আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

একখান আলুমতি ইন্দ্রজালঃ পাঁচ কোটি থেকে পঞ্চাশ কোটি

সবুজের সাথী ৪ তারিখে যখন পিআলু পাঁচ কোটি রুপির খবর ছাপালো, তখন অনেকেই বিশ্বাস করেনি। কারন, পাঁচ কোটি দিয়া কি হয় সবারই জানা। গার্ডিয়ান/টাইমস পত্রিকায় ভারত থেকে হাসিনার বস্তা বস্তা টাকা নেওয়ার কাহিনি প্রচারিত হওয়ার পর এইটার মোকাবিলায় একটা কিছু করা দরকার, এইটা মতির মাথায় সারাক্ষন কামড়াইত। তা না হলে মতির আব্বাদের মান স্মমান যে আর থাকেনা। পাকিস্তানে আইএসআই নিয়া একখান গোলমালের গন্ধ পাওয়া মাত্রই মতি আর তার আব্বাগন লাড়াচাড়া দিয়া উঠে।

পাকিস্তানে আইএসআই নিয়া গোলমালের গন্ধটারে লাড়া দিয়া ইন্দিয়ার খালিজ টাইমস উগড়ানো গলিজ বস্তুসমেত ছড়ায়া দেয়। মতি ইহারে হুবহু ছাপাইল। ইন্দিয়ার পালিতগন কয়েকদিন বেশ ঘেউ ঘেউ করল এটা নিয়া। কিন্তু পাবলিক সেয়ানা কম না। তারা জানে পাঁচ কোটি দিয়া কি হয়।

পরে মতি দেখল বেশী সুবিধা হলোনা। মতির আব্বাগন আবারও আগাইয়া আসিলেন। খালিজ টাইমস উগলিত জিনিস ডেইলী মেইল ও ইন্ডিয়া টুডেতে ছাপাইয়া দীপাঞ্জন চোদরি, মতিরে আরেকবার সুযোগ কইরা দিলেন। এইবার মতি মিয়া পরথমবারের ভুল শোধরাইয়া উসুল করলেন। পঞ্চাশ মিলিয়নরে পঞ্চাশ কোটি বানাইয়া বাজারে চালান দিলেন।

ইন্দিয়ার পালিতগন এইবার আরো উচ্চস্বরে ঘেউ ঘেউ শুরু করল এটা নিয়া। পঞ্চাশ কোটির জন্য তো আর পাঁচ কোটির ঘেউ ঘেউ করা যায় না। দিনরাত নেটে, ঘাটে তারা প্রচারনা চালাইল। এর মধ্যে গতকাল টাইগাররা ইন্দিয়ারে চুবানোতে পালিতগন বেশ কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগতে লাগল। কিন্তু মতি মিয়ার চালানকৃত মালে তাদের বেশ সুবিধা হলো।

টাইগাররা জিতলেও ইন্দিয়ার পালিতগন দীপাঞ্জন চোদরি আর মতির নস্ট আন্ডু দিয়াই সারাদিন ত্যানা পেচাইতে পেচাইতে দিন পার করে দিল। এভাবেই তারা ইন্দিয়ারে চুবানোর কস্ট ভুলে ছিল সারা দিন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আলুমতির ইন্দ্রজালীয় অভিযান ফ্লপ খাইছে। বিঃ দ্রঃ - ইহা একখান মেজাজ খারাপমুলক উল্টাপাল্টা পোস্ট। মৃত বা অর্ধমৃত কাহারও সাথে ইহার কোন সম্পর্ক নাই।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।