২১ দিন পর্যন্ত লাইফ সাপোর্টে থাকার পর শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর মা কুলসুম বেগম। (ইন্না লিল্লাহি...রাজিউন)। তিনি মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা নিয়ে ৫ মার্চ রাজধানীর মহাখালীর আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এরপর অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে বারডেম হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে স্থানান্তর করা হয়। জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে অবশেষে গতকাল রাত নয়টা ৫০ মিনিটে বারডেম হাসপাতালে মারা যান কুলসুম বেগম।
মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৯ বছর।
তাত্ক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, ‘আমার মা আমার কাছে পীর। আমার কাছে তিনি সবচেয়ে বড় কবি। উজানে নৌকা বাওয়া সবচেয়ে সাহসী মানুষ ছিলেন আমার মা। সবাই আমার মায়ের জন্য দোয়া করবেন।
’
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, কাল বাদ জুমা নাখালপাড়া নুরানী জামে মসজিদে কুলসুম বেগমের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে তেজগাঁওয়ের রহিম মেটাল জামে মসজিদ কবরস্থানে কুলসুম বেগমকে সমাহিত করা হবে। ফারুকীর মায়ের মরদেহ এখন বারডেম হাসপাতালের শব হিমাগারে রাখা আছে।
তিনি স্বামী, চার ছেলে, দুই মেয়ে, নাতি-নাতনিসহ অনেক গুণগ্রাহী রেখেছেন। কুলসুম বেগমের দুই ছেলে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও কিবরিয়া ফারুকী নাটক, চলচ্চিত্র ও বিজ্ঞাপনচিত্র নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত।
অভিনয়শিল্পী তিশা তাঁর মেজো ছেলে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর স্ত্রী।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।