আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

‘১৩১ মেডিকেল শিক্ষকের পদোন্নতি কেন অবৈধ নয়’

এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি করে সোমবার বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের বেঞ্চ এই রুল জারি করে।
একইসঙ্গে পদোন্নতির সংশোধিত আইন কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
সরকারি কর্মকমিশনের চেয়ারম্যান, মন্ত্রী পরিষদ সচিব, স্বাস্থ্য সচিব, জন প্রশাসন সচিবসহ বিবাদীদেরকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
পদোন্নতি পাওয়া ১৩১ জন মেডিকেল শিক্ষককেও রুলে বিবাদী করা হয়েছে।
আদালতে আবেদনকারী পক্ষে ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল এবং রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আলআমিন সরকার শুনানি করেন।


ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, এই নিয়োগের পূর্বে পদোন্নতির আইনটি বদলে দেয়া হয়েছে। নতুন আইনে ৮০ ভাগ পদোন্নতি এবং ২০ ভাগ সরাসরি নিয়োগের বিধান রয়েছে। পদন্নতিতে পূর্বে সরকারি কর্মকমিশনের সুপারিশ প্রয়োজন হলেও বর্তমান আইনে সেই বিধান নেই। বর্তমানে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সরাসরি নিয়োগ দিতে পারে। আমরা আইনের এই সকল অংশগুলোকে চ্যালেঞ্জ করেছি।


এই জায়গাই জ্যেষ্ঠদেরকে ডিঙিয়ে কনিষ্ঠদেরকে নিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, বলেন বাদল।
তিনি জানান, গত ৩০ মার্চ এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে আরো অনেক মেডিকেল শিক্ষকের সঙ্গে ওই ১৩১ জনকে পদোন্নতি দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, আমার মামলার ১৫বাদির অভিযোগ, তাদেরকে ডিঙিয়ে অবৈধভাবে এদেরকে পদোন্নতি দেয়া হয়। তাদেরকে নিয়োগের পূর্বে উদ্দেশ্যমূলকভাবে আইন বদলানো হয়েছে।


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।