ট্রুথ নট সেইড টুডে, কুড টার্ন টু আ লাই টুমোরো বেহেস্তে এক পাগলা নিউরোবায়োলজিস্ট প্রফেসর অত্যাধুনিক ল্যাব বানালেন। জীবিতকালে দুনিয়াতে উনি ইদুরের উপর এক্সপেরিমেন্ট করতেন। কিন্তু মানুষের ব্রেইনে এক্সপেরিমেন্ট করা নিষেধ ছিল বলে, বেহেস্তে এসে উনি সেই পরীক্ষাগুলো করে দেখতে চাইলেন।
পরীক্ষাটি খুবই সোজা। ইদুরের মাথায় একটা বিশেষ ইলেকট্রড ঢুকিয়ে হালকা শক দিলে ইদুর খুব সুখ পায়।
সুখে অস্থির হয়ে ইদুরগুলো ৭ বার বাটন প্রেস করলে আরেকটা শক পায়। এরপরে আবার ৭ বার প্রেস করে ইদুরগুলো আবার শক পায়। শক পাবার জন্য ইদুর গুলো বারংবার প্রেস করতেই থাকে। এই সুখ নেশার মতো হয়ে যায়। বাটন প্রেস করতে করতে শেষে ইদুরগুলো মরে যায়।
এই একই কাজ মানুষের উপরে করতে, দোজখ থেকে দুনিয়ার বিভিন্ন দেশের মানুষ আনা হলো। কোন দেশের মানুষের মাথায় ইলেকট্রড ঢুকিয়ে শক দিলে কেমন আচরণ করে তা রেকর্ড করা হচ্ছে। ১ সপ্তাহ পরে কাজের অগ্রগতি দেখলেন প্রফেসর...সবদেশের মানুষ মাথায় শক খেলে হাসছে। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ হাসছে না। খুবই চিন্তার কথা।
প্রফেসর হতাশ হয়ে বাংলাদেশ নিয়ে খোজ করতে করতে উনি লেজে হোমো এরশাদকে খুঁজে পেলেন। বাংলাদেশের মানুষ হাসানোতে উনার দীর্ঘ অভিজ্ঞতার কথা দোজখের ডাটাবেসে লেখা ছিল। এরশাদকে ডেকে পাঠালেন। কাজ বুঝিয়ে দিলেন ল্যাবের।
এরশাদ ল্যাবে যাবার ১০ মিনিট পর ল্যাব থেকে বিকট হাসির আওয়াজ শোনা গেল...প্রফেসর দৌড়ে আসলেন... এসে জিজ্ঞাসা করলেন এরশাদকে "কিভাবে তুমি বাংলাদেশের মানুষ হাসলে, এত কম সময়ে?"
- স্যার, খুবই সহজ...আপনে কানেক্শনে ভুল করসেন ....ইলেকট্রডটা মাথায় না দিয়া পাছা দিয়া ঢুকায়ে দিলেই বাঙালি খুশি হয় ..
অন্যান্য হাসির পোষ্টঃ
প্রধানমন্ত্রীর বেতনবৃদ্ধির দাবি জানিয়েছেন কাঠিমামা
শেখ হাসিনা ও স্টিভ জবস
টোনা মন্ত্রী
লেখাগুলো ফেইসবুকে বাঙ্গাল পেজের স্ট্যাটাস থেকে নেয়া ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।