী আর কে হবে?
৮।
সে ২০০টা পুরুষকে সন্তুষ্ট করতে পারবে বলে ঘষনা দিয়েছে। এটা একদম মিথ্যা ঘষনা। আফ্রিদি ভাইয়ের একজন পাঠান পুরুষ হলে সে ১ জনকেই সন্তষ্ট করতে পারবে না।
৯। গযব পড়বে, জাহান্নামের আগুনে জ্বলতে অইবে বলে সে হুজুরকে অভিশম্পাত করেছে।
সে কি জাহান্নামের ঠিকাদারী পেয়েছে নাকি? ঠিকাদারী কেউ পেলে সে হচ্ছেন সাইদি হুজুর।
১০। সে হুজুরকে আরও অভিশম্পাত করেছে জবান বন্ধ হবে যারা করান শরীফ তাফসির করে। মূর্খ মানুষ তাই জবান বন্ধ হবে না। দুনিয়ার সমস্ত তাফসির হুজুরকেই সে অপমান করেছে।
১১। সে অভিযগ করেছে মহিলা দেখলেই সাইদি হুজুরের মুখের কথার রস বাহির হইয়া পড়ে। মিথ্যা অভিযগ। মহিলা দেখলে হুজুরের ঈমানও খাড়া হয়ে যায়।
১২।
সে একজন মিথ্যাবাদী বেয়াদব মহিলা। হুজুর মাত্র ২ জন মহিলার সংগে প্রেম করেছেন। সে অভিযোগ করেছে ৫০০ মহিলা। ইসলামে কি ৫০০ মহিলার সাথে প্রেম করা জায়েজ আছে?
১৩। কত বড় নালায়েক হলে স্বামীকে শয়তানের মত মনে করে!
১৪।
তার মনের মধ্যে ঘা আছে। এই ঘা ক্যানছারের চেয়ে ক্ষতিকর। ক্যান্সার হ্যাজ এনছার, বাট মনের ঘা হ্যাজ নো এনছার।
১৫। মহিলা অনেক গুটিবাজ মহিলা।
মাসুদ জানে, শামীম জানে, সবাইকে সে হুজুরের প্রেমের কথা জানিয়েছে। তাদেরকে দিয়ে বেডির মবাইলে অকথ্য ভাষায় গালাগালি দিয়া মেসেজ দিওয়াইছে।
১৬। হুজুরের চরিত্র নষ্ট কইরা দিয়েছে বলে অভিযগ করেছে। হুজুরের চরিত্র কি এত অল্পেই নষ্ট হয় রে নালায়েক বেয়াদব মেয়েমানুষ?
১৭।
বোকা না, বুজি, প্রেমে পড়লে কি করে, না করে, চোখ এড়ায় না। হুজুরের বয়স নাই, বয়স না থাকলেও মন আছে। মন দিয়া সব কিছু ভলায় না, আসল কাজ কিচ্ছু হবে না, তওবা করেন জীবনে আর কন মহিলার লগে কতা কবেন না।
১৮। খানকির বাচ্চা বলে গালি দিয়েছে।
অন্যদিকে আল্লামা দেলাওয়ার হসাইন সাইদি (রহঃ) নামের প্রতি সুবিচার করে অনেক ধর্যের সংগে উত্তর দিয়েছেন। হুজুরের সংলাপ থেকে আমরা পাই।
১। হুজুরের ফনের রিং টন ইসলামী সংগীত বাজে। ইসলামের প্রতি কতটা মমত্ববধ থাকলে সম্ভব বলুন?
২।
পা বানানি থেকে সমস্ত খেদমত করেছেন এমন দজ্জাল স্ত্রীর।
৩। করান সবসময়ই হুজুরের হাতের কাছে প্রস্তুত। তিনি করানে হাত রেখে যে কোন কিছু নিয়েই যাতে কিরা কাটতে পারেন সেজন্যই হাতের কাছে করান রেখেছেন।
৪।
লাইলি মজনুর প্রেম মিথ্যা বলে হুজুর ফায়ছালা দিয়েছেন। অনেকে শয়তানে অছঅছায় পড়ে বিভ্রান্ত হয়, তারা বঝতে পারবে লাইলি-মজনুর প্রেম মিথ্যা। তবে শিরি-ফরহাদের প্রেম সত্য, সাইদি হুজুরের প্রেমও সত্য। তারা স্বীকৃত মুসলমান।
৫।
মনের মধ্যে রগ ঢুকেছে বলে স্ত্রীকে আগেই সতর্ক করেছেন। জবান বন্ধ হবে বলে সাবধান করেছেন। সাইদি হুজুরকে গালি দিয়ে অনেকেই ধংস হয়ে গেছে। স্ত্রীটিও যাতে ধংস না হয় হুজুর এজন্য মানবতা প্রদর্শন করেছেন।
৬।
হুজুর রাগের মাথায় কুত্তার বাচ্চা বলেছে একটি কুত্তার বাচ্চাকেই যে তার নামে মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে। সুতরাং এটা কন গালি নয়। হুজুর তাকে বান্দরও বলেছেন, কন গালি দেন নি।
৭। হুজুর চাইলে কন মেয়ে তাকে না করতে পারবে? এখনও হুজুর ২ জন মহিলার সংগে প্রেম ও ফনসেক্স করেন।
তবুও এমন মূর্খ মহিলাকে বিবাহ করে মানবতার পরিচয় দিয়েছেন।
৮। হুজুর যুক্তি দিয়ে কথা বলেছেন। হুজুর তো বলেছেনই সবই মিথ্যা কথা। তিনি আর ওই মহিলার মুখদর্শনও করবেন না।
মাত্র ১ বারই ওই মহিলার বেডরুমে রাত কাটিয়েছেন। হুজুর ত করান শরীফের ওপরে হাত রেখে কিরা কাটতে চেয়েছেন। তখন তার দজ্জাল স্ত্রী যুক্তিতে না পেরে আমতা আমতা করেছে।
৯। তিনি ইসলামকে মেনে মাত্র ২ জন্য মহিলার সংগে প্রেম করেছেন।
আরও ১ জন এখনও খালি আছে।
১০। হুজুরের এত খেয়াল যে প্রেমাষ্পদাকেও ফনসেক্সের মধ্যেও নামাজ পড়েছে কিনা জিগ্যেস করেছে। কারন ফনসেক্স করার পরে কাপড় নষ্ট হয়ে যাবে। তখন নামাজ পড়তে গেলে ফরয গছল করতে হবে।
আল্লাহর যে প্রিয় নেক বান্দা এত বিবেচনাবধের পরিচয় দিয়েছেন, তিনি মাত্র একটি দজ্জাল মহিলার কারনেই ২য় ও ৩য় বিয়ে করতে পারছেন না। কারন প্রথম স্ত্রী সন্মতি না দিলে তিনি ত বিয়ে করতে পারবেন না। এ অবস্থায় তাকে ফনসেক্স করতে হয়েছে। তিনি বিছানায় সেক্স করতে পারছেন না।
তার মধ্যে বাকশালী সরকার তাকে জেলে ঢুকিয়ে রেখেছে।
আল্লাহ তাকে যে কত পরীক্ষার মধ্যে রেখেছ, তমার কি একটুও মায়া দয়া হয় না? তাকে ফন করে কতজন কান্নাকাটি করেছে, তাদের চখের পানি কি তমার চখে পড়ে না। হে পরায়ারদিগার, তুমি তাকে এই দজ্জাল স্ত্রী ও বাকশালী সরকারের কবল থেকে মুক্ত কর। হয় তাকে আরও বিয়ে করার তৈফিক দাও, নাহয় নিজের কাছেই তুলে নাও। তাকে এত কষ্ট দিও না আল্লাহ। এত পরীক্ষা কি কন মানুষ দিতে পারে?
কপিপেস্ট ফ্রম সরব
রিলেটেড, Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।