অনেক দিন পর কিছু লিখতে বসলাম। মাঝে মাঝে চেহারা দেখাইয়া যাইতে ভালই লাগে
সবাই ভাল আছেন তো?
সারা বিশ্বে প্রযুক্তি অতি দ্রুত গিতীতে এগিয়ে চলছে। সেই সাথে বাংলাদেশঅ তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলছে দ্রুত গতীতেই। দিন দিন ইন্টারনেট, ওয়েব সাইট মানুষ এর হাতের নাগালের মধ্যে চলছে আসতেছে। আর তার সাথে সাথেই বাড়ছে বাংলাদেশে ওয়েব সাইট বানানোর হারও।
দিন দিন বেড়ে চলছে বাংলাদেশে ইকমার্স ও বিভিন্ন নিউজ সাইটের চাহিদা। বিগত কয়েক মাসে আমি নিজে যে যতগুলো নিউজ সাইট ও ইকমার্স সাইটের কাজ করছি, তাতেই বুঝতে পারি বাংলাদেশ এখন কোথায় অবস্থান করতেছে। অদূর ভবিষ্যতে কেউ আর নিউজ পেপার কিনবে। নিউজ পেপার খুব দ্রুতই মিউজিয়ামে অবস্থান নিতে চলেছে। নিউজ পেপারের জায়গা পুরোপুরি খুব ভাল ভাবেই দখল করে নিচ্ছে বিভিন্ন নিউজ সাইটগুলো।
যে কেউ ট্রাভেলে বা কোথাও বসে থেকে যখন তখন হাতের ট্যাব বা স্যার্টফোন বের করে লেটেস্ট নিউ গুলোর ওপর নজর বুলিয়ে নিতে পারবেন। নিউজ সাইটগুলোতে এক্সট্রা যে সুবিধা তা হলো সার্বক্ষনিক নিউজ আপডেট, যার ফলে পাঠককে আর নিউজ পেপারের এক দিনের পুরাতন নিউজ আর পড়তে হয় না।
পাশাপাশি দখল করে নিচ্ছে আমাদের বাজারের স্থান গুলো অনলাইনে। এখন এমন অনেক সাইট গড়ে উঠেছে এবং উঠেছে যেখানে অনলাইনে বসেই পন্য বাছাই ও পছন্দ করা যাবে এবং অর্ডার করা যাবে। এবং হোম ডেলিভারীও চলে আসবে।
এমনকি অনলাইনে দোকান খোলারও বিভিন্ন সাইট চালু হয়েছে।
এখন কথা হলো এসব সাইট তো বানাবেন, কিন্তু কোথায় বানাবেন? তার জন্য তো চাই ডোমেইন ও হোস্টিং। বলাই বাহুল্য বাংলাদেশে প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে ওয়েবহোস্টিং বিজনেসেরও ব্যাপক প্রসার ঘটছে। সেই সাথে পেমেন্ট সিস্টেমের অগ্রগতীও এটাকে অনেক এগিয়ে নিয়ে গেছে। যেমন এখন যে কেউ চাইলে বিকাশ, মোবাইল ব্যাঙ্কিং বা বিভিন্ন ব্যাংক এর মাধ্যমে সরাসরি পেমেন্ট করতে পারছে।
যার কারনে আর কাউকে বাহিরের দেশের জটিল পেমেন্ট সিস্টেম নির্ভর হোস্টিং সাইটগুলোর উপরে আর ডিপেন্ড করতে হচ্ছে না।
আর সাপোর্ট......?
হ্যা, বাহিরের দেশের অনেক বড় বড় কম্পানীর হোস্টিং সার্ভিসকে চ্যালেঞ্জ করতে সক্ষম এখন আমাদের দেশীয় কম্পানীর হোস্টিং সার্ভিসগুলো। বরং বলব অনেক গুন বেটার সার্ভিস। উন্নত সার্ভার, মানি ব্যাক গ্যারান্টি আর যেকোন সমস্যায় সরাসরি বাংলাতেই সাপোর্ট নিতে পারতেছেন দেশিয় কম্পানী গুলো থেকে। সেই সাথে অনেক কম্পানী দেশের পাশাপাশি বাহিরের দেশগুলোকে টার্গেট করেও খুব ভাল ভাবেই সার্ভিস প্রাদান করে যাচ্ছে।
অনেকেই আমাকে ব্যাক্তিগত ভাবে ফেসবুকে বা স্কাইপে নক করে জিজ্ঞেস করেছিলেন, কিভাবে হোস্টিং বিজনেস শুরু করতে পারেন, মিনিমাম কত টাকা লাগতে পারে। আজ আমি মুটামুটি এই বিষয়েই কিছু ধারনা দেবার চেস্টা করব।
হোস্টিং বিজনেসের শুরুঃ
হোস্টিং বিজনেস শুরু করতে চাইলে মুটামুটি একটা রিসেলার হোস্টিং কিনেই আপনি বিজনেস শুরু করতে পারেন। একটা রিসেলার একাউন্ট কিনলে আপনি পাবেন এখান থেকে সিপ্যানেল একাউন্ট ক্রিয়েট করার সুবিধা। নর্মাল শেয়ার্ড হোস্টিং থেকে রিসেলার হোস্টিং এর সিপ্যানেলে পাবেন এক্সট্রা কিছু ফিচার।
আপনি যদি একটা রিসেলার একাউন্টের মালিক হন, তবে আপনার সিপ্যানেলে গেলে WHM নামে এক্সট্রা একটা অপশন পাবেন। যেটা দিয়ে আপনি বিভিন্ন প্যাকেজ ক্রিয়েট, নিউ একাউন্ট ক্রিয়েট ও একাউন্ট ম্যানেজমেন্ট এর সুবিধা পাবেন।
এখন কথা হলো মিনিমাম কত টাকা লাগতে পারে একটা বিজনেস শুরু করতে গেলে। এটা ডিপেন্ড করতেছে অনেকটা আপনার উপরেই। আপনার প্লান প্রোগ্রামের উপর।
কিভাবে শুরু করতে চান তার উপরে। আমি আগেই বলেছি মিনিমাম একটা রিসেলার একাউন্ট হলেই আপনি বিজনেস শুরু করতে পারেন। এক্ষেত্রে রিসেলার এর জন্য বিভিন্ন কম্পানী বিভিন্ন প্রাইসে দিয়ে থাকে। উদাহরন স্বরুপ যদি বলি, আমাদের কম্পানী থেকে যদি কেউ নেয় সেক্ষেত্রে সর্ব নিম্ন তাকে ৫ জিবি এর হোস্টিং কিনতে হবে, যার প্রাইস ৪০০০ টাকা/ ইয়ার। এর পরে আছে ১০ জিবি, ২০ জিবি............
এছাড়াও আপনি চাইলে আরো বড় বড় প্যাকেজও কিনতে পারেন।
যেমন আপনি চাচ্ছেন আপনি নিজেও রিসেলার সেল করবেন, এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে মাস্টার রিসেলার কিনতে হবে। এটার প্রাইস আসতে পারে ৮ থেকে শুরু করে ২০/৩০ হাজার টাকা। আপনি যদি মাস্টার রিসেলার প্যাকের মালিক হন তাহলে আপনি আপনার whm দিয়ে বিভিন্ন রিসেলার প্যাকেজ ক্রিয়েট ও একাউন্ট ক্রিয়েট করে সেল করতে পারবেন।
আপনি চাইলে ভিপিএস বা ডিডিকেটেড সার্ভার নিয়েও আপনার বিসনেস চালু করতে পারেন।
ডেডিকেড সার্ভার হলো একক ভাবে একটি সার্ভার, যেখানে আপনি ইচ্ছে মত কাজ করতে পারবেন।
ড্যাডিকেটেড সার্ভার সার্ভারের বিভিন্ন কনফিগারেশনের উপরে দাম ডিপেন্ড করে। ম্যানেজড অবস্থায় নেবেন নাকি আনম্যানেজড এটার উপরেও ডিপেন্ডেড।
এর পর আছে ভিপিএস ( ভার্চুয়াল প্রাইভেট সার্ভার)। এটা অনেকটা ডেডিকেটেড সার্ভারের মতই, বাট ডেডিকেটেড নয়। আপনারা হয়তো অনেকেই আপনার পিসিতে ভার্চুয়াল বক্স ইন্সটল দিয়ে বিভিন্ন ওএস ইন্সটল করেছেন।
অথবা ভার্চুয়াল ড্রাইভ চালিয়েছেন। আপনার হয়তো সিডি বা ডিভিডি ড্রাইভ নাই। আবার বিভিন্ন গেমস বা সফটওয়্যার আছে এগুলো সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ ছাড়া পেন ড্রাইভে কপি করে নিয়ে আসলে ইন্সটল হয় নাই। এই ক্ষেত্রে সমাধান ছিল ভার্চুয়াল ড্রাইভ। যেটা কম্পিউটারের ভেতরে সেটআপ দিয়ে অনেকটা ঐসব ডিভিডি ড্রাইভগুলোর মতই আচরন করত।
ভিপিএসও মুলত অনেকটা এরকমই। ডেডিকেটেড সার্ভারের ভেতরে আলাদা ভাবে ভিপিএস সেটআপ দিতে হয়। আপনি যদি ডেডিকেটেড সার্ভার কেনেন তবে এখান থেকে সেয়ার্ড, রিসেলার, মাস্টার রিসেলার, ভিপিএস বানিয়ে সেল করতে পারবেন। আবার ভিপিএস কিনলে শেয়ার্ড, রিসেলার, মাস্টার রিসেলার, আলফা রিসেলার এসব সেল করতে পারবেন। অথবা চাইলে শুধু নিজের সাইটও হোস্ট করে রাখতে পারবেন ভাল পার্ফমেন্স এর জন্য।
ভিপিএস এর দামও এর কনফিগারেশন এর উপরে ডিপেন্ড করতেছে এবং এর সাথে আপনি কি কি নেবেন তার উপরে ডিপেন্ড করতেছে। এটা অনেকটা আপনি একটা পিসি কিনতে গেলে বিভিন্ন পার্স যেভাবে সাজিয়ে নেন অনেকটা ঐরকম। একেকপার্স এর একেক দাম। সব মিলিয়ে একটা পিসি। এরকম এখানেও সব মিলিয়ে কটা ভিপিএস বা ডেডকেটেড সার্ভার।
এখন আপনার প্লান প্রোগ্রামের ভেতরে কিছুটা আসি। আপনি যদি একটা হোস্টিং কম্পানী দিয়ে বিজনেস করতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই আপনার কম্পানীর জন্য একটা আলাদা ডোমেইন কিনতে হবে। এই ক্ষেত্রে আপনার খরচ হবে রিসেলার প্রাইস+ ডোমেইন প্রাইজ। আপনার কম্পানীর একটা সাইট থাকতে হবে, যেখানে আপনার কম্পানীর প্রাইস , বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা ইত্যাদি সম্পর্কে গ্রাহকগন জানতে পারবে। যদি আপনি ডেভলোপার হন তবে আপনি নিজেই আপনার সাইট বানিয়ে ফেলতে পারেন।
আর যদি নিজে সাইট বানাতে না পারেন তবে ভাল কোন ডেভলোপার কে দিয়ে আপনার সাইট ডিজাইন করিয়ে নিতে হবে। এই ক্ষেত্রে আপনার খরচ পরতে পারে মিনিমাম ১০ হাজার থেকে শুরু করে ৫০/৬০ হাজার পর্যন্ত।
প্রথম অবস্থায় আপনি ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট বা একাউন্ট ম্যানেজমেন্ট এর জন্য সরাসরি whm ব্যাবহার করেই করতে পারেন। তবে যতই দিন যাবে আপনার গ্রাহক সংখ্যা পারতে থাকবে এবং ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট করা কিছুটা কঠিন হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন বিলিং সফটওয়্যার ইউজ করতে পারবেন।
যেখানে সাধারন ক্লাইন্টরা রেজিস্ট্রেশন করতে আপনার প্যাকেজ অর্ডার করতে পারবে। আপনি আপনার এডমিন প্যানেল থেকে বিভিন্ন অর্ডার ম্যানেজ, ক্লায়েন্ট কে মেইল পাঠানো, সবাইকে এক সাথে মেইল দিয়ে বিভিন্ন নোটি্স বা অফার জানানো, একাউন্ট সাস্পেন্ড বা টার্মিনেট ইত্যাদি করতে পারবেন।
অনলাইনে হোস্টিং একাউন্ট ম্যানেজমেন্ট এর জন্য বিভিন্ন ফ্রী ও পেইড দুই ধরনেরই বিলিং সফটওয়্যার পাওয়া যায়। যেমন ফ্রী এর মধ্যে আছে,
বক্স বিলিংঃ
http://www.boxbilling.com/
ফ্রী এর মধ্যে এটা বহুল ব্যাবহারিত। এর সহজ ইন্টারফেজ ও ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম অনেক চমৎকার।
তবে সব চেয়ে বড় সমস্যা হলো এটার ফ্রী ভার্সন ইউজ করে আপনাকে প্যাকেজ ক্রিয়েট করার লিমিটেশন বেধে দেয়। আপনি ৫টার বেশি প্যাকেজ এটা দিয়ে করতে পারবেন না। বাট অনেক কম্পানীর দেখা যায় ৫টার বেশিই প্যাকে করতে হয়। সেই ক্ষেত্রে এটা তেমন কাজের নয়। তবে মাত্র ৫.৯৫ ডলারের বিনিময়ে আপনি এটার প্রিমিয়াম ভার্সন ইউজ করে এটার লিমিটেশন দূর করতে পারেন।
একাউন্ট ল্যাব প্লাসঃ
https://www.netenberg.com/accountlabplus.php
বক্সবিলিং এ আপনি প্যাকেজ ক্রিয়েট করার একটা লিমিটেশন পেয়েছিলেন। কিন্তু একাউন্ট ল্যাব প্লাস আপনার এই লিমিটেশন দূর করে দেবে। এটা দিয়ে আপনি আনলিমিটেড প্যাকেজ ক্রিয়েট করতে পারবেন। সাথে সাথে কস্টম থিম ব্যাবহারের সুবিধা। আপনি চাইলে এটাকে ইন্টিগ্রেড করে আপনার সাইটের সাথে ইউজ করতে পারেন।
এছাড়াও আরো বেশ কিছু ফ্রী বিলিং সফটওয়্যার পাবেন গুগল সার্চ করলে।
প্রিমিয়াম বিলিং সফটওয়্যারঃ
WHMCS
http://www.whmcs.com/
প্রিমিয়াম বিলিং সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে whmcs বহুল ব্যাবহারিত। এটার চমৎকার ক্লায়েন্ট ও এডমিন এন্টারফেস সব কিছুকে যেন অনেক সহজই করে দেয়। আপনি যদি এটা ইউজ করতে চান তবে আপনাকে এটা লাইসেন্স করিয়ে নিতে হবে। এটার বাৎসরিক চার্জ ২৪৯.৯৫ ডলার।
প্রতি বছর আপনাকে এটা রিনিউ করতে হবে।
ডেমোঃ http://demo.whmcs.com/
HostBill
http://hostbillapp.com/
প্রিমিয়ামগুলোর মধ্যে হোস্টবিলও ব্যাপক জনপ্রিয়। এটার সাহায্যেও আপনি whmcs মতই কাজ করতে পারবেন। এটার ইন্টারফেস, সিটেম সব কিছুই মুগ্ধ করবে। সাথে থাকছে অসখ্য টেমপ্লেট ও মডিউল।
যা দিয়ে আপনি আপনার পুরো ক্লায়েন্ট এরিয়াকে সাজিয়ে নিতে পারেন। চাইলে আলাদা করে আপনার কম্পানীর জন্য সাইট না বানিয়ে এটি দিয়েই পুরো সাইট করিয়ে নিতে পারেন। whmcs থেকে এটাতে এক্সট্রা যে সুবিধা তা হলো এটাতে আপনি অসংখ্য ফ্রী মডিউল ও টেমপ্লেট পাবেন। যেখানে হয়তো whmcs এ আপনাকে ঐসব মডিউল আলাদা ভাবে কিনে নিয়ে ইউজ করতে হত। এটার এককালিন চার্জঃ ৯৯৯.৯৫ ডলার।
যা দিয়ে আপনি একবারে এটার লাইসেন্স করিয়ে নিতে পারেন।
এটা তো গেল আপনার ক্লায়েন্ট ম্যানেজমেন্ট এর জন্য বিলিং প্যানেল এর হিসেব। এর আছে আপনার মার্কেটিং পলেসী। আপনি কিভাবে আপনার কম্পানীর জন্য প্রচার প্রচারনা চালাতে চান। এর জন্যেও আপনাকে একটা আলাদা বাজেট ধরে রাখতে হবে।
আপনি বিভিন্ন কমিউনিটি ব্লগগুলোতে এড দিতে পারেন, এর বিনিময়ে ব্লগগুলো আপনার কাছে মান্থলী বা উইকলী একটা চার্জ করতে পারে। এছাড়াও আপনি চাইলে ফেসবুকের বিভিন্ন পেজ বা গ্রুপগুলোতে প্রাচারনা চালাতে পারেন। গুগল এডসেন্সে এড দিতে পারেন। মার্কেটিং পলেসী মুলত আপনার নিজের কাছে। তাই এটা নিয়ে আর তেমন আলোচনা করলাম না।
আজ এপর্যন্তই। আগামীতে আশা করি আরো আলোচনা করব। আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন থাকে কমেন্ট করে জানাবেন।
চাইলে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করতে পারেন। অনেকদিন আগে বিভিন্ন ডেভলোপার ও গ্রহকদ্রের নিয়ে একটা গ্রুপ বানিয়েছিলাম।
যেখানে বিভিন্ন প্রাভাইডাররা তাদের অফার দেবে এবং গ্রাহকরা তাদের বেস্ট অফার বেছে নেবে।
https://www.facebook.com/groups/webdevelopingbusiness/
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।