আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রতারক, ভুয়া বা সনদ বিহীন কনসালটেন্সি ফার্ম ও সুশিক্ষিত সমাজ

খুব জানতে ইচ্ছে করে...তুমি কি সেই আগের মতনই আছো নাকি অনেকখানি বদলে গেছো... প্রতারক, ভুয়া বা সনদ বিহীন কনসালটেন্সি ফার্ম ও সুশিক্ষিত সমাজ . . . . . . . . . হাসান কামরুল ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠা কনসালটেন্সি ফার্ম ও কোচিং সেন্টারগুলোর দৌরাতেœর ব্যাপারে সরকারের কোন উদ্যোগ এখনো চোখে পড়েনি, প্রতারনার এ ব্যবসা দিনের পর দিন খোদ রাজধানিতে করে যাচ্ছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র আর এ চক্রটি হাতিয়ে নিচ্ছে সহজ সরল মানুষদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা, স্টুডেন্ট ভিসার বাণিজ্যের এখন রম রমা অবস্হা । বিদেশে পাঠানোর নাম করে মানুষ ঠকানোর ব্যবসা এখন তুঙ্গে । স¤প্রতি দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী প্রতারনার স্বীকার হয়েছে ফার্মগেটের এক ফার্মের মাধ্যমে, কানাডার স্টুডেন্ট ভিসার নাম করে এ প্রতারক প্রতিষ্ঠান হাতিয়ে নিয়েছে অর্ধ কোটি টাকা । ফেব্রুয়ারীর প্রথম সপ্তাহে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮/১০ জনের একটি গ্রুপ পিএসডিজেসি নামক একটি কন্সালটেন্সি ফার্মে যায় কানাডার স্টুডেন্ট ভিসার ব্যাপারে খোজঁ খবর নিতে, এ ফার্মে এসে তারা জানতে পারে ফার্মের কর্ণধার একজন সাবেক রাষ্ট্রদূত । উনি নিজে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক সার্টিফিকেটসমূহ পর্যালোচনা করে ফাইল খোলার পরামর্শ দেন, আর উনারা যে সব ফাইল খোলেন তাদের ভিসার পাওয়ার গ্যারান্টি শতোভাগ।

আর এ প্রতিষ্ঠান যার তার ফাইল খোলেনা, যাদের একাডেমিক রেকর্ড ভালো, যাদের যাওয়ার মতো যোগ্যতা আছে এখানে কেবল তাদের ফাইল ওপেন করা হয়, এ কথা শুনে শিক্ষার্থীদের মনে আশার সঞ্চার হয়, তারা মূল সার্টিফিকেঁসমূহ ও ফাইল ওপেনিং মানি হিসেবে পচিঁশ হাজার টাকা করে উক্ত প্রতিষ্ঠানে জমা করে স্বপ্নের দেশ কানাডা যাবার উদ্দ্যেশে,একই দিনে একই প্রতিষ্ঠানে আরো গোটা ত্রিশজনের সাক্ষাত পেল জাহাঙ্গীরনগর গ্রুপ যারা কানাডায় পড়াশুনার জন্য যেতে ইচ্ছুক, তারা সকলেই দেশের বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থী, কেউ কেউ সবেমাত্র উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে অর্নাসের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী, এক মহুর্তেই সকলের সঙ্গে সকলের অন্তরঙ্গ ভাব দেখা গেলো কারণ সকলেরই উদ্দেশ্যই এক, অনাগত সুন্দর ভবিষ্যতের ভাবনায় তাদেরকে মোহিত করে রেখেছিল সেদিন, কেউ কেউ দেশের মাটির ছেড়ে যাওয়ার মায়া কান্নায় ও বেখেয়ালি ছিল, কতো আবেগ কতো উচ্ছ্বাস সেদিন ঝরেছিল ঐ ফার্মের মোজাইক করা মেজেতে। প্রতারক প্রতিষ্ঠানটি স্টুডেন্টদের কাছ থেকে জন প্রতি এক থেকে দেড় লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয় ”এডমিশন কনর্ফামশন লেটার” প্রদানের নাম করে। কনডিশনাল এডমিশন লেটার গ্রহনের পর থেকে সকলের মাঝে আবেগ যেন আরো বেশি মাত্রায় ছড়িয়ে পড়ে, এবার বুঝি সত্যি সত্যি দেশের মাটি ছাড়তে হবে, আর মাত্র কয়েকটাদিন তার পর দেশ ছেড়ে বহু দূর, আপনজনদের ছেড়ে ক্যারিয়ার গড়ার কাজে ব্যস্ত হবে সবায় । কিন্তু কারো একবার ও মনে পড়লো না, ফার্মের দেয়া কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির ভর্তি সংক্রান্ত কাগজ পত্রগুলো ঠিক আছে কি না ! এনরোলমেন্ট ফর্ম, প্রি-স্টাডি পারমিশন লেটার, সব কিছুই ফার্মের মাধ্যমে জোগাড় হলো কিন্তু স্পন্সর নিয়ে সমস্যায় দেখা দেওয়ায় অনেকের মাঝে বিষন্নতার ভাব ফুঠে উঠে, কারণ সকলেই মধ্যবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান, কারো পক্ষেই একসঙ্গে ত্রিশ-পয়ত্রিশ লক্ষ টাকার স্পন্সর নিজ পরিবারের পক্ষে দেখানো সম্ভব না বা জোগাড় করা ও সম্ভব না । এমতাবস্হায় ফার্ম থেকে প্রস্তাব এলো তারা তাদের ফাইন্যান্স ডাইরেক্টরের মাধ্যমে ত্রিশ-পয়ত্রিশটা স্পন্সর যোগাড় করে দিতে পারবে, কারণ উনার বাবা আমেরিকার নাগরিক, উনি উনার বাবা, মা, বোন ও তার বাবার আমেরিকান বন্ধুদের একাউন্টের মাধ্যমে স্পন্সরের ব্যবস্হা করে দিবেন, বিনিময়ে প্রতিটি স্পন্সরের জন্য উনাকে অতিরিক্ত পঞ্চাশ হাজার টাকা প্রদান করতে হবে আর এ প্রস্তাবে এক বাক্যে রাজি হলো বিদেশগমেনেচ্ছুক শিক্ষার্থীরা, ক’দিন বাদেই আমেরিকা থেকে স্পন্সর জোগাড় হলো, একই ব্যক্তি দশ বারোটা একাউন্টের মাধ্যমে ত্রিশ জনকে স্পন্সরের কাগজ পত্র বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়, একই ব্যক্তি এতগুলো স্পন্সর করতে পারে কিনা এমন প্রশ্ন তুললে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে চ্যালেঞ্চ করা হয় স্পন্সরের কারণে যদি কেউ ভিসা না পায় তবে এর দায় দায়িত্ব প্রতিষ্ঠান বহন করবে, প্রয়োজনে দ্বিগুন, তিনগুন ভূর্তিকি দিবে ।

কন্সালটেন্সি ফার্ম থেকে সবায়কে নিজ নিজ ফাইল গুছিয়ে ভিএফএসে জমা দেয়ার প্রস্তুতি নিতে তাগিদ দেয়া হলো, সবায় যার যার মতো করে দিনের পর দিন সময় দিয়ে নিজেদের ফাইল-পত্র গুছিয়ে ভিএফএসে জমা দেয়ার প্রস্তুতি সম্পূর্ণ করলো। স্টুডেন্টদেরকে হাই কমিশনে কিভাবে ভাইভা ফেস করতে হবে তার উপর তিন দিনের একটি সংক্ষিপ্ত কোর্সের আয়োজন করলো র্ফামটি স্বউদ্যোগে তাদের নিজস্ব অফিস উত্তরায়, প্রায় ত্রিশ-বত্রিশ জন বিদেশগমেনেচ্ছুক শিক্ষার্থী নিয়মিত কোর্সটিতে অংশগ্রহণ করে, কোর্স শেষে অংশগ্রহণকারী সকলকে কোর্স ফি বাবদ দশ হাজার টাকা করে দিতে বলা হয়, অতচ কোর্স শুরুর আগে ফার্ম থেকে বলা হয়েছিল তাদের রিপুটেশন বাড়ানোর জন্যই তারা এ কোর্সের আয়োজন করেছে, এটা তাদের ব্যবসায়িক কৈৗশল, তারা চায় তাদের সকল স্টুডেন্ট যেন ভিসা পায় , স্কিল ডেভেলপমেন্টের জন্য ও ¯টুডেন্টরা যেন ভাইভা ফেস করতে ভয় না পায় এ জন্যই এ কোর্সের আয়োজন কিন্তু কোর্স শেষে ফি ধার্য্য করাতে এ নিয়ে অনেকে আপত্তি জানালে কোর্স ফি কমিয়ে এনে পাঁচ হাজার টাকা করে প্রতিষ্ঠান। অবশেষে অনেক বাদানুবাদের পর চারটি ফাইল ভিএফএসে জমা দেয়া হয়, কিন্তু পরিতাপের বিষয় চারটি ফাইলই পরের সপ্তাহে রিফিউজ হয়, রিফিউজ হওয়ার পিছুনে যুক্তি দেয়া হয় একই ব্যক্তি কি করে চারজনকে স্পন্সর করে এ বিষয়ে তাদের সন্দেহ আছে তাই স্পন্সরের বিষয়ে আরো স্বচ্ছ হওয়ার পরামর্শ দেয়া হয় এবং স্পন্সরকে গ্যারান্টি লেটার প্রদান করা উচিত ছিল বলে ফাইলগুলোকে প্রত্যাখান করা হয়। পরবর্তীতে বিষয়টি ধামা চাপা দেয়ার লক্ষ্যে নতুন নাটকের অবতারনা করে পিএসডিজেসি, এক সপ্তাহ পর ফাইল জমা দেয়ার পরামর্শ দেয়া হয় প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে কারণ হিসেবে বলা হয়, এ সপ্তাহে যিনি ভিসা কন্সুলার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি বদরাগী এবং এ সপ্তাহে ভিসা ইস্যুর রেট খুবই খারাপ। পরবর্তী সপ্তাহে ফাইল জমা দিতে গিয়ে ভিসা কন্সুলার অফিসের এক বাঙ্গালি অফিসার জানালো, পিএসডিজেসির জমাকৃত ফাইলগুলোর একটার ও ভর্তির বৈধ কোন কাগজ পত্র নেই, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির ভর্তি সংক্রান্ত কোন লিগ্যাল ডকুমেন্টস হাইকমিশনে নেই আর এ নিয়ে হাইকমিশনে কানাঘুষা হচ্ছে যে, বাংলাদেশি ¯টুডেন্টরা ভুয়া কাগজ পত্র দিয়ে ভিএফএসে দাড়াচ্ছে ভিসার জন্য।

এ কথা শুনার পর কেউ কেউ নিজ নিজ ইউনিভার্সিটির সঙ্গে ইমেইল ও সরাসরি ফোনের মাধ্যমে তাদের ভর্তি সংক্রান্ত আলাপ আলোচনা করে জানতে পারলো তাদের নামে ঐসব ইউনিভার্সিটিতে কোন স্টুডেন্টশীপ নেই এবং পিএসডিজেসি নামে ইউনিভার্সিটির কোন বৈধ এজেন্ট ও বাংলাদেশে নেই । এসব শুনার পর ফার্মটির কর্ণধার স্টুডেন্টদের সব টাকা ক্ষতি পূরণ সহ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় এবং এ লক্ষ্যে স্টাম্পের মাধ্যমে অঙ্গিকারণামা প্রদান করে, প্রতারক এ ফার্মের আপাদমস্তক পুরোটাই প্রতারনার ভরা, স্টুডেন্টদের প্রদেয় টাকা ভুয়া রশিদবুকের মাধ্যমে তারা গ্রহণ করেছে, মূল রশিদবুকের কাউন্টার অংশে প্রদেয় টাকার অনেক কম দেখানো হয়েছে, উদাহরণস্বরূপ, একজন জমা দিয়েছে এক লক্ষ টাকা অতচ, ওরা কাউন্টার অংশে লিখে রেখেছে মাত্র দশ হাজার টাকা । পিএসডিজেসি থেকে চেক ইস্যু করা হয়েছে যদিও একাউন্টে তাদের কোন টাকাই নেই, এ ভাবে দিনের পর দিন স্টুডেন্টদেরকে হয়রানি করা হচ্ছে । সর্বশেষ প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধর তেজগাও থানার নেগোশিয়েশনে স্টুডেন্টদেরকে টাকা ফেরত দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় তবে শর্ত হচ্ছে তাদের রশিদবুকের কাউন্টার অংশে যার যতো পাওনা আছে তারা তাই প্রদাণ করবে, স্টুডেন্টদের মোট প্রদেয় টাকা পঞ্চাশ লক্ষের ও বেশি, আর ওদের কাউন্টারবুকে দেখানো হয়েছে মাত্র সতের লক্ষ টাকা, এখন ওরা এই সতের লক্ষ টাকা প্রদান করতে ইচ্ছুক, আইন মোতাবেক থানার প্রতিনিধি ও স্টুডেন্টদেরকে এ প্রস্তাব মেনে নেয়ার জন্য অনুরোধ করে, উপায়ান্তর না দেখে স্টুডেন্টরা ও তা মেনে নেয় এবং কথা ছিল যার চেকে যে তারিখ ইস্যু করা আছে সেই অনুযায়ীই তারা তাদের টাকা উঠাতে পারবে কিন্তু পরিতাপের বিষয়, নিদিষ্ট তারিখ অনুযায়ী কেউই টাকা উঠাতে পারেনি, যোগাযোগ করা হলে ফার্ম থেকে জানানো হয় সকলকে ডেকে খুব দ্রুত ক্যাশমানি দেয়া হবে আর কেউ যেন চেক ড্রপ করার চেষ্টা না করে। তারপর অনেকগুলো দিন গেছে কেউই টাকা পায়নি, কবে পাবে তারও কোনো হিসেব নেই, এই কচি বয়সে ওদের মনে অবিশ্বাসের যে ছাপ স্পষ্ট হচ্ছে তাতে প্রতারনাস্বীকার এসব ছাত্র-ছাত্রীদের ভবিষ্যত ভাবনায় কি রাষ্ট্রের কোনো দায়বদ্ধতা নেই? রাষ্ট্রের অবকাঠামোর ভিতর থেকে এসব জোতচ্চুরির ব্যবসা যারা করে যাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে সরকারের কোনো কঠোর পদক্ষেপ নেই, এ যেন স্বেচ্ছাচারিতার দেশ, যার যা খুশি তাই করাই যেন দায়িত্বশীলতার পরিচয় ।

শিক্ষিত সমাজ প্রতারনা করছে শিক্ষিত সমাজের সঙ্গে, যারা প্রতারিত হচ্ছে তারা ও শিক্ষিত, যারা প্রতারনা করছে তারা ও শিক্ষিত, এখানে শুধু প্রার্থক্য হচ্ছে প্রতারকরা শুধু শিক্ষিত না ওরা এ লাইনে অভিজ্ঞ আর যারা প্রতারিত হচ্ছে তারা কেবল নবিনীশ, প্রতারনা ছল-চাতুরি এখনো তাদের মস্তিস্কে নেই। হয়তো এভাবে প্রতারিত হ’তে হ’তে একদিন তারা ও প্রতারকদের খাতায় নাম লিখাবে, মানুষ দেখেই শিখে, দেশে চাকরির বাজার মন্দা, তাই এ ব্যবসায় জোকছে শিক্ষিত বেকার তরুনরা, যেকোন ব্যবসা দাঁড় করাতে যে পরিমানে কাঠখড় পুড়াতে হয় এ ব্যবসার ক্ষেত্রে তা একদমই নেই, শুধুমাত্র সিটি করর্পোরেশন থেকে ট্রেড লাইসেন্স জোগাড় করতে পারলেই হলো, তারপর এ ব্যবসা করা যায় নির্বিঘেœ , রং চোংয়া বিজ্ঞাপন আর লিফলেট বিলি এ ব্যবসার মূল উপজীব্য। এ ব্যবসার জন্য ও নির্দিষ্ট নীতিমালা থাকা প্রয়োজন, সরকারি অনুমোদন ব্যতীত কোন ফার্ম যত্র তত্র গড়ে উঠতে পারবেনা, কঠোর মনিটরিং ব্যবস্হা থাকা প্রয়োজন এবং প্রত্যেকটি ফার্মের মোটা অংকের ডিপোজিট মানি সরকারের কোষাগারে থাকা উচিত যাতে করে কেউ প্রতারিত হলে সরকার ঐ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানার বিধান করে প্রতারিত ব্যক্তির টাকা অল্প সময়ের মধ্যে ফেরত দিতে পারে। আর যারা স্টুডেন্ট ভিসায় দেশের বাইরে পড়াশুনার লক্ষ্যে যেতে চায় তাদেরও দায়িত্ব আছে তারা যে দেশে যে ইউনিভার্সিটিতে বা কলেজে পড়তে যাচ্ছে সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গ্রেড, পড়াশুনা শেষে সেই দেশের চাকরির বাজার, পড়াশুনাকালে পার্ট-টাইম কাজের সুযোগ ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত খোজ খবর নেয়া। আর যেকোনো কন্সালটেন্সি ফার্মে যাওয়ার আগে অন-লাইনে ইউনিভার্সিটি বা কলেজের ওয়েভ এ্যাড্রেসে ঢুকে এ্যাডমিশণ প্রসিডিউর সম্পর্কে বিস্তারিত জানা, সম্ভব হলে অন-লাইনেই এ্যাডমিশন কনফার্ম করা এবং বাংলাদেশে ঐ দেশের এ্যাম্বাসির স্টুডেন্ট ভিসা উইংয়ে যোগাযোগ করা।

আর যাদের স্পন্সর নিয়ে জামেলা আছে তাদেরকে আগে স্পন্সর সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েই পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া উচিত। কন্সালটেন্সি ফার্মের সঙ্গে টাকা-পয়সা লেনদেনের ক্ষেত্রে চোখ কান খোলা রেখে বিচক্ষনতার পরিচয় দিতে হবে। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।