লাখো শহীদের বাংলায়, রাজাকারের ঠাই নাই।
তুমিই জ্বালিয়েছিলে আশার প্রদীপ, ছড়িয়েছিলে আশার আলো,
সেই আলো ছড়ানো আলো দেখানো পথে হেটেছে সবাই, ছিনিয়ে এনেছে বিজয়।
আলোর ঝলকানিতে ঝলসে গিয়েছিলো শকুনদের চোখ।
হায়েনাগুলো বুঝে গিয়েছিলো,
তাদের উন্ধকার আলো একমাত্র তুমিই নিভিয়ে দিতে পার,
তাদের ঝলসানো চোখ উপড়ে নেয়ার ক্ষমতা শুধু তোমারই আছে।
তোমার তর্জনির ইশারায় চুরমার হয়ে যাবে সব,
তাদের চিন্তার বেশিই হয়ে যাচ্ছে সব।
তাই তো শেষ করে দিতে চেয়েছিলো তোমায় আর তোমার সন্তানদের,
কিন্তু সেই শেষ করতে চাওয়াটাই যে নিজেদের শেষ হওয়ার শুরু,
আর বাঙালির মুক্তির পথে চলা শুরু,
তা হায়েনা গুলো বুঝতে পারেনি।
এক তর্জনি যে হাজার রাউন্ড বুলেটের চাইতেও শক্তিশালী
তা ধারনারও বাইরে ছিলো হায়েনাগুলো,
কিন্তু আমরা বুঝে গিয়েছিলাম তোমার তর্জনির শক্তি।
তাই তো তর্জনির এক ইশারায় থেমে ছিলো গোটা দেশ,
আবার সেই ইশারাতেই মুক্তির পথে,
তোমার আলো পথে জীবন হাতে নিয়ে ঝাপিয়ে পড়েছিলো সবাই।
তোমার দেখানো পথে পেয়েছি স্বপ্নের স্বাধীনতা,
তোমার দেখানো আলোর পথে হেটে আসেছে মুক্তির স্বাধ,
তোমার কারনেই এক বিভীষিকাময় অন্ধকার থেকে বেরিয়ে এসেছে জাতি।
তোমার কারনেই এক বিভীষিকাময় পরীক্ষায় পাশ করেছে জাতি।
অনেকেই আলো জেলেছিলো, পথ দেখিয়েছিলো, তর্জনির মত ঝকঝকে ছিলো না বলে
সেই পথে অনেকদুর গিয়েও মুখ থুবড়ে পড়তে হয়েছিলো বাঙালিদের।
সেই তোমাকে, তোমার তর্জনিকে আটকে রাখতে পারিনি আমরা,
ধরে রাখত পারিনি তোমায় এই স্বাধীন বাংলায়।
অনেকেই নিভিয়ে দিতে চেয়েছিলো আলো, তোমাকে শেষ করার মাধ্যমে,
থমকে দিতে চেয়েছিলো পথ চলা, স্তব্ধ করে দিতে চেয়েছিলো সব।
কিন্তু যেই আলোর পথ তুমি দেখিয়ে গিয়েছিলে, সেই পথ ছাড়িনি আমরা,
হেটে চলেছি, চলছি, চলবো সব সময়, রুখতে পারবে না কেউ।
*** কবিতার “ক” ও বুঝিনা আমি।
তারপরেও মাথায় যা এসেছে শুধু লিখে গেছি, কি হয়েছে জানি না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।