ঘুনে খাওয়া হৃদয়টাকে নিয়ে চলতে চলতে আজকাল খুব ক্লান্ত লাগে নিজেকে.. কুঁজো পাহাড়টির দুঃখের গল্প শুনতে শুনতে কখন যে দু'চোখ ভিজে এল বুঝতেও পারিনি। কষ্টের পাথর বুকে চেপে চেপে অদৃশ্য চোখে চেয়ে থাকা নীল আকাশটা ক'ফোঁটা জলে সমবেদনার স্নিগ্ধ ঝাপটায় বুলিয়ে দিয়ে গেল কিছুক্ষণ। আজ বহুদিন হয়...
তুই ভালো থাকিস, আমি সুন্দর থাকবো শুক্রবার অফিস শেষ করে বাসায় আসতে আসতে রাত নয়টা বেজে গেল। তখনো ক্যামেরার ব্যাটারীতে, মোবাইলে চার্জ দেয়া হয়নি, ব্যাগ গুছানো নাই, দাড়ি গোফ এর জঙ্গল হয়ে আছে, কাকে ছেড়ে কাকে ধরি করতে করতেই সাড়ে দশটা বাজে। নাকে মুখে কিছু গুঁজে কিছু কাপড় ...
© এই খানে প্রকাশিত সকল লেখার এবং অন্যান্য হাবিজাবি সমুহের সর্বসত্ত্ব লেখকের...© নগ্ন ঘুন পোকার বাস টেবিলের প্রস্থচ্ছেদ বা লম্বচ্ছেদের আনাচে কানাচে। বয়সের রংতুলি যে পাক গুলো এঁকে দিয়েছিলো গাছের গুঁড়িতে তার কোনোটিই আর কোনো ছায়া ফেলে না ডালে বসা মাছরাঙার বর্ণিল পালকে। ...
জোর হোক শুধু গলার আওয়াজ, গায়ের জোরটা তোলাই থাকুক ২০০৩ সালে একবার কক্সবাজার গিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য কক্সবাজার সৈকতে সাপ্তাহিক ২০০০ এর ঈদ সংখ্যার ফটো-শুট। ২৩ সেপ্টেম্বরের সকালে যাত্রা করে, প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর কক্সবাজার পৌঁছানো। যতদূর মনে আছে - দোতালা বাসটা প্রায় ঘণ্টা দুয়েক পর পর নষ্ট...
......... সেদিন ছিল পহেলা ফাল্গুন। ক্যাম্পাসের চারপাশ ছিল হলুদ রঙে মাতানো। কি সুন্দর লাগছিল সবাইকে। মেয়েদের বেশিরভাগের খোঁপায় ছিল গাঁধাফুলের মালা বাঁধা। কেউ কেউ বা এসেছিল লাল পেঁড়ে সাদা শাড়ি পড়ে। ছেলেরা ছিল ফতুয়া বা পান্জাবি গায়ে। সব মিলিয়েই ছিল অদ্ভুত এক প্রফুল্লতা। ব্যাগ কাঁধে...
জল ঝরাইয়া মায়ের চোখে শিমুল ফুলের কলি কেন সাজাইলা ফাগুনেরে রক্তে রাঙ্গা তুলি।। এই মাসেতে গান থামাইল সবুজ বনের পাখি পথ হারাইল পায়রা গুলি মেইলা সজল আঁখি রফিক শফিক ছালাম বরকত নিজে হইল বলি।। গুলির মুখে শহীদ হইল কত সোনার চান কেহ বলে আল্লা রসুল কেউবা ভগবান যাদের কথায় গাইল যে গান ...
ফাল্গুনের বৃষ্টির পর রাস্তা উড়ছিল হাওয়ায়, চলমান সন্ধ্যায় অনেকদিন পর দেখা, চেপে ধরল, শ্রী ঘোরতর বন্দ্যোপাধ্যায়
ইমরোজ ফাগুন হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দান, তোমার হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দান। ....................................... তোমার অসুখে কিংশুকে, অলক্ষ রঙ লাগলো আমার অকারণের সুখে, তোমার ঝাউয়ের বনে, মরমরিয়া উঠে আমার দুঃখ রাতের গান। -রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ...
শুভেচ্ছা,শুভেচ্ছা,শুভেচ্ছা এবং শুভেচ্ছা।
সূ্র্য-ঘড়ি সাত সকালে ফাগুন রাঙ্গা শাড়ি পড়ে দিন গোনে আজ কার? বাসন্তিরা সবুজ টিপে লাল সাদা আর হলুদ পাড়ে হাত ধরেছে তার..... ।
সময়র আলোড়ণ আমি আইয়া পরলাম তো ভাই
ভোরের তারা হয়ে একাকি পথ খুজি হাওয়াটা এমনই, হঠাৎ এসে বুকের ভিতর কাপন ধরিয়ে যায়। হাওয়াটা এত মধুর হয়, পরম মমতায় সারা শরীর জড়িয়ে দিয়ে যায়। হাওয়াটা ব্যাথার উপর নরম সুখ হয়ে ছুয়ে ছুয়ে যায় হাওয়ার দিন চলে...
এখন, এই ফাল্গুনের দুপুরে আর কোনো উদাসীনতা নয়, শিমুলের শাখায় ফুটে থাকা ফুলের গায়ে মাখামাখি হয়ে শুয়ে থাকা রোদের দিকে যারা খালি অবিরাম ছুড়ছে দীর্ঘশ্বাস, ওদের ধরো; যে কোকিল সারাটি দুপুর ধরে অবিরত ক্লান্তিহীন ডেকেই চলেছে, ওদের দীর্ঘশ্বাস সে পাখির পথে...
অনেকক্ষন ধরে হাটছেন আবরার সাহেব। অফিস শেষে রাস্তার সামনে গেটটা ধরে দাড়িয়ে থাকলেন কিছুক্ষন।আশেপাশে কোন রিকশা বা ট্যাক্সি আজকে দেখতে পাচ্ছেননা। আজকের হরতাল টা সবাই বেশ সিরিয়াসলী নিয়েছে।হাতে গোনা দূই একজন রিকসা ওয়ালা দেখা যাচ্ছে।খুব সতর্কভাবে চালিয়ে যাচ্ছে।প্যাসেনজার যেমন তাতে জড়সড় হয়ে বসে আছে...
" এক জীবনের বসন্ত সব তোমায় দিলাম, ফুল গুলো সব তোমার থাকুক কাটা গুলো আমি নিলাম " - সবাই কে পহেলা ফাল্গুনের শুভেচ্ছা