আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ল্যাবরেটরীতে কৃত্রিম জীবনের সৃষ্টি: কিছু অজৈবিক পদার্থ একত্রিত কইরা জৈবিক কোষের তৈরীর পদক্ষেপ....মানে কিছু ক্যামিকেল দিয়া এমুন কিছু বানাইবো যাতে জীবন আছে!

আসেন দুর্নীতি করি। আর এই দুনিয়াটাকেই খুচাই! (আমি এই বিষয়ের উপর আপডেট রাখবো কমেন্টে। তাই কেউ এই পোস্টে ঢুকলেই এই রিসার্চ রিলেটেড যাবতীয় পরীক্ষা সম্পর্কে জানতে পারেন! হয়তো আজ হতো ৫ বা ১০ বছর পর এই পোস্ট সাক্ষী হয়ে থাকবে এক ঐতিহাসিক গবেষনার সাফল্য মন্ডিত হবার ইতিহাস! মানুষ ২০৪৫ সালে অমর হবে, এটা আমরা বিশ্বাস করতে চাই, আপনি কি চান না?) ধইরা নিলাম দুনিয়ায় এতো জীবনের সমাহার এমনে এমনে আইছে, তাইলে তো কিছু পদার্থ একত্রিত কইরা কিছু রাসায়নিক বিক্রিয়া করাইয়া জীবনের বৈশিষ্ঠ্য সম্বলিত কোষ তৈরী হয় না কেন? আর যদি সেইটা করা যায় তাইলে তো মানুষের কিডনী ফুসফুসের মতো জটিল অন্ত্রও তৈরী করনটাও সুবিধা হইয়া যাইবো, নাকি? যাই হোউক, এইসব চিন্তা নিয়া নানা টাইম গেছে! অখন আর এইটা নিয়া ভাবতে ভালো লাগে না। এছাড়া এইটা আমার ফিল্ডও না। মাগার আমার ফিল্ড এখন এইটা না। তাই তেমন কিছু বলন সম্ভব না আমার পক্ষে। প্রথমে এই ভিড্যু দেখেন, গ্লাসগো ইউনির কিছু পোলাপানরে বুঝাইয়া সুঝাইয়া এক প্রফেসর এই আকাম শুরু করছে! জার্নাল খান পড়নের ট্রাই নিলাম, আধা কেমিষ্ট্রি, আধা বায়োলজী আধা বায়োকেমিষ্ট্রি দিয়া ক্যাচাল বাধাই ফেলছে! ভাবছিলাম এতদিন ফিজিক্স বুঝলে সব বুঝন যাইবো। মাগার কানে ধরছি, আমি ভুল! অখন কেউ কি আছেন আমারে এই জার্নালখান বুঝানোর? আমি এই জার্নাল খান বুঝতে চাই! লিংকু!


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।