আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এম্পি পার্থ সাহেবের কিছু কর্মকান্ডের কথা কি আপনি জানেন?

ধরায়ে দেবানি... গত ৩ বছরে ২ বার সংসদে গিয়া আমাদের ভোলার এম্পি পার্থ সাহেব তাহার বক্তৃতা ইউ টিউবে দিয়ে ব্যাপক মজা নিতাসেন। আর এই মজার আড়ালে আরো মজা আছে। জাইনা লন ভাইসব। অনেক আগে কই জানি একটা লেখা পরসিলাম। লেখাটা এখন আর নাই।

কিন্তু সেভ কইরা রাইখা দিসিলাম লেখার অংশগুলা। সেটাই আজকে নতুন করে জানেন- ইংল্যান্ডের উল্ভার হ্যাম্পটন ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছিলো পার্থ। টিউশন নিয়েছে হল্বর্ন কলেজ থেকে। বার এট ল করেছে সিটি ল স্কুল থেকে। লিঙ্কন্স ইনের মেম্বার।

বাবা নাজিউর রহমান মঞ্জুরের শত শত কোটি দূর্নীতির টাকায় লন্ডনে শুধু মদ আর নারী নিয়ে কাটিয়েছিলো এই পার্থ। ইউনিভার্সিটির পুরোটাই এসাইন্মেন্ট বেস থাকাতে হাজার হাজার পাউন্ড দিয়ে অন্য ছাত্রকে দিয়ে এসাইনমেন্ট করিয়ে নিতো আজকের এই কেতা দূরস্ত এম্পি। কথিত আছে তার বাবা নাজিউর, এরশাদের প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা মেরে দিয়েছিলো। এরশাদ জেলে যাবার সময় বিশ্বাস করে এই অর্থ নাজিউরকে দিয়ে গিয়েছিলো। পার্থ বিয়ে করেছে শেখ হেলালের মেয়ে আনমনা কে।

উল্লেখ্য যে শেখ হাসিনার ফুফাতো বোন মানে শেখ সেলিমের বোনের সাথে বিয়ে হয়েছিলো নাজিউর রহমান মঞ্জুরের। এর মানে হচ্ছে, পার্থর খালা শেখ হাসিনা। ঘরে অপরূপা স্ত্রী থাকার পরেও আজীবন মেয়েদের পিছনে দৌড়ে বেড়িয়েছেন আমাদের এই নেতাজী। তিনি একসময় ঢাকার ধানমন্ডিতে নিউ ক্যাসেল ল একাডেমিতে পড়াতেন। সেখানকার ছাত্রী এরিনা কে নিয়ে নিউ ক্যাসেল ল একাডেমীর দ্বিতীয় তলায় কোলে নিয়ে বসে থাকতেন।

তার কিছুদিন পরে এরিনাকে নিয়ে তিনি সিঙ্গপুরে প্রোমদ ভমন করে আসেন। ছোট বেলা থেকেই মারামারিতে ওস্তাদ ছিলো এই পার্থ । পিস্তল নিয়ে একে তাকে বুকে ঠেকিয়ে রাখা তার কাছে ডাল ভাতের মত ছিলো। ২০০৩ সালে ব্যারিস্টার রাহাত খলিল কে দিনে দুপুরে পিস্তল দিয়ে সবার সামনে ভয় দেখায় তার প্রতিষ্ঠান বি এস এল এর ক্যাম্পাসে। তার গাজীপুরের বাগানবাড়ীতে প্রায় সপ্তাহেই রাজনীতি বিদদের জলযাত্রার আসর হয়ে থাকে।

তবে তিনি এখন আমাদের প্রভু। তার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা রেখে বাত-চিত করা প্রয়োজন। ইংল্যান্ডের উল্ভার হ্যাম্পটন ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছিলো পার্থ। টিউশন নিয়েছে হল্বর্ন কলেজ থেকে। বার এট ল করেছে সিটি ল স্কুল থেকে।

লিঙ্কন্স ইনের মেম্বার। বাবা নাজিউর রহমান মঞ্জুরের শত শত কোটি দূর্নীতির টাকায় লন্ডনে শুধু মদ আর নারী নিয়ে কাটিয়েছিলো এই পার্থ। ইউনিভার্সিটির পুরোটাই এসাইন্মেন্ট বেস থাকাতে হাজার হাজার পাউন্ড দিয়ে অন্য ছাত্রকে দিয়ে এসাইনমেন্ট করিয়ে নিতো আজকের এই কেতা দূরস্ত এম্পি। কথিত আছে তার বাবা নাজিউর, এরশাদের প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা মেরে দিয়েছিলো। এরশাদ জেলে যাবার সময় বিশ্বাস করে এই অর্থ নাজিউরকে দিয়ে গিয়েছিলো।

পার্থ বিয়ে করেছে শেখ হেলালের মেয়ে আনমনা কে। উল্লেখ্য যে শেখ হাসিনার ফুফাতো বোন মানে শেখ সেলিমের বোনের সাথে বিয়ে হয়েছিলো নাজিউর রহমান মঞ্জুরের। এর মানে হচ্ছে, পার্থর খালা শেখ হাসিনা। ঘরে অপরূপা স্ত্রী থাকার পরেও আজীবন মেয়েদের পিছনে দৌড়ে বেড়িয়েছেন আমাদের এই নেতাজী। তিনি একসময় ঢাকার ধানমন্ডিতে নিউ ক্যাসেল ল একাডেমিতে পড়াতেন।

সেখানকার ছাত্রী এরিনা কে নিয়ে নিউ ক্যাসেল ল একাডেমীর দ্বিতীয় তলায় কোলে নিয়ে বসে থাকতেন। তার কিছুদিন পরে এরিনাকে নিয়ে তিনি সিঙ্গপুরে প্রোমদ ভমন করে আসেন। অবশ্য গত বছএ আরেকটি নতুন মেয়ে তার জীবনে এসেছিলো। তিনি হইতেসেন মিনিকা আপা। ব্রিটিশ স্কুল অফ ল'তে পড়তেন।

সেইখান থেইকাই লটর পটর ছোট বেলা থেকেই মারামারিতে ওস্তাদ ছিলো এই পার্থ । পিস্তল নিয়ে একে তাকে বুকে ঠেকিয়ে রাখা তার কাছে ডাল ভাতের মত ছিলো। ২০০৩ সালে ব্যারিস্টার রাহাত খলিল কে দিনে দুপুরে পিস্তল দিয়ে সবার সামনে ভয় দেখায় তার প্রতিষ্ঠান বি এস এল এর ক্যাম্পাসে। তার গাজীপুরের বাগানবাড়ীতে প্রায় সপ্তাহেই রাজনীতি বিদদের জলযাত্রার আসর হয়ে থাকে। তবে তিনি এখন আমাদের প্রভু।

তার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা রেখে বাত-চিত করা প্রয়োজন। আর ভোলাতে তিনি টিন চুরি করছেন বলে খবর পাওয়া গেলোঃ ভোলা সদর উপজেলায় গত ৩ বছরে টিআর-কাবিখাস বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের প্রায় ৪৫ কোটি টাকার কাজে ব্যাপক অনিয়ম ও লুটপাটের অভিযোগ তোলা হয়েছে জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভায়। ওই সভায় উপস্থিত সদস্যরা উন্নয়ন প্রকল্পে লুটপাটের অভিযোগ এনে ভোলা সদর আসনের সংসদ সদস্য বিজেপি চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিভ রহমান পার্থের বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝড় তোলেন। একপর্যায়ে জেলা প্রশাসক খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ওই অনিয়ম তদন্তের নির্দেশ দেন। জানা যায়, গত রবিবার জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির সভায় উপস্থিত সদস্যরা ভোলা সদর আসনের এমপির কোটায় টিআর-কাবিখাসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কাজে বরাদ্দের টাকায় যথাযথ কাজ হচ্ছে না বলে অভিযোগ তোলেন।

একপর্যায়ে উপজেলা চেয়ারম্যান জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ফজলুল কাদের মজনু এ নিয়ে অভিযোগ তোলেন ভোলা-১ আসনের এমপি আন্দালিভ রহমান পার্থের বিরুদ্ধে। এ সময় অনিয়ম ও লুটপাটের অভিযোগ তুলে আলোচনায় অংশ নেন জেলা বিজেপি সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, প্রবীণ সাংবাদিক আবু তাহের, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. অলিউর রহমান প্রমুখ। বক্তারা বলেন, এ বছর এমপির কোটায় বিশেষ কাবিখা বরাদ্দ ৫০০ টন, টিআর ৩০০ টন, সাধারণ কোটার ১৮২ টন, কাবিখা ৩১৪ টন চাল বা গমের বিপরীতে কোনো কাজ হচ্ছে না। এমপি নিজের দলের এক ব্যক্তিকে তার বরাদ্দের বিলি ব্যবস্থার দায়িত্ব দেন। ওই ব্যক্তি বরাদ্দকৃত চাল বা গম অগ্রিম বিক্রি করে ওই টাকার ৫ পার্সেন্ট এমপির নির্দিষ্ট তহবিলে জমা দেন।

গত বছরও এভাবেই ৫ পার্সেন্ট জমা দেওয়া হয়েছিল। ওই টাকা পরে বিজেপি নেতা-কর্মীদের মাঝে বণ্টন করা হয়। এ বছরও একই পদ্ধতিতে লুটপাট শুরু হয়েছে। এ ছাড়া এলজিইডির আমব্রেলা প্রজেক্টসহ গত ৩ বছরে সদর আসনের উন্নয়ন কাজের ৪৫ কোটি টাকা লুটপাটের অভিযোগ ওঠে। কেউ কেউ বলেন, গত বছর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে গম বরাদ্দ দিলেও বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানই বরাদ্দের গম বিক্রির নামমাত্র টাকা পেয়েছে।

বিজেপির এক নেতা প্রতি টন গম ১৮ হাজার টাকায় বিক্রি করে ওই প্রতিষ্ঠানকে দিয়েছেন ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা। সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. অলিউর রহমান অনিয়মের বিষয় স্বীকার করে বলেন, বিশেষ কাবিখা, টিআর ও সাধারণ বরাদ্দের কাজে অনিয়ম দেখা যাচ্ছে। কোথাও কোথাও ৩০ ভাগের বেশি কাজ দেখা যায়নি। তিনি ইতোমধ্যে কয়েকটি প্রজেক্টের বরাদ্দ স্থগিত রেখে পুরো কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। এ ব্যাপারে আন্দালিভ রহমান পার্থ জানান, তিনি টিআর-কাবিখার সুষ্ঠু বণ্টনের ব্যবস্থা করেছেন; যা আগে কখনো হয়নি।

তিনি কোনো দুর্নীতির আশ্রয় নেননি। তার প্রথম পর্যায়ের ২৫০ টন গম ২৫০টি প্রতিষ্ঠানকে ১ টন করে বরাদ্দ দিয়ে প্রকল্প জমা দেন। ওই সব কাজ হচ্ছে কি না তা দেখার দায়িত্ব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার। কাজ না হলে ইউএনও ওই প্রকল্পের সিপিসির বিরুদ্ধে মামলা করতে পারেন। কোনো পার্সেন্টিজ রাখা বা ঘুষ নেওয়া যেন না হয় তার জন্য সবাইকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।

বলা হয়েছে, কেউ যেন কোনো ধরনের ঘুষ না দেন। দলীয় নেতা-কর্মীদের কোনো বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। তিনি তার দলের সম্পাদকের এমন বক্তব্যকে না-পাওয়ার ক্ষোভ বলে উল্লেখ করেন।  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।