আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

খেলা-ধুলা দেখে খুশি প্রকাশ করলে,হাতে তালি দিলে,সমর্থন দিলে কিন্তু বৌ তালাক হয়ে যাবে !সাবধান!!!

খেলা-ধুলা দেখে খুশি প্রকাশ করলে,হাতে তালি দিলে,সমর্থন দিলে কুফরি হবে। মুসলমান কুফরি করলে মুরতাদ হয়ে যায়। *হুযুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,“সর্ব প্রকার খেলা-ধুলা হারাম”। -হযরত উরস বিন উমাইরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন। আল্লাহ পাক উনার হাবিব হুযুর পাক ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম্ ইরশাদ করেন,“যখন পৃথিবীতে কোথাও কোন পাপ কাজ সংঘটিত হয়,তখন যে ব্যক্তি উক্ত স্হানে উপস্হিত থাকা সত্বেও উহাকে ঘৃণা করে,সে ব্যক্তি এরুপ যেন উহা হতে দুরে ছিল।

আর যে ব্যক্তি দূরে থেকেও উক্ত পাপের প্রতি সন্তুষ্ট থাকে,সে এরুপ যেন তথা উপস্হিত ছিল”। (আবু দাউদ,মিশকাত শরীফ) -তাহলে দেখা যাচ্ছে হারাম কাজে সমর্থন করলে একই অপরাধে অপরাধি। -অন্য হাদিছ শরীফে রয়েছে, কারো সামনে কোন শরিয়তের খেলাপ কাজ হতে দেখলে তার দায়িত্ব হাত দিয়ে বাধা দেয়া,এটা সর্বোচ্চ ঈমানের পরিচয়,তা না পারলে জবান/মুখ দিয়ে বাধা দেয়া ,তা না পারলে গুণাহর কাজকে খারাপ জেনে সেখান থেকে সরে যেতে হবে। আর এটা দুর্বল ঈমানের পরিচয়। এর পর ঈমানের আর কোন স্তর নেই।

সে হারাম কাজে বাধা দিল না,হারাম জেনে সরে গেল না,উল্টো সমর্থন দিল,আবার খুশিও প্রকাশ করল। তার এ আমল টা কুফরি হবে। আর হারাম কাজে খুশি প্রকাশ করা কুফরি। -বুঝা গেল। এই হারাম খেলা-ধুলা করা যাবে না,দেখা যাবে না,সমথৃন করা যাবে না,হাতে তালি দেয়া যাবে না,খুশি প্রকাশ করা যাবে না।

-দেখে খুশি প্রকাশ করলে সে মুরতাদ হয়ে যাবে। বিয়ে করলে স্তী তালাক হবে। এ অবস্হায় তার থেকে যারা আসবে সবাই অবৈধ হবে। তার জিন্দেগির সমস্ত নেক আমল বাতিল হবে। হজ্ব করলে তা বাতিল হবে।

এ অবস্হায় সে মারা গেলে তাকে দাফন –কাফন ছাড়াই কুকুর-শৃগালের মত গর্তে পুঁথে রাখতে হবে। -তাই,মুসলমানের দায়িত্ব কর্তব্য হচ্ছে সর্ব প্রকার খেলা-ধুলাকে ঘৃণা ভরে প্রত্যাক্ষান করা। হে,মুসলিম ভাই গণ তা কি খুব কষ্ট হবে???sabujbanglablog.net ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.