কোরবানির পশুর হাটে এবার প্রচুর গবাদি পশু এসেছে । আর এই গবাদি পশুর বেশির ভাগই এসেছে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে। ক্রেতারা বাজারে গরুর কম মূল্য দেখে খুশী। যার সামর্থ আছে ধর্মমতে তারই কোরবানির দেয়ার নিয়ম। সেহেতু সার্মথবান ব্যক্তি যদি ৫/১০ হাজার টাকা বেশী দিয়ে কোরবানির পশু ক্রয় করেন তাহলে তার কিছুই আসবে যাবেনা।
হয়তো তিনি সেটা ২/১ মাসে পুষিয়ে নিতে পারবেন। কিন্তু যে কৃষক মানুষের খাদ্যমূল্যের চাইতে বেশী মূল্য দিয়ে একটি বছর ২/১টি গরু-ছাগল লালন পালন করে বাজারে বিক্রি করতে নিয়ে গিয়ে খরচের মূল্য পেল না, চোখ মুছতে মুছতে বাড়ি ফিরলো তার কথা কী কেউ ভেবেছেন ? নিশ্চয় না। কারণ সরকারে যারা আছেন তারা বাহবা নিয়ে বলবেন এবার গরুর মূল্য কম ছিল আমাদের সরকারের যথাযথ সীমান্তু খুলে দেয়ার কারণে। এতে হয়তো সাময়িক বাহবা পাওয়া যাবে। মনে হবে দেশের মানুষ সবাই গরু ।
তারা সরকারের এই কথায় নিজের পিঠে নিজে তালি মারবে। বিষয়টি কিন্তু তা নয়। সবাইকে গরু ভাবা ঠিক নয়। মানুষ এখন অনেক বু্দ্ধিমান। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।