আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভোটের রাজনিতি ও আওয়ামী অবস্থান !!!

গ্রামীন ব্যাংকঃ আমি ভালো মন্দের যুক্তি বাদই দিলাম। গণতন্ত্রের মুল বিষয় ভোটের হিসাবের দৃশটিতেই যদি দেখি তাহলেও বোঝা যাবে আওয়ামী লীগ কি মারাত্বক ভুল করতেছে। কমপক্ষে ৫০ লক্ষ দরিদ্র মহিলা এই ব্যাংকের শেয়ার হোল্ডার। এবং এরা সবাই কিন্তু ভোটার। গ্রামীণ ব্যংকের সাথে সম্পৃক্ত হবার কারনে এদের অনেকেই এখন আর অবলা নয়।

এবং এদের বেশীর ভাগ-ই অল্প হলেও স্বশিক্ষিত। এর ফলে ভালো মন্দ বোঝার জ্ঞান আগের থেকে অনেক বেশি এখন এদের ভিতরে। ফলে ৫০ লক্ষ ভোট-এর হিসাব কিন্তু ফেলনা নয়। এটা মোট ভোতটর প্রায় ৫.৫%। এখন আরেক বিষয় হলো এদের পরিবাবের ভোট।

প্রায় কম বেশি গড়ে কমপক্ষে ৩টি করে ভোট আছে এই সকল পরিবারে। অর্থাৎ গ্রামীন ব্যাংকের শেয়ার হোল্ডার মহিলা টি ছাড়াও আরো ২ টি ভোট। আর অবশ্যই গ্রামীন ব্যাংকের শেয়ার হোল্ডার মহিলা টি ক্ষতিগ্রস্থ হলে এরাও ক্ষতিগ্রস্থ হবে। এর ফলে গ্রামীন ব্যাংকের শেয়ার হোল্ডার মহিলা টির পরিবারের বাকি ২ ভোট ও এর দ্বারা প্রভাবিত হবে। এবং খুব কট্টর আওয়ামী সমর্থক না হলে আওয়ামী লিগ কে তারা ভোট দিবে না এটাই স্বাভাবিক।

ফলে গ্রামীণ ব্যাংকে ভেঙ্গে ফেলে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে নেবার চেষ্টা হলে কমপক্ষে ১৫% ভোট আওয়ামী লীগের জন্যে ঝুকি পূর্ণ হয়ে যাবে। এবার আসি বিবিধ ভিন্ন ভোটের প্রসঙ্গেঃ শেয়ার মার্কেটঃ শেয়ার মার্কেটের কারনে আমার মত অনেক কট্টর আওয়ামী সমর্থকও কট্টর আওয়ামী বিরোধিতে রুপ নিয়েছে। ভোটের রাজনিতিতে এখানে প্রায় ৫% ভোটারের আনাগোনা। এটাও আয়ামী লীগের জন্যে অত্যান্ত ঝুকি পূর্ণ। সংখ্যা লঘু হিন্দু ভোটার প্রসঙ্গঃ আওয়ামী লীগ আজীবন হিন্দুদের রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার-ই করে এসেছে অথচ মাঠ পর্যায়ের আওয়ামী লীগ হিন্দু দের প্রতি অন্য রাজনৈতিক দলের থেকে বেশি কিছু করেনি এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ের আওয়ামী লীগ হিন্দু সম্পত্তি দখল সহ খমতার দাপটে দুর্বল হিন্দুদের উপর অত্যাচার নির্যাতন করেছে।

এবার যে হিন্দুরা দ্বিধা বিভক্ত তার প্রমান প্রায় সকল সিটি নিরবাচনে দেখা গেছে। বিশেষ করে চট্টগ্রাম ও সিলেটের প্রভাবশালী হিন্দুদের আচারন খুব-ই চোখে পড়ার মতন। এতে প্রমান হয় দেশব্যাপি প্রায় ৯৫ লক্ষ হিন্দু ভোটার বা প্রায় ১০.৫% হিন্দু ভোটার আগের মত আর আওয়ামী লীগ কে ভোট দিচ্ছে না। তার পরেও ধরে নিলাম এখোনো ৩ জন হিন্দুর ২ জন যদি আওয়ামী লিগকে ভোট দেয় তাহলেও মোট ভোটের প্রায় । সাড়ে তিন শতাংশ বা হিন্দু ভোটের ৩৩% আওয়ামী লিগের হাত ছাড়া হতে পারে।

ভৌত অবকাঠামো খাত, নির্মাণশিল্প ও আবাসন শিল্প ধসঃ অনেকে এই বিষয়টা বুঝে না। তার পরেও বলি দেশের প্রায় সকল ধরনের ভৌত অবকাঠামো খাত, নির্মাণশিল্প ও আবাসন শিল্প মারাত্বক ধসের সম্মুক্ষিন। এই খাতে প্রায় ১০ হাজার ব্যাবসায়ী, ২ লক্ষ করমচারী আর ১৫ লক্ষ নির্মাণ শ্রমিক ও মধ্যসত্ব ভোগী সহ প্রায় ৩০ লক্ষ ভোটার আছে। এবং পারিবারিক প্রভাব যুক্ত আরো প্রায় ৫০ লক্ষ ভোটার আছে। অর্থাৎ মোট ভোটারের প্রায় ৮.৫% ভোটার।

এই খাতে বর্তমানে তিব্র হতাশা বিরাজ করতেছে। ফলে এই ৮.৫% ভোটের কমপক্ষে প্রায় অর্ধেকটাই অর্থাৎ ৪.৫% আবশ্যই আওয়ামী লীগের জন্যে ঝুকিপুরন। গারমেন্টস শিল্পঃ এই খাতে ভোট কাছে কর্মকর্তা কর্মচারী ও শ্রমিক মিলিয়ে প্রায় ৪০ লক্ষ এবং পারিবারিক প্রভাবিত ভোট মিলিয়ে প্রায় ৮০ লক্ষ। অর্থাৎ ৮.৫% ভোট। রানা প্লাজা ধস সহ বিভিন্ন রানৈতিক ও অরথনৈতিক ও দাবী দাওয়ার কারনে এখানেও বিরাজ করছে চরম হতাশা ও অস্থিরতা।

এর ফলে এখানেও আওয়ামী লীগের প্রতি ভোটারের আস্থাহীনতা চরম আকের। ফলে এখানেও কমপক্ষে অর্ধেক ভোটার আওয়ামী লীগ কে প্রত্যখ্যান করতে পারে। হেফাজত ও কওমি মাদ্রাসাঃ হেফাজত ও কওমি মাদ্রাসাঃ দেশে কওমি মাদ্রাসা আছে প্রায় ৫০ হাজার। কমপক্ষে ২ জন থেকে শুরু করে শতাধিক শিক্ষক আছে। এছাড়া ও কওমি মাদ্রাসা গুলোতে প্রায় ১৫ লক্ষ ছাত্র ছাত্রীর মধ্যে এক চতুর্থাংশ ভোটার।

অর্থাৎ কওমি মাদ্রায় প্রভাবিত ছাত্র শিক্ষক মিলিয়ে প্রায় ১০ লক্ষ ভোটার এবং এদের পরিবারিক প্রভাব যুক্ত আরো প্রায় ২০ লক্ষ ভোটার অর্থাৎ মোট ভোটের আরো প্রায় ৩% ভোটার আওয়ামী লীগের জন্যে মারাত্বক ঝুকি পূর্ণ। সরকারী ও স্বায়ত্বশাশিত প্রতিষ্ঠানের চাকুরীজীবীঃ সরকারী ও স্বায়ত্বশাশিত প্রতিষ্ঠানের চাকুরীজীবী আছে দেশে প্রায় ১২ লক্ষ (পুলিশ ,সেনা বাহিনি, ইত্যাদি সহ)। এই খাতে পারিবারিক প্রভাব যুক্ত ভোটার রয়েছে প্রায় ১৫ লক্ষ। অর্থাৎ মোট ভোটের প্রায় ৩% ভোটার রয়েছে এই খাতে। দারুন বেতন কাঠামো এবং তিব্র দুর্নীতি সহায়ক পরিবেশের কারনে ভোটের রাজনিতির এই খাতে আওয়ামী লীগের উন্নতি হলেও সেনাবাহিনিতে অস্থিরতা, দায়িত্ব পালনে পুলিশের ব্যাস্ত থাকা সহ দেশের বিরাজমান অর্থনৈতিক মন্দার কারনে ভোটের রাজনীতিতে এটা আওয়ামী লীগ কে কতটা সুফল দেবে সেটাও প্রশ্ন বিদ্ধ।

কৃষি খাত তুলনা মুলক কম দুরনিতিগ্রস্থ হবার ফলে কৃষক শ্রেনীতে আওয়ামী লীগ কম ভোট হারালেও অনেক সমপূরক ভোটার (একই ভোটার বিভিন্ন খাতে ঢুকে পরা) থাকায় এই খাতেও আওয়ামী ভোটে ব্যাপক অস্থিরতা বিরাজমান। তাছাড়া দেশের বেশির ভার বিদেশগামি আসলে কৃষক শ্রেনী থেকে আগত অর্থাৎ কৃষকের সন্তান। মধ্যপ্রাচ্য ও মালোয়সিয়ার শ্রম বাজার বন্ধ থাকায় এই খাতের ভোটারা ও দ্বিধাবিভক্ত। এই খাত গুলো ছাড়া নানান শ্রেনীর পেশাজীবীর ভোটারেরা ও সমপূরক ভোটার হিসেবে বিভিন্ন খাতে ছড়িয়ে আছে যা সাধারন ভোটার হিসেবে চিনহিত করা যেতে পারে। আর এই সব সাধারন ভোটারের ভিতর বিভিন্ন রাজনৈতিক অনুসারী সমর্থক যা আওয়ামী জোট ও অন্যান্য জটের অনুপাত প্রায় সমান সমান হলেও দেশে তিব্র অর্থনৈতিক মন্দা, ভয়াবহ দুর্নীতি আর লুটপাটের কারনে এই অনুপাত যে আওয়ামী লীগের আগের অবস্থানে নেই সেটা অনুমান করাই যুক্তি যুক্ত।

গ্রামীন ব্যাংকঃ আমি ভালো মন্দের যুক্তি বাদই দিলাম। গণতন্ত্রের মুল বিষয় ভোটের হিসাবের দৃশটিতেই যদি দেখি তাহলেও বোঝা যাবে আওয়ামী লীগ কি মারাত্বক ভুল করতেছে। কমপক্ষে ৫০ লক্ষ দরিদ্র মহিলা এই ব্যাংকের শেয়ার হোল্ডার। এবং এরা সবাই কিন্তু ভোটার। গ্রামীণ ব্যংকের সাথে সম্পৃক্ত হবার কারনে এদের অনেকেই এখন আর অবলা নয়।

এবং এদের বেশীর ভাগ-ই অল্প হলেও স্বশিক্ষিত। এর ফলে ভালো মন্দ বোঝার জ্ঞান আগের থেকে অনেক বেশি এখন এদের ভিতরে। ফলে ৫০ লক্ষ ভোট-এর হিসাব কিন্তু ফেলনা নয়। এটা মোট ভোতটর প্রায় ৫.৫%। এখন আরেক বিষয় হলো এদের পরিবাবের ভোট।

প্রায় কম বেশি গড়ে কমপক্ষে ৩টি করে ভোট আছে এই সকল পরিবারে। অর্থাৎ গ্রামীন ব্যাংকের শেয়ার হোল্ডার মহিলা টি ছাড়াও আরো ২ টি ভোট। আর অবশ্যই গ্রামীন ব্যাংকের শেয়ার হোল্ডার মহিলা টি ক্ষতিগ্রস্থ হলে এরাও ক্ষতিগ্রস্থ হবে। এর ফলে গ্রামীন ব্যাংকের শেয়ার হোল্ডার মহিলা টির পরিবারের বাকি ২ ভোট ও এর দ্বারা প্রভাবিত হবে। এবং খুব কট্টর আওয়ামী সমর্থক না হলে আওয়ামী লিগ কে তারা ভোট দিবে না এটাই স্বাভাবিক।

ফলে গ্রামীণ ব্যাংকে ভেঙ্গে ফেলে রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে নেবার চেষ্টা হলে কমপক্ষে ১৫% ভোট আওয়ামী লীগের জন্যে ঝুকি পূর্ণ হয়ে যাবে। এবার আসি বিবিধ ভিন্ন ভোটের প্রসঙ্গেঃ শেয়ার মার্কেটঃ শেয়ার মার্কেটের কারনে আমার মত অনেক কট্টর আওয়ামী সমর্থকও কট্টর আওয়ামী বিরোধিতে রুপ নিয়েছে। ভোটের রাজনিতিতে এখানে প্রায় ৫% ভোটারের আনাগোনা। এটাও আয়ামী লীগের জন্যে অত্যান্ত ঝুকি পূর্ণ। সংখ্যা লঘু হিন্দু ভোটার প্রসঙ্গঃ আওয়ামী লীগ আজীবন হিন্দুদের রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার-ই করে এসেছে অথচ মাঠ পর্যায়ের আওয়ামী লীগ হিন্দু দের প্রতি অন্য রাজনৈতিক দলের থেকে বেশি কিছু করেনি এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ের আওয়ামী লীগ হিন্দু সম্পত্তি দখল সহ খমতার দাপটে দুর্বল হিন্দুদের উপর অত্যাচার নির্যাতন করেছে।

এবার যে হিন্দুরা দ্বিধা বিভক্ত তার প্রমান প্রায় সকল সিটি নিরবাচনে দেখা গেছে। বিশেষ করে চট্টগ্রাম ও সিলেটের প্রভাবশালী হিন্দুদের আচারন খুব-ই চোখে পড়ার মতন। এতে প্রমান হয় দেশব্যাপি প্রায় ৯৫ লক্ষ হিন্দু ভোটার বা প্রায় ১০.৫% হিন্দু ভোটার আগের মত আর আওয়ামী লীগ কে ভোট দিচ্ছে না। তার পরেও ধরে নিলাম এখোনো ৩ জন হিন্দুর ২ জন যদি আওয়ামী লিগকে ভোট দেয় তাহলেও মোট ভোটের প্রায় । সাড়ে তিন শতাংশ বা হিন্দু ভোটের ৩৩% আওয়ামী লিগের হাত ছাড়া হতে পারে।

ভৌত অবকাঠামো খাত, নির্মাণশিল্প ও আবাসন শিল্প ধসঃ অনেকে এই বিষয়টা বুঝে না। তার পরেও বলি দেশের প্রায় সকল ধরনের ভৌত অবকাঠামো খাত, নির্মাণশিল্প ও আবাসন শিল্প মারাত্বক ধসের সম্মুক্ষিন। এই খাতে প্রায় ১০ হাজার ব্যাবসায়ী, ২ লক্ষ করমচারী আর ১৫ লক্ষ নির্মাণ শ্রমিক ও মধ্যসত্ব ভোগী সহ প্রায় ৩০ লক্ষ ভোটার আছে। এবং পারিবারিক প্রভাব যুক্ত আরো প্রায় ৫০ লক্ষ ভোটার আছে। অর্থাৎ মোট ভোটারের প্রায় ৮.৫% ভোটার।

এই খাতে বর্তমানে তিব্র হতাশা বিরাজ করতেছে। ফলে এই ৮.৫% ভোটের কমপক্ষে প্রায় অর্ধেকটাই অর্থাৎ ৪.৫% আবশ্যই আওয়ামী লীগের জন্যে ঝুকিপুরন। গারমেন্টস শিল্পঃ এই খাতে ভোট কাছে কর্মকর্তা কর্মচারী ও শ্রমিক মিলিয়ে প্রায় ৪০ লক্ষ এবং পারিবারিক প্রভাবিত ভোট মিলিয়ে প্রায় ৮০ লক্ষ। অর্থাৎ ৮.৫% ভোট। রানা প্লাজা ধস সহ বিভিন্ন রানৈতিক ও অরথনৈতিক ও দাবী দাওয়ার কারনে এখানেও বিরাজ করছে চরম হতাশা ও অস্থিরতা।

এর ফলে এখানেও আওয়ামী লীগের প্রতি ভোটারের আস্থাহীনতা চরম আকের। ফলে এখানেও কমপক্ষে অর্ধেক ভোটার আওয়ামী লীগ কে প্রত্যখ্যান করতে পারে। হেফাজত ও কওমি মাদ্রাসাঃ হেফাজত ও কওমি মাদ্রাসাঃ দেশে কওমি মাদ্রাসা আছে প্রায় ৫০ হাজার। কমপক্ষে ২ জন থেকে শুরু করে শতাধিক শিক্ষক আছে। এছাড়া ও কওমি মাদ্রাসা গুলোতে প্রায় ১৫ লক্ষ ছাত্র ছাত্রীর মধ্যে এক চতুর্থাংশ ভোটার।

অর্থাৎ কওমি মাদ্রায় প্রভাবিত ছাত্র শিক্ষক মিলিয়ে প্রায় ১০ লক্ষ ভোটার এবং এদের পরিবারিক প্রভাব যুক্ত আরো প্রায় ২০ লক্ষ ভোটার অর্থাৎ মোট ভোটের আরো প্রায় ৩% ভোটার আওয়ামী লীগের জন্যে মারাত্বক ঝুকি পূর্ণ। সরকারী ও স্বায়ত্বশাশিত প্রতিষ্ঠানের চাকুরীজীবীঃ সরকারী ও স্বায়ত্বশাশিত প্রতিষ্ঠানের চাকুরীজীবী আছে দেশে প্রায় ১২ লক্ষ (পুলিশ ,সেনা বাহিনি, ইত্যাদি সহ)। এই খাতে পারিবারিক প্রভাব যুক্ত ভোটার রয়েছে প্রায় ১৫ লক্ষ। অর্থাৎ মোট ভোটের প্রায় ৩% ভোটার রয়েছে এই খাতে। দারুন বেতন কাঠামো এবং তিব্র দুর্নীতি সহায়ক পরিবেশের কারনে ভোটের রাজনিতির এই খাতে আওয়ামী লীগের উন্নতি হলেও সেনাবাহিনিতে অস্থিরতা, দায়িত্ব পালনে পুলিশের ব্যাস্ত থাকা সহ দেশের বিরাজমান অর্থনৈতিক মন্দার কারনে ভোটের রাজনীতিতে এটা আওয়ামী লীগ কে কতটা সুফল দেবে সেটাও প্রশ্ন বিদ্ধ।

কৃষি খাত তুলনা মুলক কম দুরনিতিগ্রস্থ হবার ফলে কৃষক শ্রেনীতে আওয়ামী লীগ কম ভোট হারালেও অনেক সমপূরক ভোটার (একই ভোটার বিভিন্ন খাতে ঢুকে পরা) থাকায় এই খাতেও আওয়ামী ভোটে ব্যাপক অস্থিরতা বিরাজমান। তাছাড়া দেশের বেশির ভার বিদেশগামি আসলে কৃষক শ্রেনী থেকে আগত অর্থাৎ কৃষকের সন্তান। মধ্যপ্রাচ্য ও মালোয়সিয়ার শ্রম বাজার বন্ধ থাকায় এই খাতের ভোটারা ও দ্বিধাবিভক্ত। এই খাত গুলো ছাড়া নানান শ্রেনীর পেশাজীবীর ভোটারেরা ও সমপূরক ভোটার হিসেবে বিভিন্ন খাতে ছড়িয়ে আছে যা সাধারন ভোটার হিসেবে চিনহিত করা যেতে পারে। আর এই সব সাধারন ভোটারের ভিতর বিভিন্ন রাজনৈতিক অনুসারী সমর্থক যা আওয়ামী জোট ও অন্যান্য জটের অনুপাত প্রায় সমান সমান হলেও দেশে তিব্র অর্থনৈতিক মন্দা, ভয়াবহ দুর্নীতি আর লুটপাটের কারনে এই অনুপাত যে আওয়ামী লীগের আগের অবস্থানে নেই সেটা অনুমান করাই যুক্তি যুক্ত।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৩ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।