বুদধি থাকলে ঘর জামাই থাকতে হয় না..লুল পুরুশদের জন্নে:
সেক্সের সময় আপনার সঙ্গিনী ব্যাথা পাচ্ছেন???
যৌন মিলনে ব্যথা একটি সচরাচর বিষয়। এমন অনেক বিবাহিত যুগল আছেন যারা শাররীক মিলন করতে পারেন না, কারন স্ত্রী মিলনকালে তীব্র ব্যথা অনুভব করেন।
ব্যথাযুক্ত যৌনমিলনকে ডিসপারিউনিয়া (dyspareunia) ও বল
া হয়।
শাররীক মিলন যে সকল কারনে যন্ত্রনাদায়ক হতে পারেঃ
নারী প্রয়োজনীয় মাত্রায় যৌন উত্তেজিত না হওয়ায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শাররীক মিলনে যন্ত্রনার সৃষ্টি করে। নারীর মনে যৌন চিন্তা/উত্তেজনা আসার ফলে তার গোপনাঙ্গে এক প্রকার পিচ্ছিল আঠালো তরল নিঃস্বরিত হয়ে যোনীকে ভিজিয়ে তোলে, যা সর্বপ্রকার ঘর্ষণ মসৃন করে এবং ব্যথাহীন ভাবে পুরুষাঙ্গের যাতায়ত নিশ্চিত করে।
যদি আপনি সম্পুর্ন উত্তেজিত হওয়া সত্বেও যৌনমিলনে ব্যথা অনুভব করছেন তাহলে একজন ডাক্তারের নিরিক্ষনে যেনে নিন আপনি নিন্মলিখিত কোন সমস্যায় ভুগছেন কিনা?
ডাক্তার আপনাকে নিচের প্রশ্নগুলো সহ আরো কিছু আনুষাঙ্গিক বিষয় জিজ্ঞেস করবেন -
ব্যথা কি যোনীমুখ ও তার আশপাশে নাকি অনেক ভিতরে/গভীরে?
ব্যথা কি ডান কিংবা বাম পাশে নাকি উভয় পাশে?
আপনার কি মেরুদন্ড কিংবা পিঠে কোন ব্যথা আছে?
ব্যথাটি কি রকম অনুভত হয়: গভীর বেদনা / ক্ষতের মত যন্ত্রনা / জ্বালাপোড়া / তীক্ষ এবং ছুরি দিয়ে খোঁচানোর মত?
আপনি কি শুধু শাররীক মিলনকালে ব্যথা অনুভব করেন নাকি মিলনের আগে পরেও ব্যথা থাকে?
ব্যথা কি একেক সময় একেক প্রকার এবং যৌন আসন পরিবর্তনের ফলে পরিবর্তিত হয়?
যদি আপনার যৌন উত্তেজনা/উত্তাপের ঘাটতি অন্য কোন শাররীক কিংবা স্বাস্থ্যগত কারনে না হয় তাহলে নিন্মলিখিত টিপস্ গুলো ব্যবহার করে শাররীক মিলনকালে যন্ত্রনা থেকে মুক্ত থাকতে পারেন -
*প্রশান্ত থাকুনঃ
যৌনকর্ম শুরু করার পুর্বে, গভীর ভাবে শ্বাস-প্রশ্বাস নিন এবং মানসিক প্রশান্তি অর্জনে স্থির থাকুন। শাররীক মিলনের প্রাক্কালে গরমকালে ঠান্ডা এবং শীতকালে ঈষৎ উষ্ণ পানিতে গোসল করে নিন। হালকা রিলাক্সেশান মিউজিক চালিয়ে রাখতে পারেন।
*সম্পর্কের বৈরি বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুনঃ
আপনার সঙ্গীর কোন বিশেষ বিষয়ে আপনার যদি কোন অপছন্দ থাকে তাহলে হয়তো শাররীক মিলন তত একটা মজাদার বিষয় হয়না। স্বামী-স্ত্রীর মাঝে আন্তরিক সম্পর্ক না থাকলে যৌনমিলনে মানসিক প্রশান্তি আসবে না।
কোন খাবার এর প্রতি অরুচি থাকলে যেমন তা স্বাদহীন মনে হয় তেমনি সম্পর্কের বৈরিতা শাররীক মিলনকে যন্ত্রনাদায়ক করে তোলে। তাই ব্যথাহীন মিলনের জন্য সম্পর্কের উন্নতী জরুরী।
*পিলভিক ফ্লোর পেশী শক্তিশালী করুনঃ
কিগ্যাল এক্সেরসাইজের মাধ্যমে (কিগ্যাল এক্সেরসাইজের পদ্ধতি পুর্বে বর্ননা করা হয়েছে) আপনার পিলভিক ফ্লোর পেশি শক্তিশালী করুন। পিলভিক এক্সেরসাইজের ফলে যৌনাঙ্গে রক্তসঞ্চালন প্রক্রিয়া জোরলো হয়, ফলে যৌনউত্তেজনায় যৌনাঙ্গ পুর্নমাত্রায় মিলনের জন্য প্রস্তুত হতে পারে যা মিলনকালে ব্যথামুক্তিতে সহায়তা করে।
*ব্যথার বিষয়টি আপনার স্বামীকে বলুনঃ
আমাদের দেশের অনেক নারী লজ্জার কারনে অনেক সময় ব্যথা সহ্য করে যান।
কিন্তু শাররীক মিলনে ব্যথা অনুভুত হলে তা অবশ্যই আপনার স্বামীকে বলতে হবে। কারন দুই জনের মানসিক এবং শাররীক প্রশান্তির নিশ্চয়তাই সুখি দাম্পত্য জীবনের প্রধান হাতিয়ার।
*ভিন্ন আসন চেষ্টা করুনঃ
শরীরের নির্দিষ্ট কোন অংশে চাপ পড়ার কারনেও যৌনমিলনে ব্যথার কারন হতে পারে। আসন ভঙ্গীর কারনে হয়তো কোন হাড়-জোড়ে ব্যথার সৃষ্টি করছে অথবা কোন নির্দিষ্ট কৌনিক অবস্থানে লিঙ্গ প্রতিস্থাপনের ফলে মিলনে ব্যথা অনুভুত হচ্ছে। আসন পরিবর্তন করে দেখুন - হয়তো ভাল ফল পাওয়া যেতে পারে।
যৌন মিলনের সময় করনীয়:
১. সঙ্গিনীর দেহে প্রবেশ এর পূর্বে আপনার যৌনাঙ্গ দিয়েদিয়ে তার যৌনাঙ্গে হালকা ভাবে আদর করুন , সঙ্গীকে জানান যে আপনি এখন প্রবেশকরতে যাচ্ছেন , এর ফলে সে আপনাকে ভিতরে নেয়ারজন্য মানসিক ভাবে প্রস্তুত হবে ।
২. কক্ষনোই জো
র
করে ঢুকার চেষ্টা করবেননা , যদি দেখেন যে আপনার সঙ্গিনীর যৌনাঙ্গ আপনাকে নেয়ার জন্য প্রস্তুত নয় তবে তাকে আশ্বাস দিন যে অসুবিধা নেই , সঙ্গিনীকে রাগ দেখাবেন না । যৌনাঙ্গ সবসময় এক ধরনের Response নাও দিতে পারে। যদি রাগ দেখান তাহলে পরবর্তীতে সে উত্তেজিত হবার বদলেভয় পাবে এবং তার মস্তিস্ক Response করতে প্রচুর সময় নিবে ।
৩. প্রবেশ এর পর আস্তে আস্তে আদর করুন , সঙ্গিনীকে মন থেকে ভালোবাসার কথাবলুন , তার সারা শরীরে হাত বুলান ।
মনে রাখবেন যে , যদি আপনার সঙ্গী আপনার কাছ থেকে ভালবাসা পূর্ণ শারীরিক আদর লাভ করে তাহলে এটি তার কাছে আনন্দময় মুহূর্ত হিসেবে গণ্য হবে , এবং তা সুখকর স্মৃতি হিসেবে তার মস্তিস্কে জমা হবে । ফলাফল হিসেবে পরবর্তীতে যৌন মিলনের সময় তার Response অনেক ভালো হবে ।
৪. সঙ্গিনীকে ব্যথা দিবেন না । মাঝে মাঝে প্রশ্ন করুন যে তার কেমন লাগছে । যদি দেখেন যে আপনার সঙ্গিনীর যোনি রস কমে আসছে বা শুকিয়ে আসছে তাহলে সঙ্গম শেষ করে দিন , জোর করে দীর্ঘায়িত করবেন না ।
৫. মিলনের এক পর্যায়ে যখন আপনি অনুভব করছেন যে আপনার একটি শিরশিরেঅনুভূতি হচ্ছে , এবং এই অনুভূতি আর একটু বাড়লেই আপনার বীর্যপাত হয়ে যাবে , তখন কোমর সঞ্চালন বন্ধ করুন । চুপচাপ সঙ্গিনীর উপর শুয়ে থাকুন এবং তাকে গলায় বা কানে চুমু দিন। চোখ বা চুলের প্রশংসা করুন । আলতো ভাবে তাকে আদর করুন । এতে আপনার মনোযোগ অন্য দিকে সরবে এবং শিরশিরে অনুভূতি কমে গিয়ে যৌনাঙ্গ আবার স্বাভাবিক হবে ।
এরপর আবার মিলন শুরু করুন । প্রক্রিয়া টি ২-৩ বার এর বেশী প্রয়োগ করবেন না ।
৬. সেক্স স্টাইল পরিবর্তন করুন । এক এক দম্পতি এক এক স্টাইলে তৃপ্তি বোধ করেন , তাই ধীরে ধীরে জেনে নিন আপনাদের কোন সেক্স স্টাইল পছন্দ । সেগুলো প্রয়োগ করুন ।
৭. মিলনের সময় যদি অল্প সময়ে নারী সঙ্গির যোনি রস শুকিয়ে আসে , বা পুরুষ সঙ্গির লিঙ্গ তেমন শক্ত না হয় , বা দ্রুত বীর্যপাত হয়েযায় তাহলে সঙ্গীকে দোষারোপ করবেন না । নিয়মিত যৌন জীবন এর মাঝে মাসে ২-৪ বার এরকম হতেই পারে । সঙ্গীকে জানান যে কোন অসুবিধা নেই । পরের বার ভালো হবে । প্রত্যেক বার যে পূর্ণ যৌন মিলন করতেই হবে এমন কথা নেই ।
৮. এক এক দম্পতি উত্তেজিত হবার এক এক নিয়ম ( যেমনঃ চুম্বন , ব্লো-জব ) পছন্দ করেন , জেনে নিন আপনাদের কোনটি পছন্দ । সেটি করুন । একক সিদ্ধান্ত নেবেন না । আপনার সঙ্গী যদি কোনটি পছন্দ না করেন তবে সেটি করবেন না ।
৯.আপনার সেক্স করতে ইচ্ছা করছে কিন্তু আপনার সঙ্গীর করছেনা ।
তাহলে নিজেকে সংযত করুন।
পুরুষত্বে সমস্যা –
ডাক্তারের কাছে যেতে কুন্ঠিত বোধ করছেন? তবে চিন্তা করবেন না কারণ এর চিকিত্সা আপনি এখন আপনার বাড়িতেও করতে পারেন৷ আর আপনি একবার এইসমস্যার সন্মুখীন হলে পরবর্তী সম্পূর্ণ জীবন আপনাকে এভাবে কাটাতে হবে এমন কোন আশঙ্কাতে আপনি থাক
বেন না৷
হোম রেমেডি পুরুষের এই সমস্যা সমাধানের জন্য এগিয়ে এসেছে৷ তারা যাতে আবার তাদের পূর্ণ যৌন ইচ্ছা ফিরেপায় তার উপায় বার করেছে হোম রেমেডি৷ যাদের মধ্যে এই অসুবিধা সবে মাত্র দেখা দিয়েছে তাদের ক্ষত্রে হোম রেমেডি কার্যকরী হতে পারে৷ কিছু কিছু ক্ষেত্রে হোম রেমেডি দ্বারা চিকিত্সাকরা যায় কিন্তু সবক্ষেত্রে হোম রেমেডি প্রযোজ্য নয়৷
এবার আসুন জানা যাক যৌন অক্ষমতার প্রথম ধাপের চিকিত্সাতে দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার্য কিকি সামগ্র্রী কাজেলাগতে পারে বা তা ব্যবহারে কি উপকার সাধিত হয়–
রসুন :
যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপ্টিক এবং immune booster হিসাবে কাজ করে আর এটি অতিঅ সহজলভ্য সব্জী যা আমারা প্রায় প্রতিনিয়্ত খাদ্য হিসাবে গ্রহন করে থকি৷ আপনার যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷ কোন রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে৷এছাড়া যদি কোন ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব বেশী হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রে ও রসুন খুব ই কার্যকরী৷
প্রতিদিন দু থেকে তিনটি রসুনের কোয়া কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খান৷ এতে আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গিয়ে থাকলে তা বৃদ্ধি পাবে৷ এ ছাড়া গমের তৈরি রুটির সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে তা আপনার শরীরে স্পার্ম উত্পাদনের মাত্রা বাড়ায় এবং সুস্থ স্পার্ম তৈরিতে এটি সাহায্য করে৷
পেঁয়াজ :
কাম-উত্তেজক ও কামনা বৃদ্ধিকারী হিসাবে পেঁয়াজ বহুদিন থেকে ই ব্যবহূত হয়ে আসছে৷ কিন্তু এটি কিভাবে এই বিষয়েকার্যকরী তা এখন ও পর্যন্ত সঠিক ভাবে জানা যায় নি৷
সাদা পেঁয়াজ পিষে নিয়ে তাকে মাখনের মধ্যে ভালো করে ভেঁজে নিয়ে তা প্রতিদিন মধুর সঙ্গে খেলে তা থেকে উপকার পাওয়া যায়৷ কিন্তু একটি বিষয় মনে রাখবেন, এটি খাওয়ার আগে ঘণ্টা দুয়েক সময় আপনার পেট খালি রাখবেন৷ এইভাবে প্রতিদিন খেলে স্খলন, শীঘ্রপতন বা ঘুমের মধ্যে ধাতুপতন (যাকে এক কথায় spermatorrhea বলা হয়) ইত্যাদি সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব৷
এছাড়া পেঁয়াজের রসের সঙ্গে কালো খোসা সমেত বিউলির ডালের গুঁড়ো সাত দিন পর্যন্ত ভিজিয়ে রেখে তাকে শুকিয়ে নিন৷ এঅটির নিয়্মিত ব্যবহার আপনার কাম-উত্তেজনা বজায় রাখবে এবং শারীরিকমিলনকালীন সুদৃঢ়তা বজায় রাখবে৷
গাজর :
150গ্রাম গাজর কুঁচি এক টেবিল চামচ মধু এবং হাফ-বয়েল ডিমের সঙ্গে মিশিয়ে দুমাস খেলে আপনার শারীরিক এই অক্ষমতা কম হতে পারে৷
কাজেই এখন আর দুধ্চিন্তা করবেন না৷ সমস্যার একেবারে প্রথম ধাপে আপনি বাড়িতে এই পদ্ধতি গুলি মেনে চলে দেখুনহয়তঃ প্রাথমিক ধাপে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে৷
মেয়েদের যৌন মিলনে আগ্রহী করার উপায়""""
--------------- --------------- --------------- --
মেয়েদের সবচেয়ে সংবেদনশীল অঙ্গ হলো ভগাঙ্কুর বা ক্লিটোরিস (clitoris)। স্তনবৃন্ত, উরুদ্বয়, কানের লতি বা কানের নিচে, ঘাড়, ঠোঁট সহ যে কোন অঙ্গই
সংবেদনশীল হতে পারে। ভগাঙ্কুরে জিহ্বা দিয়ে লেহন করে বা আঙুল দিয়ে ঘর্ষণ করে সবচেয়ে তাড়াতাড়ি উত্তেজিত করা সম্ভব। এছাড়া একেকজনের একেক রকম রুচি বা ভালো লাগা থাকে।
এসব জেনে নিতে হয়।
উত্তেজিত হলে মেয়েদের যৌনাঙ্গ ফুলে ফাঁপা হয়ে উঠবে, অতিরিক্ত ভিজে পিচ্ছিল হয়ে যাবে, স্তনবৃন্ত শক্ত হয়েফুলে উঠবে, নিঃশ্বাস দ্রুত এবং গাঢ় হয়ে আসবে, মুখে নানারকম শব্দ হবে।
প্রায় বেশীর ভাগ মহিলারাই যৌন মিলনের পরে একান্ত ঘনিষ্ঠ মুহুর্ত চায়৷ সে চাহিদায় তারা পরিতৃপ্ত না হতে পারলে তাদের সঙ্গীর শারীরিক সংসর্গ তাদের খুশী করতে পারে না৷ এই অতৃপ্তির কারণেবেশীর ভাগ মহিলারই তার পুরুষ সঙ্গীটিকে selfish বলে মনে হয়৷ কারণ তাদের মতে যৌন পরিতৃপ্তির সঙ্গে মানসিক সান্নিধ্যও সম্পর্কের ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ৷ আর মানসিক ছোঁয়া তারা অনুভব করেন মিলন পরবর্তী সান্নিধ্যর মাধ্যমে৷
ছেলেদের খুব দরকারী টিপসঃ অকাল বীর্যপাত
পুরুষ যদি উত্তেজনার শুরুতেই বীর্য ত্যাগ করে তবে তাকে অকাল বীর্যপাত বলে। নারীর সাথে দৈহিক মিলনের সময় পুরুষ নানা ভাবে নারীকে উত্তেজিত করে। এই সময় উভয়েই উভয়েই শরীর স্পর্শ করে এবং নানাভাবে আদর করে।
অন
েক পুরুষের এই সময়েই বীর্যপাত হয়ে যায়। এতে করে পরবর্তী যৌন উত্তেজনা আর তীব্র হয় না। অকাল বীর্যপাতের ব্যাপারে কয়েকটি পরামর্শ হলো–
লিঙ্গে স্পর্শ না করা।
প্রথমেই তীব্র উত্তেজিত না হওয়া ।
পারস্পরিক হস্তমৈথুন।
নিজেকে যতোটা সম্ভন টেনশন মুক্ত রাখা।
।
লিঙ্গের উত্তেজনা ধরে রাখা ইত্যাদি ।
চিকিৎসা
ডায়াজিপাম অথবা লিব্রিয়ামের ব্যবহার ।
যৌনমিলনের আধাঘন্টা আগে ট্যাবলেট মেলারিল ৫ থেকে ১০ মিঃগ্রাম সেবন।
ফোঁটা ফোঁটা বীর্যপাত পুরুষের যৌন জীবনের একটি সমস্যা। বিভিন্ন শারীরিক এবং মানসিক কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে। সাইকোজেনিক কারণে অবশ্য এই সমস্যা হয় বেশি। অনেক ক্ষেত্রে আঘাতজনিত কোনো কারণে ও এটি হতে পারে।
টিপস ১- ছেলেদের জন্যঃ
সেক্সের শুরুতে যোনীর মনোযোগ দেবেন না।
মৃদু, রোমান্টিক চুম্বন দিয়ে শুরু করুন। প্রথমে ঠোঁট এর পর গার্লফ্রেন্ড বা স্ত্রীর গলায় চুমো দিন। এরপর স্তনজোড়া দুহাতে নিয়ে আস্তে আস্তে খেলতে থাকুন। নিয়মিত বিরতি নিয়ে তাতে চুমো দিন। সম্ভব হলে নিপলে মৃদভাবে কামড় দিন, তবে অবশ্যই অনুমতি নিয়ে।
এরপর নাভিতে চলে যান। অসংখ্য চুম্বনে নাভিকে মুখরিত করুন। সবশেষে যোনিতে যান। ওরাল সেক্সের কৌশল জা
না থাকলে তা প্রয়োগ করুন।
#মনে রাখবেন- সেক্সের আগে অন্তত ২০ মিনিত ফোরপ্লে চালিয়ে যাবেন।
যোনিতে চুম্বন, আঙ্গুল ইত্যাদি মাধ্যমে পার্টনারকে পাগল করে ফেলুন। একসময় তিনি নিজ থেকেই আপনার পেনিস যোনিতে ঢুকাতে বলবেন। তখন শুরু করবেন। এবং ঢুকানোর আগে তার যোনি ভালোমত যৌনরসে পিচ্ছিল হয়েছে কি না নিশ্চিত হয়ে নিন।
মেয়েদের জন্নেঃ
যৌন আত্মবিশ্বাসী নারী হতে চান? আপনার জন্য কিছু টিপস।
*সুন্দর জামা কাপড়ে পরিপাটি থাকুনঃ
কোন একটি বিশেষ অনুষ্ঠান, বিশেষ দিন কিংবা বিশেষ মুহুর্তের জন্য কেন অপেক্ষা করবেন? আপনি হয়তো লক্ষ্য করেছেন সাজগোজ করে থাকলে আপনার প্রিয়জন আপনার দিকে
বেশি নজর দেয়। একদম জমকালো মেকাপ করে সারাদিন বসে থাকতে বলছি না - সামান্য চুল আচড়ে রাখা কিংবা ঠোটে হালকা লিপিষ্টিক এর সাথে আয়রন করা জামা আপনাকে ঘরোয়া পরিবেশে আকর্ষনীয় করে তুলতে পারে। আপনার যেসকল জামা আপনাকে আনকমফোর্টএ্যবল কিংবা আনএট্রাক্টিভ করে বলে মনে হয় তা ফেলে দিন (গরীবকে দিয়ে দিন) - শুধুমাত্র আপনার পছন্দসই কাপড়ই ভেতর থেকে আপনাকে মানসিক শক্তিশালী করতে সক্ষম! যেসব রঙ আপনার গায়ের রংয়ের সাথে যায় শুধু সে রকম কাপড় কিনুন। কাপড় পছন্দের ক্ষেতে কি কাপড় কিনছেন তাও লক্ষ্য রাখার বিষয়; কারন আপনি নিশ্চয় গ্রীষ্মে সিল্ক জামা পরে ঘুরবেন না।
*সেক্সি অন্তঃবাস ব্যবহার করুনঃ
আমাদের দেশের মেয়রা অন্তঃবাসকে অত একটা গুরত্ব দেয়না।
বেশিরভাগ নারী মনে করে এটাতো জামা/শাড়ীর নিচে থাকবে অতএব বেশি টাকা দিয়ে সুন্দর ব্রা/আন্ডার গার্মেন্টস খরিদ করার দরকার কি? মাঝে মাঝে লক্ষ্য করা যায় হলুদ জামার নিচে কেউ কালো অন্তঃবাস পরে বেরিয়ে পড়েছেন যা সহজেই অন্যের চোখে দৃশ্যমান হয়ে একটি অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। এবার আসুন ঘরে! স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে বাহ্যিক পরিদেয় কাপড়ের সাথে সাথে অন্তঃবাসের গুরত্ব অপরিসীম। একজন নারীর অন্তঃবাস হতে পারে তার স্বামীর "টার্ন অন সুইচ"। নারী অনুভতির অনুরননে ব্যকুল হলেও পুরুষ ভিজ্যুয়ালাইজেশানে বেশি কর্মঠ। নারীদের বলে রাখি - মিলনের প্রস্তুতি হিসেবে নিজ থেকে কাপড় খুলে বসে থাকবেন না।
আপনার পুরুষকে পিপাসার্ত করুন - তাকে বস্ত্রহরন উপভোগ করতে দিন। বস্ত্রহরনে সেক্সি সুন্দর অন্তঃবাস পুরুষ শরীরে আগুন জ্বালে।
*নিজ সম্পর্কে পুর্ন আত্মবিশ্বাসী হউনঃ
নারী পুরুষ নির্বিশেষে আমাদের দেশে মানুষের শাররীক আত্মবিশ্বাস অনেক কম। এর প্রধান (হয়তো একমাত্রও বলা যায়) যৌনতা এবং শরীর সম্পর্কে আমাদের অজ্ঞতা। পৃথিবীর প্রায় ৫৫% নারীর দুইটি স্তন একেবারে সমান আকার/গঠনের নয়।
কারো কারো স্তন আকারের পার্থক্য এত কম যে চোখে পড়েনা; আর কারো একটু বেশি যা সহজে দৃষ্টিগোচর হয়। স্তনের আকারের এই বিষয়টি নারীরাও জানেন না বলে নিজ থেকে হীনমন্যতায় ভোগেন তারা। এ রকম আরো অসংখ্য স্বাভাবিক বিষয় আছে যা ভেবে আমরা অহেতুক চিন্তিত হই। এতে মন ছোট করার কিছুই নেই।
সেক্সের আগে যতোটা সম্ভব কড়া পারফিউম নিন।
পারফিউম আপনাকে পার্টনারের কাছে আরও বেশি আবেদনময় করে তুলবে। মেয়েরা সেক্সের সময় চুল খোলা রাখুন। চুলের জন্য বিশেষ পারফিউম ব্যবহার করতে পারেন। অনেকেই ভেজা চুল পছন্দ করেন। বেজা চুল সেক্সের জন্য অত্যন্ত উপ
যোগী।
ভুলেও যৌনাঙ্গের আশে-পাশে পারফিউম লাগাবেন না। এতে যৌনাঙ্গের স্বাদ তেতো হয়ে যাবে।
মেয়েদের টিপসঃ
বয়ফ্রেন্ড বা হাসবেন্ডকে ব্লো-জব দেবার সময় বা ওরাল সেক্সের সময় বয়ফ্রেন্ডের বা হাসবেন্ডের যৌনরস বা শুক্রাণু হঠাৎ যদি বের হয়ে যায় এবং মুখে পড়ে, তবে চিন্তার কিছু নেই। এটা খাওয়া যায়। এটা খেলে প্রেগন্যান্ট হয় না।
তাছাড়া, বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে ছেলেদের যৌনরস খেলে মেয়েদের যৌনক্ষমতা বাড়তে পারে
টিপসঃ মেয়েদের জন্যঃ
সবসময় সেক্সের আহ্বান পার্টনারের কাছ থেকে আশা করবেন না। মাঝে মাঝে আপনিও আমন্ত্রণ জানান। চেষ্টা করুন সেক্সের আগে আবেদনময়ী কোন ড্রেস পরতে। আপনার পার্টনার চুল খোলা পছন্দ করলে খুলে দিন। সাজুগুজুও করে নিতে পারেন হালকা।
কড়া সুগন্দী ব্যবহার করুন।
চেষ্টা করবেন শরীরে কোন কাপড় না রাখতে। সঙ্গীকে আপনার কাপড় খুলে নিতে দিন। বিশেষ করে ব্রা ও পেন্টি তাঁকে খুলতে দিন। আপনি সেন্সেটিভ হলে তাঁকে জা
নান।
স্লোলি করতে বলুন।
স্তন যুগলে তাঁর হাতে সপে দিন। অবশ্যই শুরুর আগে তাঁকে ওরাল অরগাজম দিন। পেনিস সম্পূর্ণ মুখে নিতে চেষ্টা করুন। কামড় দিতে পারেন হাল্কা।
তবে অনুমতি নিয়ে।
সেক্সের সময় টেনশন করবেন না। তবে আপনার যোনী ভালোমত পিচ্ছিল হবে না এবং ব্যথা পাবেন। তাই পেনিত ঢুকাতে দেবার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন আপনার যোনী ভালোমত পিচ্ছিল হয়েছে কি না।
লজ্জা পাবেন না।
পার্টনার যেমনটি চায় করতে দিন। স্বতঃস্ফূর্ত থাকুন
স্তন আর পেনিস কি করে বড় করা যায় এই প্রশ্ন করতে করতে অনেকে জান-প্রাণ এক করে ফেলছেন। এই ধারণা নিয়ে বস
বাসকারীদের জন্য দুঃসংবাদ-
যৌনমিলনের সময় আনন্দলাভ মোটেও আপনার স্তন বা পেনিসের বিশালত্বের উপর নির্ভর করে না। বরং আপনি ব্যাপারটায় কতটা গুরুত্ব দিচ্ছেন, কতটা দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছেন এবং কতটা বৈচিত্র আনতে পারছেন তার উপর নির্ভর করে।
সুতরাং সেক্সী হতে হলে যে কোন মূল্যে পেনিস বা স্তন বড় করতে হবে এই চিন্তা ছেড়ে দিন।
এই ধারণা মিডিয়ার সৃষ্টি :p
রথম সেক্স করতে যাচ্ছেন?? টেনশন লাগছে?? জেনে নিন খুব দরকারী কিছু টিপসঃ
সেক্সের আগে অবশ্যই গোসল করে নিন। পারফিউম ব্যবহার করুন। এটা কনফিডেন্স বাড়াবে।
আপনি মেয়ে হলে প্রস্তুত থাকুন। প্রথম সেক্সে আপনার সতীচ্ছদ পর্দা ছিঁড়ে যাবে এবং সামান্য র
ক্তপাত হবে।
তাই সাথে অবশ্যই টিস্যু রাখুন। এসময় কিছুটা ব্যথা পাবেন। ভয় পাবার কিছু নেই। টেনশন করবেন না। আপনার যোনী ভালোমত পিচ্ছিল না হলে বেশ ব্যথা পাবেন।
তাই সাবধান!
আর ছেলেদের বলছি, যোনীতে আপনার পেনিস ঢুকানোর আগে আপনার পার্টনার মানসিক ভাবে প্রস্তুত কি না জেনে নিন। প্রথম বার ঢুকানোর সময় খুব আস্তে ঢুকাবেন। প্রথমে ভালোমত ঢুকবে না। পর্দা ছেঁড়ার পর যোনীপথ ফ্রী হবে। তাই প্রথমদিকে না ঢুকলে ভুলেও জোর করে ঢুকাতে যাবেন না।
এতে আপনার পার্টনার মারাত্মক ব্যথা পাবেন এবং যোনির অভ্যন্তরে ছিঁড়ে প্রচন্ড রক্তপাত হতে পারে। আস্তে আস্তে কয়েকবার ঢুকালেই যোনিপথ ফ্রী হয়ে যাবে। তখন স্পীড বাড়ান।
দুজনেই কনফিডেন্ট থাকুন। আর অবশ্যই জেনে নিন আপনার পার্টনার যৌনাঙ্গের চারপাশের চুল পছন্দ করেন কি না।
না করলে অবশ্যই ক্লিন শেভড থাকুন। মেয়েরা হেয়ার রিমুভার ব্যবহার করতে পারেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।