আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শফিক রেহমান নয় এখন সবচেয়ে বড তেলবাজ হল ঐ উৎপল শুভ্র

২০০১ সাল থেকে প্রথম আলো পডছি। পডছি বললে ভুল হবে। অন্য মান সম্পন্ন পত্রিকা না পাওয়ায় ওটা পডতে হয়েছে। প্রথম দিকে পডতে ভালই লাগত। আস্তে আস্তে দেখলাম খেলার পাতায় প্রতিদিনই ঐ ব্যাটা উ .শু.র ছবি নাম সহ প্রতিবেদন ছাপত।

তখন বুঝলাম উনি হল খেলা বিভাগের মাননীয় (!) সম্পাদক। তো সময় যায় উৎপল বাবুও ঘোল পাল্টিয়ে যায়। বিষয়টি দৃশ্যমান হয়েছে হাবিবুল বাসার অধিনায়ক হবার পর থেকে। অধিনায়ক হবার পর থেকেই দেখি হাবিবুল বাসারের তোষামুদি করতে ব্যাস্ত। আমার এতে আপত্তি ছিল না।

কারন হাবিবুল বাসার তখন ভাল খেলছে। কিন্তু যখনই হাবিবুল বাসারের পারফারমেন্স একটু নিচের দিকে তখন উশু শুরু করলেন আশরাফুল বন্দনা। তখন মনে হয় হাবিবুল বাসার কে চিনেন না। নিজের নাম না দিয়ে "ক্রীডা প্রতিবেদক" নাম দিয়ে কত যে সমালোচনা করেছেন তা মনে হয় সবার মনে আছে। আর আশরাফুল বন্দনা তো চলছিলই।

আশরাফুল অমুক, মুরালি আশরাফুলকে বল করতে ভয় পান এমন সব কথা বলত যে হাসি পেত। এবার আসি সাকিব প্রসংগে , কোন সন্দেহ নেই সাকিব আমাদের দলের ভাল খেলোয়াড। তাকে নিয়ে ইতিবাচক খবরই ছাপাত প্রথম আলো। কিন্তু সাকিব অধিনায়ক হবার পর কেমন জানি পরিবর্তন ঘটে আমদের উশু বাবুর । একের পর এক প্রকাশ করতে থাকে মাশরাফি আর সাকিবের দন্দ্ব।

সাকিব বনাম বোর্ড সভাপতির দন্দ্ব। ইত্যাদি। যখন পারফামেন্সদিয়ে সাকিব সবার নজর কাডলেন (দলগত এবং নিজস্ব নিউজিল্যান্ড) তখন উৎপল বাবু থামলেন। অপেক্ষা করতে থাকলেন সময়ের। সদ্য শেষ হওয়া জিম্বাবুয়ে সফর তাকে এ সুযোগ করে দেয়।

আদা জল খেয়ে নামেন। তিনি কাঠি হিসেবে ব্যবহার করেন হাবিবুল বাসার (যে নির্বাচক হিসেবে জিম্বাবুয়ে গিয়েছিলেন) এবং শফিকুল হক মুন্না (ম্যানেজার)। তাদের কাছ থেকে কৌশলে তথ্য নিয়ে পএিকায় ফাস করে দেন উৎপল বাবু। যার পরিনতিতে অধিনায়ক্ত্ব হারান সাকিব এবং তামিম। কিন্তু ক্রীডা সাংবাদিক বলে কথা।

হাতে প্লেয়ার রা না থাকলে কাদের কাছে সাক্ষাৎকার নিবেন , কাদের নিউজ ছাপাবেন। তই এখন নিজের দোষ ঢাকতে আর সাকিব তামিমের মন জয় করতে (তেল মারতে) আজ প্রথম আলুর খেলার পাতায় ম্যানেজার মুন্না র চৌদ্দ গুষ্ঠি উদ্ধার করেছে। সামনে যে আরো কি দেখব খুদা মালুম  ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।