আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অ্যামেরিকা পাগল হয়ে গেছে , ধ্বংস অনিবার্য !!!তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার ঝুঁকিতে যুক্তরাষ্ট্র

তাই নিজ দেশের ব্যায় হ্রাস করতেসে , বৈধ অধিবাসীদের হইরানি করে ? প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার কঠোর অভিবাসন নীতির ‘ফাঁদে’ পড়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরাও। দেশটিতে অবৈধ অভিবাসীদের চিহ্নিত করতে ব্যাপক ধরপাকড় চলছে। এরই মধ্যে স্থানীয় পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে অনেক মার্কিনি। নিজ দেশের নাগরিকদের গ্রেপ্তারের নেপথ্যে রয়েছেন কেন্দ্রীয় অভিবাসন এজেন্টরা। এই এজেন্টরাই পুলিশকে নির্দেশনা দিচ্ছে, তদন্তের জন্য তাদেরকে আটক করা হোক এবং সম্ভব হলে দেশ থেকে তাদেরকে বিতাড়িত করা হোক।

মার্কিনিদের অভিযোগ, স্থানীয় পুলিশ ও জেলখানার লোকজন দিনের পর দিন তাদের কোনো কথাই শুনছে না। সৃষ্ট পরিস্থিতির ব্যাখ্যা পেতে কেন্দ্রীয় অভিবাসন এজেন্টদের সঙ্গেও কেউ যোগাযোগ রাখছে না। ভুল করে আমেরিকানদের গ্রেপ্তারের ব্যাপারে তদন্ত হওয়া উচিত। কারণ, নিজ দেশের নাগরিকদের আটক বা গ্রেপ্তারের আইনি অধিকার অভিবাসন এজেন্টদের নেই। অবৈধ অভিবাসী সন্দেহে গত ৫ নভেম্বর গ্রেপ্তার হন লস অ্যাঞ্জেলেসে জন্ম নেওয়া অ্যান্টোনিও মন্টেজানো।

অভিবাসন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে দুই রাত ক্যালিফের একটি থানায় কাটাতে হয় তাঁকে। এরপর আরও দুই রাত তিনি কাটান লস অ্যাঞ্জেলেসের কারাগারে। মন্টেজানো বলেন, ‘প্রত্যেক কর্মকর্তাকে আমি বলেছি, আমি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। কিন্তু তাঁরা কেউ আমার কথা বিশ্বাস করেনি। ’ নিজ দেশের নাগরিকদের গ্রেপ্তারের ঘটনায় অভিবাসীসহ মার্কিনিরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে।

অবৈধ অভিবাসীদের বিতাড়িত করার ক্ষেত্রে ওবামার ‘শক্তি প্রয়োগ’ নীতির ফলে তাঁর আমলে এখন পর্যন্ত ১১ লাখের বেশি লোককে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে। এ সংখ্যা গত ছয় দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ। ২০১৩ সালের মধ্যে দেশ থেকে অবৈধ অভিবাসীদের সম্পূর্ণ বিতাড়িত করার লক্ষ্যে এ বছর কার্যক্রম জোরদার করেছে অভিবাসন কর্তৃপক্ষ। ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টের পরিচালক জন মরটন বলেন, ‘যারা নিজেদের যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক দাবি করছে, তাদের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছে। মার্কিন নাগরিকদের গ্রেপ্তার করার ক্ষমতা আমাদের নেই।

কোনো নাগরিক এ নিয়ে অভিযোগ করলে আমরা তা অবশ্যই গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করি। ’ দ্য নিউইয়র্ক টাইমস। ।


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।