আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নারীর অহমিকা, পুরুষের কর্তৃত্ব, উদীয়মান বাস্তবতা।

সাপ, নারী, বর্ষকালের আকাশ আর ছোট্ট বাচ্চা, এদেরকে নাকি বিশ্বাস করতে নেই। কারন সাপের ধর্মই ছোবল দেয়া, নারীর ধর্ম অহংকার, আকাশ থেকে যখন তখন বৃষ্টি নামতে পারে আর ছোট্ট বাচ্চা যখন তখন পস্রাব করতে পারে, কোন বিশ্বাস নাই। এইখানে আর যাই কিছু হোক, সব গুলো ঠিক থাকলেও একটা বিষয় নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হবেই। আর তা হলো নারী। আমি বলেছি তাদের ধর্ম অহংকার।

এই জন্য বলেছি যে, পৃথিবীতে এমন কোন নারী পাওয়া যাবে না, যে অহংকারী নয়। আমাদের চলমান সমাজে বিদ্যমান পরিস্থিতি এমন অবস্থা বিরাজ করছে, যা বাস্তবিক পক্ষেই যে কোন মানুষের দ্বারা খুব সহজে বুঝে উঠা কঠিন। একজন মানুষ, সে নারী-পুরুষ যাই হোক, দৃষ্টি থাকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার। এ ক্ষেত্রে তুলনামুলক বিশ্লেষন করলে দেখা যাবে যে নারীদের তুলনায় পুরুষরা এগিয়ে। তার কারন হচ্চে পুরুষরা নারীদের দমিয়ে রাখতে চায়।

এবং তা হচ্ছে। কিন্তু দোষ কি শুধুই পুরুষের, নাকি নারীদেরও পিছিয়ে থাকার পিছনে অবদান রয়েছে? আমি বলবো হ্যাঁ। কারন নারীরা যতটা না বাস্তববাদী তার চেয়ে বেশি ঘরমুখি। এর জন্য পুরূষকে দোষ দেয়া যায় না। কারন নারীরা তাদের গন্ডি থেকে বের হতে পারছেনা।

বলা হয়, পুরুষরা নারীদেরকে গন্ডি থেকে বের হতে সুযোগ দিচ্ছে না। আমার কাছে মনে হয়, বিষয়টা তা নয়, এর কারন হচ্ছে নারীরা তাদের অহংকারের কারনে সামনে এগিয়ে যেতে পারছেনা। কারন দশজন নারী একসাথে কোন কাজে বের হলে তাদের নিজেদের মধ্যেই সমস্যা বেধে যায়। পুরুষদের মধ্যে এই প্রবনতা থাকলেও তা খুব অল্প মাত্রায়। পুরুষের কর্তৃত্ব আর উদীয়মান বাস্তবতা সময়ের কারনে আজ লিখতে পারি নাই বলে আন্তরিক ভাবে দু:খিত।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।