কৌতুকঃ ০১ এক সুন্দরী মেয়েকে এক বদমাইশ ছেলে জিগ্গেস করলো: ” আপু আপনি কি সিংগেল?” “না, আমার সাথে জুতা আছে”, বলল মেয়েটি। “আপনার জুতাটা অনেক সুন্দর”, উত্তরে বলল ছেলেটি। মেয়েটি উত্তর দিল, “খুলব নাকি?” “তাই নাকি?” ছেলেটি একটু ভেবে বলল, “তবে আপনার জামাটা আরো সুন্দর!” কৌতুকঃ ০২ ট্রেনের প্লাটফরমে এক তরুণ তরুণী কে উঠিয়েদিল। দুজনেই বিদায় চুম্বন করতে করতে কেদেঁ ফেলল। ট্রেন ছেড়ে দিল।

তরুণ ট্রেনের সাথে ছুটতে লাগল। ওদিকে তরুণী হা্উমাউ করে কাদঁছে। এই দৃশ্যদেখে সহযাত্রী বৃদ্ধ তরুণী কে বলল,কেদঁনা মা স্বামী কে ছেড়ে যেতে এমন কষ্টই হয়। তরুণী বলল,কিন্তু আমি যে স্বামীর কাছেই যাচ্ছি। কৌতুকঃ ০৩ স্বামী তাঁর স্ত্রীকে তালাক দিতে আদালতে গেছেন— স্বামী: আমি আমার স্ত্রীকে আজই তালাক দিতে চাই।

আপনি একটু ব্যবস্থা করুন। আইনজীবী: কেন, সমস্যা কী আপনাদের? স্বামী: আমার স্ত্রী প্রায় ছয় মাস ধরে আমার সঙ্গে কথা বলে না। আইনজীবী: আরেকবার ভেবে দেখুন। এমন স্ত্রী পাওয়া কিন্তু ভাগ্যের ব্যাপার। কৌতুকঃ ০৪ এক সদ্য বিবাহিত তরুণ এক ডাক্তারের সাথে কথা বলছে- তরুণঃ প্রথমবার আমি এত ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম যে একটু থেমে রেস্ট নিলাম।

দ্বিতীয় দফায় মনে হচ্ছিল আমার বুক ফেটে যাবে। আর তৃতীয় দফায় মনে হল আমার হার্ট এটাক হয়ে যাবে… ডাক্তারঃ আর আপনার স্ত্রী…? তরুণঃ এখানে স্ত্রীর প্রসঙ্গ আসছে কেন? আমি থাকি ছয় তলায়। আমি তো ছয় তলায় উঠার কথা বলছি। su]কৌতুকঃ ০৫ চিন্টু আর চিন্টুর মা টিভি দেখছিল। এমন সময় হঠাৎ করে টিভিতে ব্রা এর অ্যাড দেখালো।

চিন্টু তার মা কে সাথে সাথে জিজ্ঞাসা করলো মা ওগুলো কি? চিন্টুর মাঃ ওগুলো baloon । চিন্টুঃ কিন্তু এগুলো এত ছোটো আরবুয়ার এত বড় কেন? ...চিন্টুর মাঃ তুমি বুয়ার গুলো কিভাবে দেখলা? চিন্টুঃ যখনই বাবা তার baloon এ বাতাস ভোরছিল তখনি দেখেছি। কৌতুকঃ ০৬ রহস্য উদঘাটনঃ ১.মেয়েদের বুকের উপর মোবাইল রাখার কোন পকেট থাকে না কেন? উঃ কারন পাহাড়ের চূঢ়ায় মোবাইলের নেটোয়ার্ক থাকে না তাই। ২. ছেলেদের প্যান্টের পকেটে মোবাইল রাখে কেন? উঃ কারন তার আশে পাশে একটি চমত্‍কার টাওয়ার আছে বলে। কৌতুকঃ ০৭ প্রেমিকাঃ জানু এবার ভাল করে দেখে বল না আমার শরীর এর কোন অংশ সবচেয়ে সুন্দর? প্রেমিকঃ হুম, সেটা হল এমন একটা জিনিষ যেটা দেখতে নারিকেলের মত গোল।

তার ভিতর আরো দুইটা বৃত্ত আছে, বৃত্ত এর উপর ডট। প্রেমিকাঃ সেটা কি তারাতারি বল না? . .... . . প্রেমিকঃ সেটা হল তোমার চোখ। কৌতুকঃ ০৮ বড়লোকের মেয়ের সাথে এক বাউন্ডুলে ছেলে নির্জনে প্রেম করছে. . . . . . প্রেমিক-আই লাভ ইউ। প্রেমিকা-আই লাভ ইউ টু। ...প্রেমিক-সামনে ঈদ তাই এনজয় করতে মন চাচ্ছে।

প্রেমিকা-কর। প্রেমিক-তাহলে কাপড় খুল। প্রেমিকা-(কাপড় খোলে)এই নাও কাপড়,এখন আমায় তোমার করে নাও। প্রেমিক-তোমায় নিব কেন?তোমার কাপড় গুলো নিব। ও গুলো বেঁচলে ঈদের এনজয়টা খারাপ হবে না কৌতুক-০৯ এক দম্পতির বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে।

কিন্তু একমাত্র বাচ্চা কার কাছে থাকবে এটা নিয়ে কোর্টের দ্বারস্থ হলো তার। বিচারক প্রথমে মহিলাকে বলল, " বাচ্চা আপনার কাছে রাখার যৌক্তিক ব্যাখ্যা দিন। " স্ত্রী, "আমি ১০ মাস পেটে ধারণ করেছি এবং জন্ম দেবার সময় কষ্ট ভোগ করেছি, অতএব আমার সন্তান আমার প্রাপ্য" বিচারক এবার স্বামীর কাছে শুনতে চাইলেন তার যুক্তি। স্বামী,"হুজুর আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিন। একটি কয়েন, কফি মেশিনে ফেলার পরে কফি বের হয়ে আসলো,এই কফির মালিক কে আমি না কফি মেশিন?" কৌতুক নং ১০ গৃহকত্রীঃ কি হলো , বুয়া , তুমি তিনদিন কাজে আসোনি , বলে যাওনি কেন ? বুয়াঃ কেন , আমি তো আমার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিছিলাম যে আমি তিনদিন কাজে আসবো না ।

গৃহকত্রীঃ কি !!!! বুয়া হয়ে তুমি আবার ফেসবুক ব্যাবহার করো নাকি ? বুয়াঃ হ্যাঁ , আপনার স্বামীই তো ঐ স্ট্যাটাসে কমেন্ট করছে , I'll miss you..... :p কৌতুক নং ১১ শ্বশুর সাহেব বারান্দায় বসে আছেন। বয়স সত্তরের বেশি আর শারিরিকভাবে বেশ দুর্বল। পাশেই রান্নাঘরে উনার পুত্রবধূ চুলাতে নাড়ানি দিয়ে দুধ নেড়ে জ্বাল দিচ্ছেন। বারান্দার সামনের উঠোনে কাপড়চোপড় শুকাতে দেয়া। এমন সময় আচমকা ঝড়-বৃষ্টি শুরু হল।

উঠোনের কাপড়চোপড় সব ভিজে যাচ্ছে দেখে শ্বশুর সাহেব তাড়াহুড়ো করে পুত্রবধূকে বললেন, "বউমা তুমি কাপড় তুলো আর আমি দুধ নাড়ি। " কৌতুক নং ১২ আব্দুল রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে। এক পিচ্চি তাকে প্রশ্ন করল," কয়টা বাজে?" -পৌনে তিনটা - তিনটা বাজলে আমার পাছায় একটা চুমো দিও। এই কথা বলেই পিচ্চি দিয়েছে দৌড়। আব্দুল রেগে গিয়ে তার পিছে পিছে দৌড়াচ্ছে।

... ...পথে বাবলুর সাথে ধাক্কা খেল। বাবলু- কিরে দোস্ত, দৌড়াস কেন? - আরে হালার পিচ্চি কয় তিনটা বাজলে ওর পাছায় চুমু খেতে... - এই জন্য দৌড়াচ্ছিস!! এত তাড়াহুড়া কিসের শুনি ???? তিনটা বাজতে এখনো দশ মিনিট বাকি... কৌতুক নং ১৩ একটা ছেলে তার চিকন ইয়ে নিয়ে খুব ঝামেলাতে আছে। সে কিছুতেই তার প্রেমিকার সামনে easy থাকতে পারেনা আবার তাকে বলতেও পারেনা। একদিন যখন তারা একসাথে একরুমে বসে ছিল তখন লোডশেডিং হলো। তখন ছেলেটি অন্ধকারের সুযোগে, সাহস করে তার প্রেমিকার হাতে তার ইয়েটি ধরিয়ে দিল।

মেয়েটি তখন বলল, "জান, তুমি জানোনা যে আমি সিগারেট খাই না। " কৌতুক নং ১৪ প্রেম চলাকালীন সময়ে প্রেমিকা প্রেমিককে বলল, এত জোরে না সোনা, প্লিজ। আমার হার্ট দুর্বল। প্রেমিক আশ্বস্ত করল, ভয় পেও না, এটা অতদূর যাবে না। কৌতুক নং ১৫ প্রেমিকারা হচ্ছে চকলেটের মত, ভাল লাগে যখন-তখন; প্রেমিকরা হচ্ছে পিজার মত, Hot n spicy, খাওয়া হয় প্রায়ই; বউ হচ্ছে ডাল-ভাতের মত, খাওয়া হয় যখন কোন উপায় নাই।

কৌতুক নং ১৬ যুবতী ছাতি মিস্ত্রির নিকট ভাঙ্গা ছাতি নিয়ে গেল মিস্ত্রী, “ উপরের কাপড় খুলতে হবে,আর নীচে ডান্ডা লাগাতে হবে” যুবতী, “ যা ইচ্ছা করো,কিন্তু পানি যেন ভিতরে না পড়ে” ।