আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কয়েকটা জোকস!!!! ১০০% নেট কালেকশন

(১) মাস শেষে ফোন বিল দেখে সবার চোখ চড়ক গাছে। খাবার টেবিলে আলোচনার বিষয়বস্তু এখন এটা- বাবা - তোমাদের ফোন ব্যবহারে আরও সংযমী হতে হবে। আমিতো অফিসের ফোন ব্যাবহার করি। খুব কম সময়ের জন্যই বাসারটা ব্যাবহার করি। মা: আমিওতো তাই করি।

I hardly use this home telephone as I use my work telephone ছেলেঃ আমিও তোমাদের মতোই সব সময় কোম্পানির মোবাইল ব্যাবহার করি। কাজের বুয়া: তো সমস্যা কোথায় ? আমরা সবাইত সবার কর্মস্থলের ফোন ব্যাবহার করি। (২) সফটওয়ার বেজ জোকস বিষয়: কমপিউটার হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার জনাব টেকনিক্যাল কমিটি: গতবছর আমি আমার প্রেমিকা ৭.০ কে বউ ১.০ এ আপগ্রেড করি। কিন্তু আমি কিছুদিন ধরে পর্যবেক্ষণ করিতেছি যে, আমার বউ ১.০ কিছু অপ্রুজনীয় প্রোগাম রান করিতেছে যা আমার জন্য অপ্রত্যাশিত এবং ব্যয়বহুল। যেমন: চাইল্ড প্রোসেসিং।

এছাড়া আমার বউ ১.০ কিছু প্রোগ্রাম নিজে নিজেই ইনস্টল করে নিয়েছে এবং আমার সমস্ত কর্মকান্ড মনিটরিং করিতেছে। যার ফলে আমি আমার কিছু প্রিয় এপ্লিকেশন যেমন পকার নাইট ১০.৩ , ফুটবল ৫.০ , রেশিং ৩.৬ ওপেন করিতে পারিলেও কিছুক্ষণ পরপর ক্রাস করে। এসকল কারণে বউ ১.০ এর সাথে চলা আমার জন্য খুব কষ্টকর। তাই আমি আমার বউ ১.০ কে আবার প্রেমিকা ৭.০ এ ফিরিয়ে আনতে চায়। কিন্তু বড়ই পরিতাপের বিষয় এই যে, বউ ১.০ কে কোনোভাবেই আনইনস্টল করা যাচ্ছেনা।

তাই এ ব্যাপারে আমি আপনার সাহার্য্য প্রার্থী। ধন্যবাদ, একজন হতভাগ্য ইউজার ______________________________________ রিপ্লাই প্রিয় ইউজার : আপনি যেই সমস্যায় পড়েছেন , তা আমাদে অনেক ব্যবহারকারীও এই সমস্যায় পড়েছেন । আপনারা মনে করেন বউ ১.০ হচ্ছে , শুধু সুবিধা এবং ইন্টারটেইনমেন্ট নেওয়ার একটি প্রোগ্রাম। কিন্তু আপনারা হয়তো জানেন না যে, বউ ১.০ হচ্ছে একটা অপারেটিং সিস্টেম যা নিজে নিজেই প্রোগ্রাম তৈরী করতে পারে এবং ডিলিট করতে পারে। আপনাদের আরো জেনে রাখা দরকার , বউ ১.০ কে ডিলিট বা আনইনস্টল করা যাবে না।

আপনি কখনোই বউ ১.০ থেকে প্রেমিকা ৭.০ তে যেতে পারবেন না কেননা বউ ১.০ তা অনুমতি প্রদান করে না । তার চেয়ে ভালো হয় আপনি আপনার বউ ১.০ কে নিজের সুবিধা মতো সাজিয়ে নিন। বউ ১.০ অপারেটিং সিস্টেম এর সাথে কিছু সুবিধা রয়েছে , যা হয়তো আপনার চোখে পড়ে নাই। যেমন: Sweep 3.0, Cook It 1.5, Bills 4.2। ধন্যবাদ, টেকনিক্যাল কমিটি (৩) বাংলাদেশের তিন রাষ্ট্র নায়ক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান, জিয়াউর রহমান এবং এরশাদ একটা প্লেনে করে অজানা এক দেশে যাচ্ছে।

হঠাৎ বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটির কারনে তারা তিনজনেই প্যারাসুটে করে একটা বনে নেমে যায়। নামার সাথে সাথে তারা তিনজনেই জংলী কর্তৃক আটক হয়। কিন্তু জংলী সর্দার তাদের একটা সুযোগ দেয় এবং বলে, “আমরা তোদের ছেড়ে দিতে পারি। তবে একটা শর্তে। ” তারা তিনজনেই সমস্বরে বলে উঠল, “কি শর্ত?” জংলী সর্দার বলল, “তোরা বন থেকে এমন ফল খুঁজে নিয়া আসবি, যা আমরা আগে খাইনি।

তবে আমরা যে ফল আগে খেয়েছি তা যদি আনিস, তাহলে সেই ফল তোদের পিছন দিয়ে ঢুকানো হবে। ” তো যেই কথা সেই কাজ। তিন রাষ্ট্রনায়ক ফল খোঁজার কাজে নেমে পড়ল। জংলী সর্দারের কাছে সর্বপ্রথম ফল নিয়ে হাজির হল এরশাদ। তিনি কলা এনেছেন।

কলা দেখে জংলী সর্দার বলল, “হালার পো, তোর কি মনে হয়, আমরা জীবনেও কলা খাই নাই। ” এই কথা বলে এরশাদের পিছন দিয়ে কলা ঢুকানো হল। তারপর এসে হাজির হল শেখ মুজিবর রহমান। তিনি বেল নিয়ে এসেছেন। তা দেখে জংলী সর্দার বলল, “তোর কি মনে হয়, বেল আমরা জীবনেও চোক্ষে দেখি নাই, এই বার এই বেল তোর পিছন দিয়ে ঢুকানো হবে।

” কিন্তু এ কথা শুনার পরও মুজিব সাহেবের কোনো প্রতিক্রিয়া নাই। তিনি উচ্চস্বরে হাসছেন। তা দেখে জংলী সর্দার কিছুটা বিচলিত হলেন। জংলী সর্দার বললেন, “তুই হাসছিস কেন?” মুজিব সাহেব বললেন, “আমি হাসছি জিয়াউর রহমানের কথা চিন্তা করে। ” জংলী সর্দার, “সে আবার কি করেছে?” মুজিব সাহেব বললেন, “জিয়া সাহেব তো কাঁঠাল নিয়া আসতেছে।

” (৪) চিকিৎসক ও এক রোগীর মধ্যে কথা হচ্ছে— রোগী: আচ্ছা, আমাকে দুইটা প্রেসক্রিপশন দিয়েছেন কেন? চিকিৎসক: হুম্ম, একটা হচ্ছে শুধুই আপনার জন্য; যাতে আপনি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে ওঠেন। তাহলে আপনার আগের সবকিছু ভালো লাগবে। রোগী: তাহলে আরেকটা প্রেসক্রিপশন কী কারণে? চিকিৎসক: শুধু আপনার ভালো লাগলে তো হবে না। ওষুধ কোম্পানিগুলোকেও তো ভালো লাগতে হবে, নাকি! ওদের দিকেও তো তাকাতে হবে আমাকে। (৫) মনা পাগলা ও তার দুই বন্ধু মরুভূমিতে আটকা পড়েছে।

হাঁটতে হাঁটতে একসময় একটা জাদুর প্রদীপ পেয়ে গেল তারা। তাতে ঘষা দিতেই একটা দৈত্য বেরিয়ে এল। বলল-হুকুম করুন মালিক, কি চাই আপনাদের? প্রথমজন বলল-আমাকে আমার বাড়িতে রেখে এসো। দৈত্য জো হুকুম বলে তার ইচ্ছে পূরণ করল। দ্বিতীয় বন্ধুও একই ইচ্ছার কথা বলল।

দৈত্য এবারও তার ইচ্ছে পূরণ করল। মনা পাগলা ছিল একটু ভীতু প্রকৃতির। সে তো বন্ধুদের হাওয়া হতে দেখে ভীষণ ভয় পেয়ে গেল। দৈত্য যখন বলল, হুকুম করুন মালিক। তখন মনা পাগল বলল- এই দৈত্য, এখানে একা থাকতে তো আমার খুব ভয় করছে।

তুমি আমার দুই বন্ধুকে এখানে নিয়ে এসো শিগগির! দম ফাটানো হাসির কৌতুক পড়তে View this link এবংView this link ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.