বন রক্ষায় স্থানীয় ২৮ জন নারীকে নিয়ে একটি দল গঠন করেছিলেন কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার খুরশিদা বেগম। তাঁর ওই উদ্যোগের ফলে বনের গাছপালা বেড়েছে, রক্ষা পেয়েছে জীববৈচিত্র্য। এবার এই কাজের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও মিলল।
বন রক্ষায় বিশেষ অবদানের জন্য ওয়াংগারি মাথাই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন বাংলাদেশের খুরশিদা। ২৭ বছর বয়সী খুরশিদা পুরস্কার আনতে চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে রোমে যাচ্ছেন।
এই পুরস্কারের আর্থিক মূল্য ২০ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ১৬ লাখ টাকা।
জাতিসংঘের বন ও পরিবেশবিষয়ক বিভিন্ন সংস্থার উদ্যোগে গঠিত দ্য কোলাবরেটিভ পার্টনারশিপ অব ফরেস্ট (সিপিএফ) কেনিয়ার নোবেলজয়ী পরিবেশবিদ ওয়াংগারি মাথাইয়ের নামে এই পুরস্কারের প্রবর্তন করেছে। ২০০৪ সালে শান্তিতে নোবেলজয়ী বিশ্বব্যাপী ‘সবুজবেষ্টনী গড়ে তোলো’ আন্দোলনের এই নেত্রী গত বছর মারা যান।
খুরশিদা টেকনাফ সদর ইউনিয়নের কেরনতলী গ্রামের মৃত লোকমান হাকিমের মেয়ে। গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।
খুরশিদা ২০০৬ সাল থেকে বন বিভাগের সংরক্ষিত বনাঞ্চল রক্ষণাবেক্ষণ করে আসছেন। বন বিভাগ এবং যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বৈদেশিক বিষয়ক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডির সহায়তায় গঠিত নিসর্গ নেটওয়ার্ক এ কাজে সহায়তা করে। খুরশিদার নেতৃত্বে ২০০৬ সালে গঠিত এই দল পাঁচ একরের বেশি বনাঞ্চল সংরক্ষণ করে আসছে। তিনি নিসর্গ টেকনাফ সহব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং কেরনতলী মহিলা বন পাহারা দলের সভাপতি।
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পাওয়ায় খুরশিদা অনেক খুশি।
গতকাল শনিবার রাতে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমার দলের ২৮ নারীর অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল এই আন্তর্জাতিক পুরস্কার। পুরস্কারের সব টাকা ২৮ নারী সদস্যের মধ্যে ভাগ করে দেব, যেন বন রক্ষায় তাঁরা আরও বেশি সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। ’
নিসর্গ সহায়তা প্রকল্প, চট্টগ্রাম দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের যোগাযোগ কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ সেন বলেন, তিন মাস আগে এই পুরস্কারের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে কয়েক শ আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে টেকনাফের খুরশিদা নির্বাচিত হয়েছেন। বাংলাদেশের বনায়ন, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষার ক্ষেত্রে এটি অসাধারণ অর্জন।
এই অর্জন বাংলাদেশ নতুন করে বিশ্বের কাছে পরিচিতি পাবে।
বন রক্ষায় স্থানীয় ২৮ জন নারীকে নিয়ে একটি দল গঠন করেছিলেন কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার খুরশিদা বেগম। তাঁর ওই উদ্যোগের ফলে বনের গাছপালা বেড়েছে, রক্ষা পেয়েছে জীববৈচিত্র্য। এবার এই কাজের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও মিলল।
বন রক্ষায় বিশেষ অবদানের জন্য ওয়াংগারি মাথাই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন বাংলাদেশের খুরশিদা।
২৭ বছর বয়সী খুরশিদা পুরস্কার আনতে চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে রোমে যাচ্ছেন। এই পুরস্কারের আর্থিক মূল্য ২০ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ১৬ লাখ টাকা।
জাতিসংঘের বন ও পরিবেশবিষয়ক বিভিন্ন সংস্থার উদ্যোগে গঠিত দ্য কোলাবরেটিভ পার্টনারশিপ অব ফরেস্ট (সিপিএফ) কেনিয়ার নোবেলজয়ী পরিবেশবিদ ওয়াংগারি মাথাইয়ের নামে এই পুরস্কারের প্রবর্তন করেছে। ২০০৪ সালে শান্তিতে নোবেলজয়ী বিশ্বব্যাপী ‘সবুজবেষ্টনী গড়ে তোলো’ আন্দোলনের এই নেত্রী গত বছর মারা যান।
খুরশিদা টেকনাফ সদর ইউনিয়নের কেরনতলী গ্রামের মৃত লোকমান হাকিমের মেয়ে।
গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।
খুরশিদা ২০০৬ সাল থেকে বন বিভাগের সংরক্ষিত বনাঞ্চল রক্ষণাবেক্ষণ করে আসছেন। বন বিভাগ এবং যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বৈদেশিক বিষয়ক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডির সহায়তায় গঠিত নিসর্গ নেটওয়ার্ক এ কাজে সহায়তা করে। খুরশিদার নেতৃত্বে ২০০৬ সালে গঠিত এই দল পাঁচ একরের বেশি বনাঞ্চল সংরক্ষণ করে আসছে। তিনি নিসর্গ টেকনাফ সহব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং কেরনতলী মহিলা বন পাহারা দলের সভাপতি।
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পাওয়ায় খুরশিদা অনেক খুশি। গতকাল শনিবার রাতে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমার দলের ২৮ নারীর অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল এই আন্তর্জাতিক পুরস্কার। পুরস্কারের সব টাকা ২৮ নারী সদস্যের মধ্যে ভাগ করে দেব, যেন বন রক্ষায় তাঁরা আরও বেশি সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। ’
নিসর্গ সহায়তা প্রকল্প, চট্টগ্রাম দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের যোগাযোগ কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ সেন বলেন, তিন মাস আগে এই পুরস্কারের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে কয়েক শ আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে টেকনাফের খুরশিদা নির্বাচিত হয়েছেন।
বাংলাদেশের বনায়ন, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষার ক্ষেত্রে এটি অসাধারণ অর্জন। এই অর্জন বাংলাদেশ নতুন করে বিশ্বের কাছে পরিচিতি পাবে।
বন রক্ষায় স্থানীয় ২৮ জন নারীকে নিয়ে একটি দল গঠন করেছিলেন কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার খুরশিদা বেগম। তাঁর ওই উদ্যোগের ফলে বনের গাছপালা বেড়েছে, রক্ষা পেয়েছে জীববৈচিত্র্য। এবার এই কাজের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও মিলল।
বন রক্ষায় বিশেষ অবদানের জন্য ওয়াংগারি মাথাই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন বাংলাদেশের খুরশিদা। ২৭ বছর বয়সী খুরশিদা পুরস্কার আনতে চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে রোমে যাচ্ছেন। এই পুরস্কারের আর্থিক মূল্য ২০ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ১৬ লাখ টাকা।
জাতিসংঘের বন ও পরিবেশবিষয়ক বিভিন্ন সংস্থার উদ্যোগে গঠিত দ্য কোলাবরেটিভ পার্টনারশিপ অব ফরেস্ট (সিপিএফ) কেনিয়ার নোবেলজয়ী পরিবেশবিদ ওয়াংগারি মাথাইয়ের নামে এই পুরস্কারের প্রবর্তন করেছে। ২০০৪ সালে শান্তিতে নোবেলজয়ী বিশ্বব্যাপী ‘সবুজবেষ্টনী গড়ে তোলো’ আন্দোলনের এই নেত্রী গত বছর মারা যান।
খুরশিদা টেকনাফ সদর ইউনিয়নের কেরনতলী গ্রামের মৃত লোকমান হাকিমের মেয়ে। গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।
খুরশিদা ২০০৬ সাল থেকে বন বিভাগের সংরক্ষিত বনাঞ্চল রক্ষণাবেক্ষণ করে আসছেন। বন বিভাগ এবং যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বৈদেশিক বিষয়ক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডির সহায়তায় গঠিত নিসর্গ নেটওয়ার্ক এ কাজে সহায়তা করে। খুরশিদার নেতৃত্বে ২০০৬ সালে গঠিত এই দল পাঁচ একরের বেশি বনাঞ্চল সংরক্ষণ করে আসছে।
তিনি নিসর্গ টেকনাফ সহব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং কেরনতলী মহিলা বন পাহারা দলের সভাপতি।
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পাওয়ায় খুরশিদা অনেক খুশি। গতকাল শনিবার রাতে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমার দলের ২৮ নারীর অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল এই আন্তর্জাতিক পুরস্কার। পুরস্কারের সব টাকা ২৮ নারী সদস্যের মধ্যে ভাগ করে দেব, যেন বন রক্ষায় তাঁরা আরও বেশি সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। ’
নিসর্গ সহায়তা প্রকল্প, চট্টগ্রাম দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের যোগাযোগ কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ সেন বলেন, তিন মাস আগে এই পুরস্কারের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে কয়েক শ আবেদন জমা পড়ে।
এর মধ্যে টেকনাফের খুরশিদা নির্বাচিত হয়েছেন। বাংলাদেশের বনায়ন, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষার ক্ষেত্রে এটি অসাধারণ অর্জন। এই অর্জন বাংলাদেশ নতুন করে বিশ্বের কাছে পরিচিতি পাবে।
বন রক্ষায় স্থানীয় ২৮ জন নারীকে নিয়ে একটি দল গঠন করেছিলেন কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার খুরশিদা বেগম। তাঁর ওই উদ্যোগের ফলে বনের গাছপালা বেড়েছে, রক্ষা পেয়েছে জীববৈচিত্র্য।
এবার এই কাজের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও মিলল।
বন রক্ষায় বিশেষ অবদানের জন্য ওয়াংগারি মাথাই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন বাংলাদেশের খুরশিদা। ২৭ বছর বয়সী খুরশিদা পুরস্কার আনতে চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে রোমে যাচ্ছেন। এই পুরস্কারের আর্থিক মূল্য ২০ হাজার মার্কিন ডলার বা প্রায় ১৬ লাখ টাকা।
জাতিসংঘের বন ও পরিবেশবিষয়ক বিভিন্ন সংস্থার উদ্যোগে গঠিত দ্য কোলাবরেটিভ পার্টনারশিপ অব ফরেস্ট (সিপিএফ) কেনিয়ার নোবেলজয়ী পরিবেশবিদ ওয়াংগারি মাথাইয়ের নামে এই পুরস্কারের প্রবর্তন করেছে।
২০০৪ সালে শান্তিতে নোবেলজয়ী বিশ্বব্যাপী ‘সবুজবেষ্টনী গড়ে তোলো’ আন্দোলনের এই নেত্রী গত বছর মারা যান।
খুরশিদা টেকনাফ সদর ইউনিয়নের কেরনতলী গ্রামের মৃত লোকমান হাকিমের মেয়ে। গত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।
খুরশিদা ২০০৬ সাল থেকে বন বিভাগের সংরক্ষিত বনাঞ্চল রক্ষণাবেক্ষণ করে আসছেন। বন বিভাগ এবং যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বৈদেশিক বিষয়ক উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডির সহায়তায় গঠিত নিসর্গ নেটওয়ার্ক এ কাজে সহায়তা করে।
খুরশিদার নেতৃত্বে ২০০৬ সালে গঠিত এই দল পাঁচ একরের বেশি বনাঞ্চল সংরক্ষণ করে আসছে। তিনি নিসর্গ টেকনাফ সহব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং কেরনতলী মহিলা বন পাহারা দলের সভাপতি।
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পাওয়ায় খুরশিদা অনেক খুশি। গতকাল শনিবার রাতে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমার দলের ২৮ নারীর অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল এই আন্তর্জাতিক পুরস্কার। পুরস্কারের সব টাকা ২৮ নারী সদস্যের মধ্যে ভাগ করে দেব, যেন বন রক্ষায় তাঁরা আরও বেশি সক্রিয় ভূমিকা রাখেন।
’
নিসর্গ সহায়তা প্রকল্প, চট্টগ্রাম দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের যোগাযোগ কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ সেন বলেন, তিন মাস আগে এই পুরস্কারের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে কয়েক শ আবেদন জমা পড়ে। এর মধ্যে টেকনাফের খুরশিদা নির্বাচিত হয়েছেন। বাংলাদেশের বনায়ন, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষার ক্ষেত্রে এটি অসাধারণ অর্জন। এই অর্জন বাংলাদেশ নতুন করে বিশ্বের কাছে পরিচিতি পাবে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।