বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার কমিশন প্রতিষ্ঠানটি আমার অনশন ভেঙ্গে আমার মৌলিক মানবাধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে কোন ধরনের উপকারতো করেই নাই বরং আমাকে ২ বছরের জন্য পিছনে ফেলে দিল।
বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পক্ষে জনাব ইমামুদ্দিন কবির সাহেব আমার পক্ষে যাবতীয় বিচারের ও তদন্তের ব্যবস্থা করার আশ্বাস দিয়ে আমার অনশন ভঙ্গ করান।
অনশন ভঙ্গের পর মাস খানেক সময় আমাকে নিজের চিকিৎসা করাতে হয়েছে । এরপর যখন আমি জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে অভিযোগ লিখিত আকারে নিয়ে য্য তখন দেখতে পায় তাদের অন্যরকম আচরন। আমার অভিযোগ গ্রহন করতে তারা বিভিন্ন তালবাহানা করতে শুরু করেন।
এটা ভুল হয়েছে ,পরে আসেন, স্যার ঢাকার বাইরে আছেন , ওটা ঠিক করে নিয়ে আশুন ইত্যাদি, ইত্যাদি। তার পরও আমি লাগাতার তাগাদা দিতে থাকি ফলে তারা তাদের নিরদেশনা মত পরিবর্তিত পরিমার্জিত ও সংশধিত আকারে একটি অভিযোগ ( স্মারক নং- জা মা ক / অভিযোগ / ৫১ /২০১২ ) গ্রহন করেন । কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হল উনারা বিগত প্রায় ২ বৎসরে শুনানীর নামে কয়েকটি চিঠি চালাচালি ব্যাতীত তেমন কোন অগ্রগতি দেখাতে পারেন নাই । শুধু তাই নয় অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানের কোন এক শুভাকাঙ্খীর মাধ্যমে জানতে পারলাম যে মানবাধিকার কমিশন তাদের পক্ষ হয়ে আমাকে ইচ্ছাকৃত ভাবে ঘুরাচ্ছে। যেন একসময় নিজেই হাল ছেড়ে দেই ।
বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দায়ীত্ব নেয়ার ফলে লিমন যেমন সুবিচার পায় নাই ...আমিও পাই নাই ... শুধু মাত্র গনমাধ্যমে ফলাও করে প্রচার এবং সভা ও সংবাদ সম্মেলন করে মানবাধিকার এর বুলি আওড়ানো ছারা এই প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যাক্তিরা কি কিছুই করতে পারবেন না???
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।