আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মিথ্যুক হাসিনা, চোরের মা খালেদা নাকি ড. ইউনুস দল: ইউনুস দল করলে কে কে আছেন?

বাধ ভাইঙ্গা যায় আওয়াজের ঠেলায়! লীগ সরকার: এই দলের প্রধান আমাদের শেখ হাসিনা। তিনি যে একজন ডাহা মিথ্যাবাদী সেটা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। বিদ্যূৎ উৎপাদনের রেকর্ড হওয়া সত্বেও দিনে দুবার কারেন্ট যায়। পিডিবি হিসাব করেই তো বলছিলো আমাদের দৈনিক চাহিদা কত। সে হিসাবে মাত্র ১ হাজার মেগাওয়াট কম।

তারপরও গাজীপুর ইপিজেডে ৩ ঘন্টা কারেন্ট ছিলো না। মাল নিতে ঘুষ দিতে হয়, ঝুত নিয়ে লীগের ছেলে পেলে মানুষ হত্যা করে। পুলিশের কাছে জিডি করতে গেলে ঘুষ দিতে হয় ৫০০ টাকা। খবর খুললে এমপি মন্ত্রীদের দুর্নীতি বাদ দেন, তার বাবার আমলের নেতা (কুষ্টিয়ার মেয়র) তার মাস্তানীর খবর পড়তে হয়। মা বলে ওর বাবার আমলে নাকি যার উপর রক্ষীবাহিনীর নজর ছিলো সে বাড়ির মেয়েদের ইজ্জত থাকতো না।

সেই লোক আজ হোক কাল হোক গলা কাটা অবস্হায় ডোবা্য পড়ে থাকতো। পুরো দেশটা সন্ত্রাসের আস্তানা ছিলো। থু থু মারি এমন ডাইনীকে! খালেদা জিয়া: এই মহিলার জন্মদিন নাকি দুটা। জামাত শিবিরের সাথে উঠাবসা। তার উপর তার দুই ছেলে দেশের সবচেয়ে বড় চোর।

দেশের সবকিছু বগুড়ায় নিয়ে যায়, ওখানে স্বর্গরাজ্য বানায়। গতবার সিরাজগন্জ্ঞ আর ঢাকায় বিদ্যূৎ থাকতো। আর সব অন্ধকার। মাত্র ৭৫ মেগাওয়াটের একটা বিদ্যূৎকেন্দ্র স্হাপন করে উদ্বোধনীর ৭২ ঘন্টা পর বন্ধ। চাপাবাজ মাহমুদুর রহমান টাটার কাছ থেকে টাকা খাবার জন্য কতই না ধানাই পানাই করলো।

পুরো রাজশাহীতে জঙ্গীদের হাতে ক্ষমতা তুলে দিয়ে কাঠমোল্লাদেরকে দেশের দায়িত্ব দিয়ে দিলো। পুরো দেশে বোমা আর জঙ্গীআক্রমনে সন্ত্রস্ত। তাও মহিলার মেক আপ কমে না। জামাট শিবির নিয়ে লেখার কিছু নাই। এরা মানুষের পর্যায়ে পড়ে না।

উপরের দুটো দল নিজের স্বার্থে একে মোজা হিসেবে ব্যাব হার করে। আমাদের উচিত এদেরকে জুতোর নীচে ব্যাব হার করা! বর্জন করা! ড: ইউনুস: অনেক কথাই শুনতাম। সুদখোর, মহাজন ইত্যাদী। কিন্তু তাদের আমলে সুদখোরী ব্যাবস্হায় তারাই ব্যাংকের অনুমোদন দেয়। সেই অনুমোদন পায় তাদেরও দলীয় লোক! একজন প্রধানমন্ত্রী হয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যাব হার করে তার পিছে লাগায়।

একবার দল গঠন করতে গিয়ে পিছু হাটলো উনি। উনার মনে হয় দল গঠন করবার সময় হয়েছে। এইট পাশ, ডিগ্রী ক্রেতা মিথ্যুকের চাইতে এই ডক্টরেট দরকার দেশটাকে বাচানোর জন্য! আমেরিকার দালাল বলে যারা চিৎকার করে, তারা হয় পাকিস্হান অথবা ভারতের দালাল। আর সে যদি আমেরিকার দালাল সত্যি হয় তাহলে প্রমান দেখাক! হিলারী ক্লিনটনের ক্লাসমেট ছিলেন উনি। সেই হিসেবে মমত্বোধ দেখাতেই পারেন! এইসেই খালেদা যার জোটে থাকা নিজামী তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে আমেরিকা গিয়েছিলো লবীং করতে।

এই সেই হাসিনা যারা নিজেদের জন্য লবিং করতে সরকারী কোষাগার খালী করে ইহুদীদের নিয়োগ দেয়। এত কিছু দেখার পরও যদি ডক্টর ইউনুসকে আমেরিকার দালাল বলি, তাহলে হাসিনা খালেদার সাথে আমাদের পার্থক্য নাই আর! ইউনুস যদি দল গঠন করে তাহলে আমি আছি, আপনারা কি আছেন? এখনি সময় দেশকে বাচাবার। আরও দেরী হলে হয়তো দেশের আর কিছু বাকী থাকবে না! ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।