আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

হোটেলে মরা মুরগির মাংস!

হট বাংলা নগরীর বিভিন্ন হোটেল, মেস-এ জীবিত মুরগীর মাংসের সাথে মরা মুরগীর মাংস মেশানো হচ্ছে। আর এ মাংস খেয়ে প্রতারিত হচ্ছেন ভোক্তা সাধারণ। এক শ্রেণীর হোটেল মালিক ও মুরগী বিক্রেতা এর সাথে জড়িত। পিওর ফুড অ্যাক্ট (বিশুদ্ধ খাদ্য আইন)- ১৯৬৯’এ ভেজাল খাদ্যদ্রব্য বিক্রেতার বিরুদ্ধে শাস্তির বিধান রয়েছে। অথচ এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কার্যকরী কোন উদ্যোগও চোখে পড়ার মত নয়।

নগরীর রেয়াজুদ্দিন বাজার, কাজীর দেউড়ি বাজার, বহদ্দারহাট কাঁচাবাজার, ষোলশহর কর্ণফুলী কাঁচাবাজার, চকবাজার, আগ্রাবাদ চৌমুহনীর কর্ণফুলী মার্কেট কাঁচাবাজার, ফকিরনীর হাট, ইয়াছিনের হাট, সিইপিজেড গেট এলাকার কাঁচাবাজারসহ নগরীর প্রায় সবকটি বাজারে ব্রয়লার ও লেয়ার মুরগীর চাহিদা রয়েছে। চাহিদা পূরণের জন্য প্রতিদিন মফস্বল এবং গ্রামীণ এলাকা থেকে প্রচুর ব্রয়লার এবং লেয়ার মুরগী বাজারে সরবরাহ করা হয়। ব্রয়লার মুরগীর সহিষ্ণুতা অপেক্ষাকৃত দুর্বল। ফলে প্রত্যন্ত এলাকা থেকে নগরে সরবরাহের সময় কিছু মুরগী মারা পড়ে । আবার বাজারে আসার পরও কিছু মুরগী মারা যায়।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, মুরগী বিক্রেতাদের কাছে একশ্রেণীর অসাধু হোটেল বা মেস কারবারির মোবাইল ফোন নম্বর থাকে। মুরগী মারা গেলে বিক্রেতারা ওইসব হোটেল বা মেস কারবারিকে খবর দেয়। তারা এসে মরা মুরগীগুলো কিনে নিয়ে যায়। View this link ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.