হঠাৎ করেই ঠিক করলাম যশোর যাব ঘুরতে। যশোর থেকে একটু দূরে সাগরদাঁড়িও ঘুরে এলাম। এখানে কবি মাইকেল মধুসুদন দত্তের পৈত্রিক নিবাসে একটা ছোটখাট জাদুঘর করা হয়েছে। এবার সেই মধুপল্লীর কিছু ছবি।
১. জাদুঘরে কবির বাড়িতে পাওয়া কিছু জিনিসপত্র রাখা আছে।
এর মধ্যে চীনামাটির পাত্রের ভাঙা অংশও বাদ যায়নি।
২. আছে লোহার যন্ত্রাংশ।
৩. কাঠের এই সিন্দুকটা সবার খুব পছন্দ হয়েছে।
৪. লোহার দা-ও বাদ পড়েনি।
৫. আছে এক ভাঙা গ্রামোফোন।
এক পিচ্চি হঠাৎ দেখে বলে, আরে গ্রামীণ ফোন কি তখনও ছিল না কি, ও না, এটা তো গ্রামোফোন।
৬. পাথরের এই থালাবাটি সত্যিই ব্যবহার করা হত কি না কয়েকজন সন্দেহ প্রকাশ করছিল।
৭. পুরনো দিনের কাঠের খাটগুলো আমার সব সময়ই ভালো লাগে।
৮. কবির নিজের হাতে লেখা সনেট।
৯. বাড়ির অন্দরমহলের আঙিনা।
১০. বাইরের দরজার সাথে এই সিঁড়িওয়ালা ছাদটা খুব মনে ধরেছে।
১১. কবির বংশলতিকা। শেষ নামটা পরিচিত লাগে। এই কি সেই টেনিস খেলোয়াড় লিয়েন্ডার পেজ?
১২. সদর দরজা দিয়ে ঢুকতেই এই গাছটা সামনে পড়ে।
১৩. বাড়ির পেছন দিকে কবির আবক্ষ মূর্তি।
১৪. দুপুরে গেট বন্ধ করে দেয়া হয়। নামাজ ও মধ্যাহ্ন ভোজের বিরতি।
১৫. বাইরের একটা ঘর প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের জন্য বরাদ্দ করা আছে। এই ঘরের সিঁড়িটা পছন্দ হয়েছে।
ছবি বেশি হয়ে যাচ্ছে।
পরের কিস্তি আরেক পর্বে আসবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।