দিনে সূর্য রাতে চাদঁ, নতুন আলোয় করবো মাত ! প্রাককথা: আমরা সাধারন মানুষ অপরাধ যতটা না নিজ ইচ্ছায় করি তার চেয়ে বেশী করি পারপার্শ্বিকতার সাপেক্ষে।
আমরা কেউই অপরাধমুক্ত মনের অধিকারী নই।
এই পোস্ট আমি ধারাবাহিক ভাবে দিব বলে আশা রাখি।
যদি কখনো পারপার্শ্বিকতার দাবি থাকা সত্বেও কোন অপরাধের সাজা মনে করে কেউ অপরাধটি করা হতে বিরত হয় বা সম্ভাব্য অপরাধীকে বিরত করতে পারে তবেই আমি নিজেকে সার্থক মনে করবো।
প্লিজ এখানে গঠনমূলক সমালোচনা করবেন।
যাতে আলোচনার মাধ্যমে সবাই শিখতে পারি।
ধন্যবাদ!
[বি: দ্র: দন্ডবিধিতে মোট ৫১১ টি ধারা আছে (বাতিল সহ);
আজ শুধু প্রথম গুরুত্বপূর্ণ দুইটি ধারাই দিব। ]
ধারা-২: যদি কোন ব্যক্তি অপরাধ সংগঠন করে তবে তিনি এদেশের নাগরিক হোন বা না হোন তাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।
ধারা-৩: যদি এদেশের কোন নাগরিক অন্য দেশে অপরাধ করে তবে তার শাস্তি এদেশের আদালত কতৃর্ক প্রদান করা যাবে। এক্ষেত্রে মনে করা হয় উক্ত ব্যক্তি এই অপরাধ এই দেশেই সংগঠিত করেছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।